ハーゲ ETFT S বেডয়া সভে করেন কীৰ্ত্তন। কখন নিমাঞি বৈসে বিষ্ণুর খট্টায়। চরণ তুলি য়াদেয় সভার মাথায় । চতুমুখ পঞ্চমুখ সহস্ৰ বদন । সভেই গায়েন জয় শ্ৰীশচী নন্দন। মহাভয়ে চতুর্দিগে সভে স্তুতি করে। দেখিরা আমার মুখে বাক্য নাছি ক্ষুরে। কতক্ষণে দেখি কোটি কোটি লোক লইয়া। নিমাই বুলেন প্রতি নগরে নffচয় ॥ লক্ষকোটি লোক নিমঞির পাছে ধায় । ব্রহ্মাণ্ড স্পশিয়া সভে হরি স্বনি গায়। চতুর্দিগে শুনি মাত্র নিমাঞির স্তুতি। লীলাচলে যায় সৰ্ব্ব ভক্তের সংহতি ॥ এই স্বপ্ন দেখি চিন্তা পাণ্ড সৰ্ব্বথায় । বিরক্ত হইয়া পাছে পুত্র বাহি রায়। শচী বলে স্বপ্ন তুমি দেখিলা গোসাঞি চিন্তা নাহি কর ঘরে রহিবে নি মাঞি । পুঁথি ছাড়ি নিমঞি নাজানে কোনকৰ্ম্ম। বিদ্যারস তাহার হৈয়াছে স বর্ব ধৰ্ম্ম ॥ এইমত পরম উদার দুইজন। নানা কথা কহে পুত্র স্নেহের কারণ ॥ হেনমতে কতদিন থাকি মিশ্রবর। অন্তর্ধান হৈলা নিত্য শুদ্ধ কলেবর ॥ মিশ্রের বিজয়ে প্রভু কান্দিলা বিস্তর। দশরথ বিজয়ে যেহেন রঘুবর ॥ দুর্ণিবার শ্ৰীগৌর চন্দ্রের আকর্ষণ । অতএব রক্ষা হৈল শচীর জীবন। দুঃখ বড় এসকল বিস্তারি কহিতে । দুঃখমাত্র অতএব কহিল সংক্ষেপে । হেনমতে জননীর সঙ্গে গৌর হরি। আছেন নিগূঢ় ৰূপে আপন সম্বরি । পিতৃহীন বালক দেখিয়া শচী আই । সেইপুত্র সেবা বহি আর কার্য নাই। দণ্ডেক না দেখে যদি আই গৌরচন্দ্র । মু চ্ছা পায় আই দুই চক্ষে হঞা অন্ধ। প্রভুও মায়েরে প্রীতি করে নিরন্তর। প্র বোধেন তানে বলি আশ্বাষ উত্তর। শুন মাতা মনে কিছু ন চিন্তহ তুমি। সকল তামার আছে যদি আছি আমি ৷ ব্ৰহ্মা মহেশ্বরের যে দুল্লভ লোকে বলে । তাহা অামি তোমারে অনিয়া দিব হেলে। শচীও দেখিতে গেরচন্দ্রের প্রমুখ । দেহ স্মৃতিমাত্র নাহি থাকে কিসে দুখ ॥ যার স্ফূৰ্ত্তি মত্রে সর্ব পূর্ণ হয় কাম । সেপ্রভু যাহার পুত্ৰ ৰূপ বিদ্যমান। তাহার কেমতে দুঃখ রহিব শরীরে । অ৷ নন্দ স্বৰূপ করিলেন জননীরে ॥ হেনমতে নবদ্বীপে বিপ্ৰ শিশু ৰূপে । আছেন বৈকণ্ঠনাথ স্বানুভাব সুখে ॥ ঘরে মাত্র হয় দরিদ্রতার প্রকাশ । আজ্ঞাযেন ম হামহেশ্বরের বিলাস ॥ কিথাকুক নাথাকুক নাহিক বিচার। কহিলেই নাপাইলে রক্ষা নাহি অার ॥ ঘরদ্বার সকল ভাঙ্গেন সেইক্ষণে । আপনার অপচয় তাহ। নাহি জানে। তথাপিও শচী যে চাহেন সেইক্ষণে। নানা যত্নে দেন পুত্র স্নেহে র কারণে ॥ একদিন প্রভু চলিলেন গঙ্গাস্নানে। তৈল আমলকি চাছিলেন ম\ য়ের স্থানে। দিব্য মালা সুগন্ধি চন্দন দেহ মেরে । গঙ্গাস্নান করি চাহে বিষ্ণ, পূজিবারে। জননী কহেন বাপ শুন মনদিয়া । ক্ষণেক অপেক্ষ কর মালা আনি গিয় ॥ আনি গিয়া যেইমাত্র শুনিল বচন । ক্রোধে রুদ্র হইলেন শচীর নন্দন ॥ এখনে যাইবা তুমি মাল আনিবারে। এতবলি প্রবেশিলা ঘরের ভিতরে। যতেক আছিল গঙ্গাজলের কলস। আগে সব ভাঙ্গিলেন হই ক্রোধবশ ॥ তৈল ঘূত
