পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/৫৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अरg-हीन GVS DBDBBDS BDBDDDB SSDL BDuDBD DBD DBB Tu S DDD DDDD হইল। তখন তিনি স্বরূপ গোসাইর দিকে চাহিয়া বলিলেন, “আমি গোবৰ্দ্ধনের সমীপে যাইয়া দেখিলাম, কৃষ্ণ গোচরণ করিতেছেন। তিনি গোচারণ করিতে করিতে গোবৰ্দ্ধনের উপর উঠিয়া বাঁশী বাজাইলেন। তাহার বঁাশীর শব্দ শুনিয়াই রাধা ঠাকুরাণী আগমন করিলেন। রাধা ঠাকুরাণীর সৌন্দর্ঘ্যের কথা কি বলিব ! দেখিতে দেখিতেই শ্ৰীকৃষ্ণ তঁহাকে লইয়া গিরিকন্দিরমধ্যে প্ৰবেশ করিলেন । শ্ৰী রাধার সখীগণ ফলাফুল তুলিতে লাগিলেন। ইতিমধ্যে তোমরা যাইয়া আমাকে এখানে ধরিয়া আনিলে । আমাকে ধরিয়া আনিয়া বড়ই দুঃখ দিলে। শ্ৰীকৃষ্ণের লীলা আমার আর দেখা হইল না।” এই কথা বলিয়া প্ৰভু রোদন করিতে লাগিলেন। এই সময় পুৱী গােসাঁই ও ভারতী গােসাঁই আসিয়া উপস্থিত হইলেন। তাহাদিগকে, দেখিয়া প্রভুর সম্পূর্ণ বাহাদ্ধাৰ্ত্তি হইল। তখন প্ৰভু র্তাহাদিগকে বন্দনা করিলেন। তঁহারাও প্ৰভুকে প্ৰেমালিঙ্গন প্ৰদান করিলেন।” অনন্তর প্রভু তঁহাদিগকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “আপনারা এতদূর আগমন করিলেন কেন ?” তাহারা বলিলেন, “তোমার নৃত্য দেখিতে আসিলাম।” প্ৰভু কিঞ্চিৎ লজ্জিত হইয়া ভক্তগণের সহিত স্নান করিতে গেলেন। "মানান্তে বাসায় আসিয়া ভক্তগণকে লইয়া ড়োজন করিলেন। এইরূপ ভাবাবেশেই প্ৰভুর অষ্টপ্রহর অতিবাহিত হইতে লাগিল। তিনি কখন সম্পূর্ণ আবিষ্ট, কখন অৰ্দ্ধ বাহ ও কখন সম্পূর্ণ বাহা দশায় অবস্থান করেন। স্নান ভোজনাদি দেহের স্বভাবেই নির্বাহ হইয়া থাকে। একদিন জগন্নাথকে দর্শন • করিতে করিতে প্ৰভুর সাক্ষাৎ ব্ৰজেন্দ্ৰনন্দন বলিয়াই জ্ঞান হইল। তখন শ্ৰীকৃষ্ণের পঞ্চগুণ যুগপৎ স্ফরিত হইয়া প্রভুর পঞ্চ ইন্দ্রিয়কে আকর্ষণ করিতে লাগিল। প্ৰভু সংজ্ঞাহীন হইয়া ভূতলে পতিত হইলেন। এই সময়ে জগন্নাথের উপনভোগ সরিল । ভক্তগণ প্ৰভুকে ধরিয়া বাসায় লইয়া আসিলেন। প্ৰভু সংজ্ঞা লাভ করিয়া স্বরূপ ও রামানন্দের কণ্ঠ ধরিয়া বক্ষ্যমাণ প্রকারে বিলোপ করিতে লাগিলেন। “কৃষ্ণ রূপ শব্দ স্পৰ্শ, সৌরভ্য অধর রস, शांब्र भांभू कश्न नां बांग्र । দেখি লোভী পঞ্চ জন, এক অশ্ব মোর মন, চড়ি পাচে পাঁচ দিকে ধায় ৷ সখি হে, শুন মোর দুঃখের কারণ । ግቑ