8 o 3 ीि&gशीझश्नाब्र ポー SSLSLLLSLSLLASLLALLSLLLALASLSLLALASLLALA SLSASAeALALAS LALALLLALLLL LLLLLLLLSLLLLLSLLLLLSLLLMLAL SAAALLLAALLLLLAALLLLLSAALL LeALLAAAALL ALALALLLL LLLLLLLALe eLeL eeLeLALSeMLALA SASLSLS eLAL ALLL AAAAS AAALLL ALALALA AAALLAAAALL LALLSS qLALALSA ইহঁর প্রবেশের পূর্বে তত্ত্বসকল অন্তনিহিত-ক্রিয়াশক্তি-প্ৰভাবে পরস্পরের অসংহত অবস্থায় একমাত্র স্বাভাবিক সরল গতিতে অনন্ত আধারে নীহারবৎ সঞ্চরণ করিতে থাকে। সরল গতির দিকৃপরিবর্তন বা বক্রভাব বিরুদ্ধশক্তির প্রতিবন্ধকতা ব্যতিরেকে সিদ্ধ হইতে পারে না। আবার উক্ত বক্রভাব ব্যতিরেকে BDDBDBBBDBDDL BBDBD DD DS S DBB sDEB BB DDD BD প্ৰপঞ্চমধ্যে অবতরণের প্রয়োজন হয়। দ্বিতীয় পুরুষ প্ৰপঞ্চে অবতরণপূর্বক স্বীয় প্ৰবল আকর্ষণ দ্বারা তত্ত্বসকলকে বক্রগতি প্ৰাপিত করিয়া থাকেন । এইরূপে ~ তত্ত্বসকল বক্রগতিবিশিষ্ট, ত্ৰিবৃৎকৃত, পঙ্কীকৃত, চক্ৰাবৰ্ত্তে আবৰ্ত্তিত ও আকুঞ্চিত হইয়া কৈন্দ্ৰিক আকর্ষণ অভিভব পূর্বক কেন্দ্ৰবিচ্ছিন্ন অনন্ত ব্ৰহ্মাণ্ডের আকার ধারণ করে। কেন্দ্ৰবিচ্ছিন্ন ব্ৰহ্মাণ্ডসকল দিগ দিগন্তে ধাবিত হয় না ; কারণ, সমষ্টির অবয়ব ব্যষ্টি বস্তুসকল সমষ্টিকে কেন্দ্ৰ করিয়া উহার সমান্তর অক্ষরেখাতেই পরিভ্রমণ করিয়া থাকে। দ্বিতীয় পুরুষ এই ব্ৰহ্মাণ্ডের সৃষ্টিকৰ্ত্তা ও ইনি। গর্ভোব্দশায়ী ও প্ৰদ্যুম্ন প্ৰভৃতি নামে উক্ত হইয়া থাকেন। ইনিও বিরাটরূপী । তৃতীয় পুরুষ। দ্বিতীয় পুরুষকর্তৃক সৃষ্ট ব্ৰহ্মাণ্ড সূক্ষ্ম। স্থল স্মৃষ্টির নিমিত্ত দ্বিতীয় পুরুষ হইতে বিবিধ অবতার সকল প্ৰাদুভূত হইয়া থাকেন। তন্মধ্যে যিনি পালনকৰ্ত্তা বিষ্ণু, তাহাকেই তৃতীয় পুরুষ বলা হয়। ইনি ব্যষ্টিজীবের অন্তৰ্যামী । ইনি ক্ষীরোদশায়ী ও অনিরুদ্ধ প্ৰভৃতি নামে উক্ত হইয়া থাকেন। ইনি চতুভূজ বিষ্ণুরূপ। ইহঁকে অন্তৰ্যামী পরমাত্মাও বলা যায়। গুণাবতার।” স্থূলস্থষ্টি বা চরাচরস্থষ্টির নিমিত্ত গুণাবতারের প্রয়োজন BDBDD DBBBDSS S DBDDD BuuS BBDDB DBDDBD DBDLEKB DDBBS BDBB নিমিত্ত সংহারকীৰ্ত্তা তমোগুণের অবতার এবং পালনের নিমিত্ত পালনকর্তা সত্ত্বগুণের অবতার। এই পালনকৰ্ত্তা সত্ত্বগুণাবতার বিষ্ণু ও পূর্বোক্ত তৃতীয় পুরুষ একই। রজোগুণাবতারের নাম ব্ৰহ্মা এবং তমোগুণাবতারের নাম শিব। সত্ত্বঃ, রজঃ ও তমঃ এই তিনটি প্রকৃতির গুণ নিয়ম্য, অর্থাৎ পুরুষের নিয়মাধীন। বিষ্ণু, ব্ৰহ্মা ও শিবরূপে আবিভূতি পুরুষ নিয়ামক, অর্থাৎ গুণত্রয়ের পরিচালনকৰ্ত্তা। তঁহারা যেভাবে পরিচালন করেন, গুণসকল সেইভাবেই পরিচালিতু হইয়া থাকে। এইরূপ গুণের সহিত গুণাবতারের নিয়ম্য-নিয়ামকতারূপ সম্বন্ধকে যোগ বলা হয়। অতএব গুণাবতােরসকল কখনই ঈদৃশ সম্বন্ধ ভিন্ন অপর কোনরূপ গুণযোগপ্রাপ্ত অর্থাৎ গুণবন্ধ হয় না। তন্মধ্যে
