পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/৪৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, 8Se. শ্ৰীশ্ৰীগৌরসুন্দর -- আইস ” দ্বারপাল ব্ৰহ্মার নিকট আসিয়া শ্ৰীকৃষ্ণের কথা জানাইল । ব্ৰহ্মা শুনিয়া বিস্মিত হইয়া বলিলেন, “আমি সনাকপিতা চতুর্মুখ ব্ৰহ্মা।” দ্বারপাল যাইয়া শ্ৰীকৃষ্ণের নিকট ব্ৰহ্মার উত্তর নিবেদন করিল। শ্ৰীকৃষ্ণ শুনিয়া । ব্ৰহ্মাকে লইয়া আসিতে অনুমতি করিলেন । দ্বারপাল তদনুসারে उत्रीहक লইয়া আসিল । ব্ৰহ্মা আসিয়া শ্ৰীকৃষ্ণের চরণে দণ্ডব্যুৎ প্ৰণাম করিলেন। শ্ৰীকৃষ্ণ ব্ৰহ্মাকে যথাযোগ্য পূজা করিয়া ‘আগমনের কারণ জিজ্ঞাসা করিলেন। ব্ৰহ্মা বলিলেন, “আমার আগমনের কারণ পরে নিবেদন করিতেছি। প্ৰথমতঃ আমার একটি সংশয় অপনোদন করিতে হইবে। আপনি দ্বারপাল দ্বারা ‘কোন ব্ৰহ্মা’ এইরূপ প্রশ্ন করিয়াছিলেন, উহার কারণ কি ? ব্ৰহ্মাণ্ডে মদতিরিক্ত আরও ক্লিক কোন ব্ৰহ্মা আছেন ?” ব্ৰহ্মার এইরূপ প্রশ্ন শুনিয়া শ্ৰীকৃষ্ণ ঈষৎ হাস্ত করিলেন। তাঁহার হাস্যই জনােন্মাদকারী মায়া। তিনি হাস্য করিবামাত্ৰ সভামধ্যে অসংখ্য ব্ৰহ্মার আবির্ভাব श्ल। ঐ সকল ব্ৰহ্মার BD S SYBDDDS SBBBiuDBDS SBDBDS SLBDDSBDS BDDBS SBD লক্ষবদন, কেহ বা কোটিবদন। ব্ৰহ্মাসকলের সহিত লক্ষকোটিনয়নসমন্বিত ইন্দ্ৰ প্ৰভৃতি দেবতারাও আগমন করিলেন। তদর্শনে চতুর্মুখ ব্ৰহ্মার বিস্ময়ের পরিসীমা রহিল না । তিনি দেখিলেন, তাহার ন্যায় কত শত ব্ৰহ্মা ও কত শত অপর দেবতা আসিয়া মুকুটকোটদ্বারা “ শ্ৰীকৃষ্ণের পাঠপীঠ স্পর্শ করিতেছেন। ঐ সকল মুকুট ও পাদপীঠের সংঘর্ষে ঘোরতর ধ্বনি উত্থিত হইতেছে। প্ৰণামের পর ঐ সকল ব্ৰহ্মেন্দ্ৰাদি দেবগণ শ্ৰীকৃষ্ণের স্তব করিতে লাগিলেন । স্তবের পর তাহারা, যুক্ত করে জিজ্ঞাসা করিতে লাগিলেন, “প্রভো, এই দাসKDBDBD t mBD DBDDBBD BDDDS BBSBD DBD KS S BDSS SBBDDBD আজ্ঞা আমাদিগের শিরোধাৰ্য্য ।” শ্ৰীকৃষ্ণ বলিলেন, “বিশেষ কোন প্ৰয়োজন নাই, তোমাদিগকে দেখিবার ইচ্ছা হওয়াতেই আহবান করিয়াছিলাম। তোমাদিগের আর কোন দৈত্যাভয় নাই ত ?” তাহারা বলিলেন, “আপনার প্ৰসাদে দৈত্যভয়ের সম্ভাবনা কোথায় ? আপনার অবতারে এই পৃথিবীর DDDJDS S DBDDS DBBu S SsE YD SS DDSSYu B BDBDBD sg BKD উত্তর করিলেন । কিন্তু একজন অপরজনকে লক্ষ্য করিলেন না । অধিকন্তু সকলেই মনে করিলেন, শ্ৰীকৃষ্ণ তঁহারই ব্ৰহ্মাণ্ডে বিরাজ করিতেছেন । ইহা আশ্চৰ্য্য ও নন্ধুে। দ্বারকাপুরীর বৈভবই এইরূপ। অনন্তর শ্ৰীকৃষ্ণ একে একে আহুত ব্ৰহ্মেন্দ্রাদি দেবগণের সকলকেই বিদায় করিলেন । চতুর্মুখ ব্ৰহ্মা