by~\9 (२8) भांश ७ (२८) बTiनावटोंশ্ৰীনারািদরূপে বীণা ধরি” করা গান। ব্যাস রূপে কর নিজ-তত্বের ব্যাখ্যান ॥১৭৬৷৷ সৰ্ব্বাবতারী অখিলারসামৃত-মূৰ্ত্তি স্বয়ংরাপ কৃষ্ণলীলাসৰ্ব্বলীলা-লাবণ্য-বৈদগ্ধী করি’ সঙ্গে । কৃষ্ণরূপে বিহার’ গোকুলে বহু-রঙ্গে ॥১৭৭৷৷ ভক্তরূপে স্বয়ংক্কিপ অবতারী শ্ৰীগৌরের অবতরণএই অবতারে ভাগবত-রূপ ধরি”। কীৰ্ত্তন করিবে সর্বশক্তি পরচারি’ ৷ ১৭৮ ৷৷ নামসঙ্কীৰ্ত্তন ও প্ৰেমভক্তির বন্যায় জগৎপ্লাবন— সঙ্কীৰ্ত্তনে পূৰ্ণ হৈবে সকল সংসার । ঘরে ঘরে হৈবে প্ৰেম-ভক্তি-পরিচার। ১৭৯ ৷৷ निऊ-डख१ानश् ननांगनाকি কহিব পৃথিবীর আনন্দ-প্ৰকাশ। তুমি নৃত্য করিবে মিলিয়া সর্ব-দাস ৷৷ ১৮০ ৷৷ গৌরভক্তগণের মাহাত্ম্য-বৰ্ণন ; তঁহাদের ইচ্ছা মাত্রেই ठक्-*- - যে তোমার পাদপদ্ম নিত্য প্যান করে । ষ্ঠা-সবার প্রভাবেই অমঙ্গল হরে ৷ ১৮১৷৷ “aggar in 1 AC (4 মোহিন্য মোতয়ন শ্রিয়া ॥” ১৭৫ ৷৷ তথ্য । ( ভাঃ ১।৩।৮-) “তৃতীয়মৃষিসৰ্গং বৈ দেবর্ষিত্বমুপেত্য সঃ । তন্ত্ৰং সত্বতমাচষ্ট নৈষ্কম্ম্যং কৰ্ম্মণাং যতঃ ॥ (ভাঃ ১।৩।২১-)“ততঃ সপ্তদশে জাতঃ সত্যবত্যাং পরাশরাৎ | চক্ৰে বেদতরো; শাখা দৃষ্ট, পুংসোেহল্পমেধস: ॥” ১৭৬ ৷৷ তথ্য । “সৰ্ব্বলীলা-লাবণ্য-বৈদগ্ধী’,-(ভা ১০।৭৪৷৷১৪) -“গোপ্যস্তপঃ কিমচরনষদমুষ্য রূপং লাবণ্যসারমসমোদ্ধমনন্যসিদ্ধম। দৃগৃভিঃ পিবস্ত্যনুসাবাভিনবং ཕོ་ལ་སྐུ་། ལྷ་ས། शoन: শ্রিয় ঐশ্বর্যন্ত ॥” ಇ\7 झ्ष:श्री विश्ब्र' ८शांकू८,-(व्गशू-ङः १jः श्र: ७७8,४२० \S t \ov-) “বিবিধাশ্চৰ্য্য-মাধুৰ্য্য-বীর্য্যৈশ্বৰ্য্যাদিসম্ভবাৎ স্বস্ত দেবাদি-লীলাভ্যো মৰ্ত্তলীলা মনোহরাঃ ” “ইতি ধামত্ৰয়ে কৃষ্ণো বিহুরত্যেব সৰ্ব্বদা। তত্ৰাপি গোকুলে তস্য মাধুরী সৰ্ব্ব অপায়য়ৎ সুরানন্যান कीटी5ठgउांशयड তাহাদের পদম্পর্শে ও দৃষ্টিপাতেই ভূতলের ও সর্বদিকের °5-可冲 9姆ó怀研一 পদতলে খণ্ডে পৃথিবীর অমঙ্গল। দৃষ্টিমাত্র দশদিক হয় সুনিৰ্ম্মল৷ ১৮২৷৷ তঁহাদের নৃত্যমাত্রে স্বর্গেরও বিত্ন-নাশবাহু তুলি” নাচিতে স্বর্গের বিপ্ন-নাশ। হেন যশ, হেন নৃত্য, হেন তোর দাস ॥