89V की शैcशब्रश्मन প্রচার দ্বারা ধৰ্ম্মসংস্থাপনের সাক্ষাৎ সহায়, অতএব তাহার মিত্ৰপক্ষ, এবং অসুরবর্গ উক্ত কাৰ্য্যের বাধা উৎপাদন দ্বারা ধৰ্ম্মসংস্থাপনের পরম্পরায় সহায়, অতএব তাঁহার অরিপক্ষ। উভয়পক্ষের যুগপৎ আবির্ভাবে সুরাসুর-সংগ্রাম অনিবার্ঘ্য ; অতএব উভয় পক্ষের সংগ্রামেই মানবশীলার উপসংহার गृष्ठे श्ब्रा থাকে। মানবলীলার উপসংহার হইলেও, লীলার পরিসমাপ্তি হয় না, অপ্ৰকটে অনন্তপ্ৰকাশে দেবীলীলা হইতে থাকে। কারণ, শ্ৰীকৃষ্ণের নাম, রূপ, গুণ ও লীলা প্ৰভৃতি সকলই নিত্য। শ্রুতিতেই উক্ত হইয়াছে, “যদ্যগতং ভবচ্চ ভৰিষ্যচ্চ” ; “একো দেবো নিতালীলানুরক্তো ভক্তব্যাপী ভক্তহৃদ্যন্তরাত্মা ।” নিত্যধামের অনন্ত লীলাকেই দেবীলীলা বা অপ্রকটলীলা বলা হয়। ঐ নিত্যধাম গোলোক ও পারব্যোম ভেদে দ্বিবিধ । গোলোকের নামান্তর কৃষ্ণলোক । কৃষ্ণলোক নিত্যধামরূপ পদ্মের কর্ণিকারস্থানীয় এবং পারব্যোম উহার-দলস্থানীয়। “সহস্ৰপত্ৰং কমলং গোকুলাখাং মহৎপদম। তৎকর্ণিকারং তদ্ধাম তদনন্তাংশসম্ভবম৷” আথর্বণোপনিষদে উক্ত হইয়াছে -“গোকুলাখ্যে মাথুরামণ্ডলে বৃন্দাবনমধ্যে সহস্রদলীপদ্মমধ্যে কল্পতিরোমূলে অষ্টদলকেশরে গোবিন্দোহপি শ্যামঃ পীতাম্বরে দ্বিভুজো ময়ুরপিচ্ছশিরো বেণুবেত্ৰহস্তে নিগুণঃ সগুণে নিরাকারঃ সাকারো নিহীহঃ সচেষ্টা বিবাজতে। দ্বে পার্শ্বে চন্দ্রাবলী রাধিক চেতি। যস্যা অংশে লক্ষ্মীদুৰ্গাদিকা শক্তিরিতি। অগ্ৰে চ তস্তান্ত প্ৰকৃতী রাধিক নিত্যনিগুণসর্বালঙ্কারশোভিতা প্ৰসন্না শেষলাবণ্যসুন্দরীতি।” ছান্দোগ্যে—“স ভগবঃ কস্মিন প্রতিষ্ঠিতঃ ? স্বে মহিষীতি৭” মুণ্ডকে —“দিবো পুরে হোেষ সংব্যোম্নাত্মা প্ৰতিষ্ঠিত ইতি।” ঋগ্বেদে—“তদুরুগায়স্য বৃষ্ণঃ পরািমং পদমবভাতি ভূরীতি।” গোপালোপনিষদে-“তাসাং মধ্যে সাক্ষাদ ব্ৰহ্ম গোপালপুরী হি ।” শাস্ত্রে কৃষ্ণলোককে পদ্মের কণিকারসদৃশ এবং পরব্যোমকে পদ্মের দলসদৃশ বলিয়াই বৰ্ণন করেন। ভক্তগণ ভক্তিভাবিত অন্তরে দর্শন ও তদ্রুপেই করিয়া থাকেন। উহা ভক্তগণকর্তৃক দৃশ্য হইলেও পরিচ্ছিন্ন নহে। “প্ৰকৃতির পার পরবেষ্টনম নাম ধাম । কৃষ্ণবিগ্ৰহ যৈছে বিভুত্বাদি গুণবান৷ गंगा अनख विडू ?त्रकूछंfझिं क्षांभ । কৃষ্ণ কৃষ্ণ-অবতারের তঁহাই বিশ্রাম ৷”