পাতা:শ্রীশ্রীগৌরসুন্দর - শ্যামলাল গোস্বামি.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

उग्-िव्ौळल O (kG LLeLSLLMeLLEELLHLELSLAL ELLeLeLLLLL LL LMMLMLeLeeLLeLLLLL LLLSLLLeSLLL MASLLALMLM LALSLALLLL AALLLALAL AAALS আচরণ দর্শনে তাহার মন ফিরিয়া গেল। হরিদাস ঠাকুরের মুখোচ্চারিত মধুর হরিনাম শ্ৰবণে তাহার হৃদয় দ্রবীভূত হইল। তখন সে অপরাধ স্বীকার করিয়া হরিদাস ঠাকুরের চরণ ধারণ পূর্বক বলিতে লাগিল,- “বেশ্য কহে,-কৃপা করি কর উপদেশ । কি মোর কৰ্ত্তব্য যাতে যায় সর্ব ক্লেশ ৷ ঠাকুর কহে, পরের দ্রব্য ব্ৰাহ্মণে কর দান। এই ঘরে আসি তুমি করাহ বিশ্রাম ৷ নিরন্তর নাম লহ তুলসী সেবন।। অচিরাতে পাবে। তবে রুষ্ণের চরণ ॥ হরিদাস ঠাকুর বলিলেন, “বৎসে, আমি তোমার আগমনমাত্র সমস্তই বুঝিতে পারিয়াছিলাম। বুঝিয়াও কেবল কুমার নিমিত্তই তিনদিন অপেক্ষা করিতেছিলাম, নতুবা তৎক্ষণাৎ এই স্থান ত্যাগ করিয়া অন্যত্র গমন করিতাম।” অনন্তর তিনি ঐ বারবনিতাকে হরিনামমহামন্ত্র উপদেশ করিয়া সেই স্থান ত্যাগ করিলেন । বারবনিতাও হরিদাসঠাকুরের উপদেশ অনুসারে নিজের যাহা কিছু বিষয়সম্পত্তি ছিল, তৎসমস্তই ব্ৰাহ্মণসাৎ করিয়া গুরুদত্ত আশ্রমে থাকিয়া তপস্যায় নিরত হইল । বেশ্যার চরিত্র দেখিয়া তত্ৰত্য লোক সকল চমৎকৃত হইলেন এবং হরিদাস ঠাকুরের মহিমা বুঝিয়৷ তদুদেশে ভূয়ােভূয়: নমস্কার করিতে লাগিলেন । এইরূপে বারবনিতাকে রূতাৰ্থ করিয়া হরিদাস ঠাকুর শান্তিপুরের নিকট ফুলিয়া নামক গ্রামে যাইয়া বাস করিতে লাগিলেন। ফুলিয়া ব্ৰাহ্মণমণ্ডলীর প্ৰসিদ্ধ বাসস্থান । ফুলিয়াবাসী ব্ৰাহ্মণগণ হরিদাস ঠাকুরের প্রভাব বিদিত হইয়া তঁহাকে বিশেষ শ্ৰদ্ধা ও সমাদর সহকারে ভিক্ষা করাইতে লাগিলেন। কিন্তু হরিদাসের এই ধৰ্ম্মানুরাগ যবনকুলের চক্ষুশূল হইল। হরিদাস যবন হইয়াও হিন্দুর ধৰ্ম্মে অনুরাগী, ইহা তাহাদিগের সহ্য হইল না। ক্রমে এই বৃত্তান্ত মুলুকপতি কাজীর কর্ণগোচর হইল । তিনি হরিদাস ঠাকুরকে ধরিয়া বন্দী করিলেন। হরিদাস ঠাকুরকে দর্শন করিয়া তত্ৰত্য, অপরাপর বন্দীদিগের চিত্ত নিৰ্ম্মল হইল। তাহারাও হরিদাস ঠাকুরের সহিত উচ্চস্বরে হরিনাম করিতে আরম্ভ করিল। পরদিন হরিদাসঠাকুরের বিচার আরম্ভ হইল। মুলুকপতি হরিদাসঠাকুরকে বলিলেন,-“দেখ, লোক বহুভাগ্যে মুসলমান হয় ; তুমি সেই মুসলমান হইয়াও হিন্দুর ধৰ্ম্ম আচরণ করিতেছ। কেন ?” AMSL AeeM AeLSA eALSAALALLSLeLeeLALMSLMLM LMLMLkLLLS AASLLMLMLeeeLeSeMeMLSLLMeSekLLLS