5-ौ 8 8 S MINAN. W ভক্ষণ করিয়া, তৈল মাখিয়া এবং ভূক্তবস্তুর অপরিপাকাবস্থায় শ্ৰীকৃষ্ণের স্পর্শ করা ও কৰ্ম্ম করা ।। ৫৬ ৷ বৈষ্ণবশাস্ত্রের অনাদর করিয়া অনুশাস্ত্রের। প্ৰবৰ্ত্তন। ৫৭। শ্ৰীকৃষ্ণের অগ্ৰ তাম্বুল চর্বণ।। ৫৮। এর গুপত্ৰস্থ পুষ্প দ্বারা শ্ৰীকৃষ্ণের অৰ্চন'। ৫৯। আসুরকালে শ্ৰীকৃষ্ণের পূজা । ৬০ ৷৷ কাষ্ঠাসনে বা ভূমিতে উপবেশন পূর্বক শ্ৰীকৃষ্ণের পুঙ্গা ।। ৬১ । স্নানের সময়ে বামহস্ত দ্বারা শ্ৰীমূৰ্ত্তি স্পৰ্শ।। ৬২ ৷ পযুষিত ও যাচিত পুষ্প দ্বারা শ্ৰীকৃষ্ণের পূজা ।। ৬৩ । পূজার সময় খুৎকার করা। ৬৪ পূজাবিষয়ে গৰ্ব্ব করা । ৬৫ ৷ তিৰ্য্যক পুণ্ড ধারণ করা । ৬৬ ৷ অধেীতপদে শ্ৰীমন্দিরে প্ৰবেশ করা । ৬৭ ৷ অবৈষ্ণবপকান্ন শ্ৰীকৃষ্ণকে অৰ্পণ করা । ৬৮। অবৈষ্ণবের সম্মুখে শ্ৰীকৃষ্ণেব পূজা করা । ৬৯-৭০ গণেশের পূজা না করিয়া ও কাপালিককে দেখিয়া শ্ৰীকৃষ্ণের পূজা করা। ৭১। নখস্পৃষ্ট জল দ্বারা শ্ৰীমূৰ্ত্তিকে স্নান করান। ৭২। ঘৰ্ম্মাক্ত কলেবরে, শ্ৰীমূৰ্ত্তির পূজা করা। ৭৩। নিৰ্ম্মাল্য লঙ্ঘন করা। ৭৪। শ্ৰীকৃষ্ণের শপথাদি করা । যদি কখন কোন অপরিহাৰ্য্য কারণে উক্ত অপরাধ সকলের মধ্যে কোন না কোন অপরাধ ঘটে, তবে নিয়ত সেবা বা শরণাপত্তি অথবা নামাশয় দ্বারাই উক্ত অপরাধ হইতে আপনাকে মোচন করিতে হইবে। ইচ্ছা পূর্বক সেবীপরাধ নামাপরাধের মধ্যেই গণ্য হইবে। নামাপরাধ দশবিধ ।-১ বৈষ্ণবনিন্দাদি । ২ শিবকে বিষ্ণু হইতে পৃথক স্বতন্ত্র ঈশ্বর বলিয়া জ্ঞান ।। ৩ শ্ৰীগুরুদেবে মনুষ্যবুদ্ধি প্ৰভৃতি অবজ্ঞা । ৪ বেদপুরাণাদি শাস্ত্রের নিন্দ ।। ৫ নামে অর্থবাদ। ৬ নামে কুব্যাখ্যা বা কষ্টকল্পনা । ৭ নাম বলে পাপে প্রবৃত্তি। ৮ অন্য শুভকাৰ্য্যের সহিত নামক সমান মনে করা। ৯ । শ্রদ্ধারহিত ব্যক্তিকে নাম উপদেশ করা । ১০ নামের মাহাত্ম্য শুনিয়াও नicभ कीडि । এই দশটি নামাপরাধ সর্বতোভাবে পরিত্যাজ্য। যদি দৈবাৎ আনবিধানতাদি বশতঃ কখন কোন নামাপরাধ ঘটে, তবে তখনই তাহার প্রতীকারের চেষ্টা করিতে হইবে । চেষ্টা করিয়াও যদি অপরাধ হইতে মুক্ত হইতে না পারা যায়, তবে নামেরই শরণাপন্ন হইয়া অবিচ্ছেদে নামকীৰ্ত্তন করিতে হইবে, এবং তাহা হইলেই নামাপরাধ হইতে মুক্তিলাভ হইতে পারিবে । ১২। অবৈষ্ণব জনের সঙ্গত্যাগ। অবৈষ্ণব শব্দে বিষ্ণুদীক্ষারহিত ব্যক্তি এবং বিষ্ণুদীক্ষা সত্বে ও বৈষ্ণবাচাররহিত বাক্তি বুঝায়। ১৩ । অনধিকারি-বহুশিষ্যকরণ-ত্যাগ । V AMMMMMaMM4MM LEL L LALLeLeLM M LLLLLLSLLLMLSLLLSMLSLSeLLeLeL
