889 শ্ৰীশ্ৰীগৌরসুন্দর MAWWWWW eeeLLMLMLALALM SAAA AA AALLMLALLLL SLLLLLLLL LALSLALASL ALSEALLALS LeSeSeLS SLeLSAALAASALAeMLeSLeS হইয়া পুর্বোক্ত শ্ৰবণ কীৰ্ত্তনাদি সাধনাঙ্গ সকলের অনুষ্ঠান করেন, তঁহাদিগের তাদৃশ অনুষ্ঠানকেই রাগানুগ ভক্তি বলা যায় ব্রজলীলার পরিকরবর্গের ভাবের মাধুৰ্য্য শ্রবণে র্যাহার বুদ্ধি লুব্ধ অর্থাৎ তল্লাভার্থ উৎসুক হয়, তিনিই ব্ৰজবাসীদিগের অনুগত হইয়া তাদৃশ ভজনে প্ৰবৃত্ত হইয়া থাকেন। লোভোৎপত্তির পক্ষে শাস্ত্রের বা যুক্তির অপেক্ষা দেখা যায় না। শাস্ত্রযুক্তি ব্যতিরেকেই, র্যাহার লোভ জন্মিবার হয়, তঁহার লোভ জন্মিয় থাকে । লোভ জন্মিবার পর রাগাত্মিকাভক্তিনিষ্ঠ ব্যক্তি শাস্ত্ৰাদির সাহায্যে রাগানুগার সাধন অর্থাৎ ভাজনরীতি শিক্ষা করিয়া থাকেন। রাগানুগার সাধন বাহ ও আন্তর ভেদে দ্বিবিধ। বাহে সাধকদেহে শ্ৰবণাদি সাধন এবং অন্তরে নিজ সিদ্ধদেহ ভাবনা করিয়া দিবানিশি ব্রজে শ্ৰীকৃষ্ণের সেবন করিতে হয় । এই অভিধেয় তত্ত্ব বলা হইল । ©icशiखन्डद्ध শ্ৰদ্ধালু ব্যক্তি · সাধুসঙ্গের পর ভজন করিতে করিতে উত্তরোত্তর সাধনের পরিপাকে শ্ৰীকৃষ্ণে রতি লাভ করিয়া থাকেন । “কোন ভাগ্যে কোন জীবের শ্রদ্ধা যদি হয় । তবে সেই জীব সাধুসঙ্গ করায় ৷ সাধুসঙ্গ কৈতে হয় শ্রবণ কীৰ্ত্তন। সাধনভক্ত্যে হয় সৰ্বনির্থনিবাৰ্ত্তন৷৷ अनर्शन्त्रुिडि श्शेरण उङिनिर्छ। श्ख्न । निर्धा हैश्ड अदभांछ अ5ि ऊँखघ्र ॥ রুচি হৈতে হয় তবে আসক্তি প্রচুর। আসক্তি হৈতে চিত্তে জন্মে কৃষ্ণে গ্ৰীত্যন্ধুর ॥ সেই ভাব গাঢ় হৈলে ধরে প্ৰেম নাম । সেই প্ৰেমা প্ৰয়োজন সর্বানন্দধাম ॥” প্রথমতঃ শ্ৰদ্ধা। শ্রদ্ধার পর সাধুসঙ্গ। “ সাধুসঙ্গে শ্রবণাদি সাধন। সাধন দ্বারা অনার্থের নিবৃত্তি। অনার্থের নিবৃত্তিতে শ্রবণাদি সাধনে রুচি। রুচির পর আসক্তি। আসক্তির পর শ্ৰীকৃষ্ণে রতি। রতি প্রেমের অন্ধুরস্বরূপ। উহার নামান্তর ভাব । এই ভাব আবার বৈধভক্ত, খ ও রাগভক্ত্যুখ ভেদে দ্বিবিধ। বৈধভক্ত্যুখ ফ্লাব ঐশ্বৰ্য্যজ্ঞান মিশ্র এবং রাগভক্ত্যুখ ভাব শুদ্ধ। এই নিমিত্ত