১৮৩৷৷ বৈষ্ণবের অপ্রাকৃত ইন্দ্ৰিয়স্পর্শে ভূমি, দিক ও ১ স্বর্গের অমঙ্গল-নাশ( তথা হি পদ্মপুরাণে ও হরিভক্তিসুধোদয়ে ২০|৬৮) পদ্ব্যাং ভূমের্দিশে দৃগ ভ্যাং দোর্ভাঞ্চামঙ্গলং দিবঃ। বহুধোৎসান্থতে রাজন কৃষ্ণভক্তস্য নৃত্যতঃ ৷ ১৮৪ ৷৷ প্ৰপঞ্চে প্ৰকটিত হইয়া নিজ-জনসহ নাম-সঙ্কীৰ্ত্তন ও ८७थंभा-नि ठौष्ठ|- * সে প্ৰভু আপনে তুমি সাক্ষাৎ হইয়া* , করিব কীৰ্ত্তন প্ৰেম ভক্তগোষ্ঠী লৈয়া ॥১৮৫৷৷ গৌরমহিম-অবৰ্ণনীয়, গৌরের বেদগুহ কৃষ্ণভক্তি-বিতরণ--- এ মহিমা, প্ৰভু বৰ্ণিবার কার শক্তি ? তুমি বিলাইবা বেদ-গোপ্য বিষ্ণুভক্তি ॥১৮৬৷৷ স্থাবিরোল্লাসিরূপে গোপেন্দ্ৰনন্দন; ॥” (ব্ৰহ্মাণ্ডপুরাণ-বাক্য-) “সন্তি ভূরীণি রূপাণি মম পূর্ণানি ষড়গুণৈঃ। ভবেয়ুস্তানি তুল্যানি ন ময়া গোপরাপিণী।” (পদ্ম-বাক্য-) “চরিতং কৃষ্ণদেবস্ত সৰ্ব্বমেবাস্তুতং ভবেৎ।। গোপাল-লীলা তত্ৰাপি সৰ্ব্বতোহতিমনোহর ॥” ( তন্ত্র-বাক্য—) “কন্দৰ্পকোট্যৰ্ব্বদরূপশোভা-নীরাজ্য-পাদাজনিখাঞ্চলন্ত । কুত্ৰাপ্যদৃষ্টশ্রাতরম্যকান্তেধ্যানং পরং নন্দসুতস্য বক্ষ্যে ॥” প্ৰভৃতি আলোচ্য। যাবতীয় অবতারের লীলাকে অন্তর্ভুক্ত করিয়া অখিল সৌন্দৰ্য্য ও বৈদগ্ধ-রসময় কৃষ্ণের গোকুলবিহারই পুর্ণতমতাবিজ্ঞাপক ৷৷ ১৭৭ ৷৷ গৌরাবতারে তুমি ভক্তরূপে পাচপ্রকার নিত্যসেবাপ্রচার-মুখে কীৰ্ত্তন করিবে৷ ১৭৮ ৷৷ দেবগণের স্তৰে শ্ৰীগৌরাবতারের লীলা সুষ্ঠুতাবে বর্ণিত হইয়াছে। সমগ্র জগৎ কৃষ্ণের সম্যক কীৰ্ত্তনে পূর্ণ সুখ লাভ তোহধিকা ॥” “অসমানোৰ্দ্ধমাধুৰ্য্যতরঙ্গামৃতবারিধিঃ। জঙ্গম- করিবে। তৎকালে প্ৰতিগৃহেই ভগবানের প্ৰেমসেবার।
