পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত.djvu/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>ッ মর্যমখণ্ড । তিকরে যুড়ি দুই কর । নমস্কার করি তার পদধূলি লয়। আপনার দেহ প্রভু তা রে নিবেদয়। অনুগ্রহ তুমি মোরে কর মহাশয় । তোমার সে আমি হেন জানিহ নিশ্চয় ॥ ধন্য হইলাম আজি দেখিয়া তোমারে ; তব রূপ বিন কারো কৃষ্ণ নাহি ক্ষু রে। তুমিসে করিতে পার ভববন্ধ নাশ। তোমার হৃদয়ে কৃষ্ণ সতত প্রকাশ। ডক্তে বাঢ়াইতে সে ঠাকুর ভাল জানে। যেন করে ভক্ত তেন করয়ে আপনে ॥ মনে ভাবে ঐঅদ্বৈত কি করিবা তুমি। চোরের উপরে আগে চোরাঞাছি আমি। হাসিয়া অদ্বৈত কিছু করিলা উত্তর। সভা হৈতে তুমি মোর বড় বিশ্বম্ভর। কৃষ্ণ কথা কৌতুকে থাকিব এইঠাঞি। নিরন্তর তোম যেন দেখিবারে পাই। সৰ্ব্ববৈষ্ণবের ইচ্ছা তোমারে দেখিতে । তোমার সহিত কৃষ্ণ কীৰ্ত্তন করিতে । অদ্বৈতের বাক্য শুনি পরম হরিষে। স্বীকার করিয়া চলিলেন নিজবাসে ॥ জানিলা অদ্বৈত হৈল প্রভুর প্রকাশ। পরীক্ষিতে চলিলেন শান্তিপুর বাস। সত্য যদি প্রভু হয় আমি হই দাস। তবে মোরে বান্ধিয়া আনিবে নিজপাশ ॥ অদ্বৈতর চিত্ত বুঝিবার শক্তি কার । যার শক্তি কারণে চৈতন্য অবতার। এসব কথায় যার নাহিক প্রতী ত। অদ্বৈতের সেবা তার নিস্ফল নিশ্চিত ॥ মহাপ্রভু বিশ্বম্ভর প্রতি দিনে দিনে । সংকীৰ্ত্তন করে সর্বববৈষ্ণবের সনে ॥ সবেবড় আনন্দিত দেখি বিশ্বম্ভর । লখিতে নাপা রে কেহ আপন ঈশ্বর ৷ সৰ্ব্ব বিলক্ষণ ভাব পরম আবেশ । দেখিয়া সভার চিত্তে সন্দেহ বিশেষ ॥ যখন প্রভুর হয় আনন্দ আবেশ । কি কহিব তাহ সব জানে প্র ভু শেষ ॥ শতেক জনেও কম্প ধরিবারে নারে। নয়নে বহয়ে শতশত নদীধারে। কনক পনস যেন পুলকিত অঙ্গ। ক্ষণে২ অট্ট২ হাসে বহুরঙ্গ। ক্ষণে হয় আনন্দে মুচ্ছিত প্রহরেক। বহি হৈলে না বলেন কৃষ্ণ ব্যতিরেক হুঙ্কার শুনিতে দুই শ্রবণ বিদরে। তার অনুগ্রহে তান ভক্তগণ তরে। সৰ্ব্ব অঙ্গ স্তম্ভাকৃতি ক্ষণেক্ষণে হয়। ক্ষণে হয় সেই অঙ্গ নবনীত ময় ৷ অপূৰ্ব্ব দেখিয়া সব ভাগবতগণে । নৱ জ্ঞান আর কেহ না করয়ে মনে ॥ কেহ বলে এপুরুষ অংশ অব তার। কেহ বলে এশরীরে ক্লফের বিহার ॥ কেহ বলে শুক বা প্ৰহলাদ ব। নারদ । কেহ বলে হেন বুঝি খণ্ডিল আপদ ॥ যত সব ভাগবত বর্গের গৃহিণী। তাহারা বলয়ে কৃষ্ণ জন্মিলা আপনি ॥ কেহ বলে হেন বুঝি প্রভু অবতার। এইমত মনে সবে করেন বিচার। বাহ হৈলে ঠাকুর সভার গল। ধরি। যে ক্ৰন্দন্ত করে তাহা কহিতে ন পারি। কোথা গেলে পাইব সে মুরলী বদন। বলিতে ছড়িয়ে শ্বাস করয়ে ক্ৰন্দন ॥ স্থির হই প্রভু সব আগুগণ স্থানে। প্রভুবলে মোর দুঃখ করি নিবেদনে। প্রভু বলে আমার স্থঃখের অস্তমঞি পাই য়াও হারাইমু জীবনকানাঞি সভার সন্তোষহৈল রহস্য শুনিতে শ্রদ্ধাকল্পি সত্তে বসিলেন চারিভিতে ॥ প্রভু বলে কানাঞির নাটশালু গ্রাম। গয়াই ट्ट আঙ্গিঞ্জেী