শ্ৰীশ্ৰীগৌরমুন্দর سو!?)?@ শাস্ত্ৰে বুৎপন্ন ছিলেন। তিনি পরম বৈষ্ণব ও সংস্কারবিরক্ত ছিলেন, অষ্টপ্রহর রামনাম জপ করিতেন। তিনি পথে রঘুনাথ ভট্টর অনেক সেবা করিতে লাগিলেন। রঘুনাথ ভট্ট তাহার সেবা গ্ৰহণ করিতে কিছু কুষ্ঠিত হইতেন, তিনি তাহ শুনিতেন না। " এইরূপে তাহারা নীলাচলে উপস্থিত হইলেন। রঘুনাথ ভট্ট নীলাচলে পৌঁছিয়া প্রভুর বাসায় যাইয়া তাহার চরণদর্শন করিলেন। প্ৰভু তঁহাকে আলিঙ্গন করিয়া তপনমিশ্রের কুশল জিজ্ঞাসা করিলেন। পরে ঋগ্রোবিন্দ” দ্বারা তঁহাকে একটি বাসা দেওয়াইলেন। রঘুনাথ ভট্ট নিত্য প্রভুর BDBB DBDB DBDDB DS DBD DBB OBBDBD DBDO DBBB BDD KDBD DBB DDDS করান। এইরূপে আটমাস চলিয়া গেল। আটমাসের পর। প্ৰভু রঘুনাথ ভট্টকে বলিলেন, “রঘুনাথ, তুমি দারপরিগ্রহ করিও না, বাটীতে যাইয়া বৃদ্ধ মাতাপিতার সেবা কর ও বৈষ্ণবের নিকট শ্ৰীভাগবত অধ্যয়ন কর। পুনর্বার নীলাচলে * আসিয়া আমার সহিত সাক্ষাৎ করিবে।” এই কথা বলিয়া প্ৰভু তঁহাকে বিদায় দিলেন। অগত্য রঘুনাথ ভট্ট প্রভুকে ছাড়িয়া গমনের ইচ্ছা না DDBBDLD DBBB DBS S BDBD DuDuDBDDBB DDB D BDBBDB বারাণসীতে প্ৰত্যাগমন করিলেন । অনন্তর রঘুনাথ প্রভুর আজ্ঞানুবৰ্ত্তী হইয়া চারি বৎসর। পৰ্য্যন্ত মাতাপিতার সেবা কবিলেন। চারি বৎসরের পর তাহারা কাশীধাম প্ৰাপ্ত হইলে, তিনি পুনর্বার নীলাচলে প্রভুর নিকট আগমন করিলেন। , এবারও পূর্ববৎ আটমাস থাকিয়া প্রভুর চরণ দর্শন করিলেন। আট মাসের পর প্রভু রঘুনাথ ভট্টকে শ্ৰীবৃন্দাবনে যাইয়া বাস করিতে আদেশ করিলেন। রঘুনাথ প্রভুর আদেশানুসারে শ্ৰীবৃন্দাবনে যাইয়া সনাতন গোস্বামীর ও রূপ গোস্বামীর আশ্রয় গ্ৰহণ করিলেন । মহাপ্রভুর প্রলাপ । অতঃপর প্রভু রাধাভাবে পরমাবিষ্ট হইলেন। শ্ৰীকৃষ্ণের বিরহে গোপীBD DBB BBDD D DK DDBDBSsBDBuDD DB D BBB দশা উপস্থিত হইতে লাগিল। তিনি শ্ৰীকৃষ্ণ-বিরহ-ভাবাবেশে নিতান্ত কাতর হইয়া নিরন্তর বিবিধ শ্লোক পাঠ সহকারে বিলাপ করিতে লাগিলেন। ঐ সকল বিলাপ নিম্নলিখিতপ্রকারে বর্ণিত হইয়া থাকে।
