পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

A. واه د নিমাইর সম্মিতি-হাস্তে সকলের অলৌকিকানন্দানুভূতি— যে দিকে হাসিয়া প্ৰভু চ’নি বিশ্বস্তুর। আনন্দে সিঞ্চিত হয় তার কলেবর ॥ ৫৮ ৷৷ দেব-বাঞ্ছিত প্ৰভুকে ক্ৰোড়ে ধারণ করিয়া অতৃপ্তিহেতু অবতরণ করাইতে অনিচ্ছাযে করয়ে কোলে, সে-ই এড়িতে না জানে। দেবের দুলভে কোলে করে নারীগণে ৷৷ ৫৯ ৷৷ নিমাইর ক্রমদনমাত্ৰেই নারীগণের হরিকীৰ্ত্তন — প্ৰভু যেই কান্দে, সেইক্ষণে নারীগণ। হাতে তালি দিয়া করে হরিসঙ্কীৰ্ত্তন ৷৷ ৬০ ৷৷ হরিনাম-শ্রবণে নিমাইরী হর্ষভরে নৃত্য-হেতু নারীগণের হরিধবনিশুনিয়া নাচেন প্ৰভু কোলের উপরে। বিশেষে সকল-নারী হরিধবনি করে ৷ ৬১ ৷৷ ক্ৰন্দনাদি-ছলে সকলকে হরিনামে প্ৰবৰ্ত্তন--- নিরবধি সবার বদনে হরিনাম । ছলে বোলায়েন প্ৰভু,- হেন ইচ্ছা তান ॥ ৬২ ৷৷ স্বাতন্ত্রেচ্ছাময় গৌর-নারায়ণের ইচ্ছাতেই সৰ্ব্বকৰ্ম্ম-সিদ্ধি— “তান ইচ্ছা বিনা কোন কৰ্ম্ম সিদ্ধ নহে । বেদে শাস্ত্ৰে ভাগবতে এই তত্ত্ব কহে ॥ ৬৩ ৷৷ কৃষ্ণকীৰ্ত্তন প্ৰবৰ্ত্তনপূর্বক নিমাইর বয়োবৃদ্ধি-লীলা-- এইমতে করাইয়া নিজ-সঙ্কীৰ্ত্তন। দিনে-দিনে বাড়ে প্ৰভু শ্ৰীশচীনন্দন ৷৷ ৬৪ ৷৷ পরস্তু, বিবিধ বেদানুগ শাস্ত্রের মধ্য হইতে একমাত্ৰ শ্ৰীমদ্ভাগবত-গ্ৰন্থখানিকেই গ্রহণপূর্বক স্বীয় বক্ষে স্থাপন করিলেন। এই প্রসঙ্গে শ্ৰীমদ্ভাগবতের সর্ব প্রাধান্য-স্থাপনই প্রভুর ভাবিকৃষ্ণভজনপ্রচার-লীলার নিদর্শনরূপে ৰূপিত হইয়াছিল। ॥৫৫ কিন্তু তত্ত্বজ্ঞানহীনা নারীগণ ঐ R আদর করিতে দেখিয়া, পাণ্ডিত্য-প্ৰতিভায় নিমাই সর্বশ্রেষ্ঠতা লাভ করিবেন,-ইহাই স্থির করিলেন ॥ ৫৬ ৷৷ আবার কোন কোন তত্ত্বকোবিদ, কালে বিশ্বম্ভর একজন “প্ৰধান বৈষ্ণব’ হইবেন এবং বিষ্ণুভক্তি-প্ৰভাবে সামান্যচেষ্টাতেই সকল-শাস্ত্ৰে অসাধারণ পাণ্ডিত্য লাভ করিবেন, - ইহাই বিচার করিলেন ৷৷ ৫৭ ৷৷ थेौ5डकुंडाशवडे নিমাইর জানুচংক্ৰমণ-লীলাজানু-গতি চলে প্ৰভু পরাম-সুন্দর। কটিতে কিঙ্কিণী বাজে অতি মনোহর ॥ ৬৫ ৷৷ অকুতোভয় নিমাইর সর্বপ্রাঙ্গণে রিঙ্গণ-লীলাপরম-নিৰ্ভয়ে সর্ব-অঙ্গনে বিহারে। কিবা অগ্নি, সৰ্প, যাহা দেখে, তাই ধরে ॥ ৬৬ ৷৷ নিমাইর সনপ-প্ৰান্স্লeন-লীলা— একদিন এক সৰ্প বাড়ীতে বেড়ায়। ধরিলেন সৰ্পে প্ৰভু বালক-লীলায় ৷ ৬৭ ৷৷ निभाछेद्ध coस-क्षयांश श्रृंग्रन-शील কুণ্ডলী করিয়া সৰ্প রহিল বেড়িয়। ع ঠাকুর থাকিলা তার উপরে শুইয়া ৷৷ ৬৮ ৷৷ তদর্শনে সকলের বিলাপ— Vete-ge Meg Gwfe” “If It” Tas i শুইয়া হাসেন প্ৰভু সৰ্পের উপরে৷ ৬৯ ৷ ” সকলের গরুড়-দেবকে আহবান, নিমাইর বিপদাশঙ্কায় শচী-মিশ্রেীর সভয় ক্ৰন্দন‘গরুড়’ ‘গরুড়া’ বলি’ ডাকে সৰ্ব্বজন । পিতামাতা-অ্যাদি ভয়ে করয়ে ক্ৰন্দন ॥ ৭০ ৷৷ অনন্তদেবের প্রস্থান, নিমাইরী পুনঃ সর্পধারণ-চেষ্টাচলিলা ‘অনন্ত” শুনি’ সবার ক্ৰন্দন । পুনঃ ধরিবারে যান শ্ৰীশচীনন্দন ৷৷ ৭১ ৷৷ বেদশাস্ত্র এবং শ্ৰীমদ্ভাগবতে এই সার-কথাই নির্ণীত আছে যে, ভগবাদিচ্ছা ব্যতীত জগতে কোন কৰ্ম্মীর কোন কাৰ্য্যই সিদ্ধি লাভ করিতে পারে না । ‘কৃষ্ণসঙ্কীৰ্ত্তম প্ৰবৰ্ত্তক” প্রভুর ইচ্ছাতেই চন্দ্ৰগ্ৰহণস্থলে জগতের সকলেরই মুপে হরিনাম উচ্চারিত, আবার, নিজ-ক্ৰন্দনচ্ছলেও সকল নরনার্দীর भूgथ ट्रनिनांग थफ़ांब्रिड श्ब्रांछिलन ॥ ४७ ॥ কিঙ্কিণী,—কটিভূষণ ‘ঘুঙুর বা ক্ষুদ্র ঘন্টিকা ॥ ৬৫ ৷৷ কুণ্ডলী,- সৰ্প ; কিন্তু এস্থলে, সৰ্পের কুণ্ডল বা বলয়াকৃতি বেষ্টন ৷৷ ৬৮ ৷৷ अicश-वाgथ,-( नश्कृऊ 'अरठ-बारह' ), 'आप्रठ-वाtरड'- শব্দের অপভ্রংশ, ব্যস্তসমস্তভাবে, তাড়া-তাড়ি।। ৬৯ ৷৷