পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/৫২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- ( ev qqLqAAMSSeMLeLeSA SAeLLMLAS SLELeAeELAALAeLLMLALALA ALMALALMLLLLALLALALALALLA LLAeLA MLAALMLLeLALAL eALLSSMLeeLS eALLLS LAAASAMeMeLL LeLeA SALAALLLLLAMe AALMMMMLMLMLMLS LALALSLAL eALLS SLAAL MLALeLSL MLLAA AeALAL MLeLLLAALLeL ELL EMLSSLLLLSLLSLLLLELLq LMLMMS ভেদে দ্বিবিধ। ব্ৰহ্মবস্তু পরমানন্দস্বরূপ। জীবসকল তদীয় হইয়াও তজজ্ঞান রহিত বলিয়া মায়াকর্তৃক পরাভূত হইয়া তৎস্বরূপজ্ঞানের লোপ ও মায়াকল্পিত উপাধির, আবেশ হেতু অনাদি সংসারদুঃখে নিমগ্ন।”, জ্ঞানেদয়ে ব্ৰহ্মতত্ত্বের সাক্ষাৎকাররূপ ব্ৰহ্মভাবাপত্তিই জীবের পরমানন্দ লাভ। ঐ পরমানন্দ লাভ ও তৎসাধনীভূত জ্ঞানই জীবের পুরুষাৰ্থ। দুঃখনিবৃত্তি উহার অবান্তর ফল। জ্ঞানোদয়ে অজ্ঞান নিবৃত্ত হইলে, দুঃখ আপনা হইতেই নিবৃত্ত হইয়া যায়। উহা নিবৃত্ত হইয়া পুনশ্চ উৎপন্ন হয় না বলিয়াই উহাকে আত্যন্তিকী নিবৃত্তি বলা যায়। তন্মধ্যে মায়াবৃত্তি অবিদ্যার নাশের পর, কেবল ব্ৰহ্মতত্ত্বের অস্পষ্টম্বরূপলক্ষণ যে বিজ্ঞান, তাহার আবির্ভাবের নাম নির্বিশেষ ব্ৰহ্মসাক্ষাৎকার বা ব্ৰহ্মসাক্ষাৎকার ; ঐ ব্ৰহ্মতত্ত্বের স্পষ্টস্বরূপলক্ষণ বিজ্ঞানানন্দের আবির্ভাবই সবিশেষ ব্রহ্মসাক্ষাৎকার বা ভগবৎসাক্ষাৎকার। উভয়ই মোক্ষ । উক্ত দ্বিবিধ মোক্ষের প্রত্যেকটি আবার ও উপাসনাবিশেষানুসারে দুইপ্ৰকারে সিদ্ধ হইয়া থাকে । একপ্ৰকার-উপাসনার দ্বারা সৰ্বলোক ও সর্বাবরণ অতিক্রমের পর সিদ্ধ হয় এদং অন্য প্রকার – উপাসনা দ্বারা স্বস্থানে থাকিয়াই সিদ্ধ হয়। অতএব মোক্ষ উৎক্রান্তদশায় ও জীবদ্দশায় উভয়ত্ৰই সিদ্ধ হয়, ইহাই বলিতে হইতেছে। তন্মধ্যে ব্ৰহ্মসাক্ষাৎকার লক্ষণা মুক্তিতে সুষুপ্তির ন্যায় অবস্থা লাভ হইয়া থাকে। আর ভগবৎসাক্ষারকারলক্ষণ মুক্তিতে জাগ্ৰতের ন্যায় অবস্থা লাভ হইয়া থাকে। এই শেষোক্ত মুক্তি আবার সালোক্যাদিভেদে পঞ্চবিধ। শ্ৰীভগবানের সহিত সমানলোকে অর্থাৎ বৈকুণ্ঠাদি নিত্যধামে বাস হইলে, তাহাকে সালোক্য বলা যায়। বৈকুণ্ঠাদিধামের नैिड्रु শ্ৰত্যাদিসূক্ষ্মত। “ব্ৰহ্মসদনের উৰ্দ্ধে পরমোৎকৃষ্ট বিশুদ্ধ সনাতন জ্যোতিৰ্ম্ময় বিষ্ণুপদ আছে।” লোকে উহাকে পরব্রহ্ম বলিয়া জানেন। শ্ৰীভগবানের সহিত সমান ঐশ্বৰ্য্যের লাভ হইলে, তাহাকে সাষ্টি বলা যায়। শ্ৰীভগবানের সমীপে গমনাধিকার লাভ হইলে তাহাকে সমীপ্য বলা যায়। শ্ৰীভগবানের সহিত সমান নিত্যরূপের লাভ হইলে, তাহাকে সারূপ্য বলা যায়। শ্ৰীভগবানের রূপের নিত্যত্ব শ্রত্যাদিশাস্ত্রসম্মত। আর শ্ৰীভগবানের শ্ৰীবিগ্ৰহে প্ৰবেশ হইলে, তাহাকে সাযুজ্য বলা যায়। ব্ৰহ্মসাযুজ্য ও ভগবৎসাযুজ্যে প্রভেদ এই যে, ব্ৰহ্ম সাযুজ্য সুষুপ্তির ন্যায় অস্পষ্ট স্মৃত্তি এবং ভগবৎসাযুজ্য স্বপ্নবৎ অনতিস্পষ্ট স্মৃৰ্ত্তি হইয়া থাকে। সালোক্যাদি মুক্তিচতুষ্টয় আবার সেবাসহিত ও BBBDD BB LLBBSSBDD DD DD sKKD DDB DBDSS DDBuBKBDDB জাগ্ৰন্দবস্থার ন্যায় অনুভব হইয়া থাকে। শ্রুতিতেই উক্ত হইয়াছে,-