পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/২১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাধবেন্দ্ৰ-প্ৰতি নিত্যানন্দের সর্বদা গুরুবুদ্ধিमांक्षgवडम 7ोंडि निडyनिकल गझांभश । গুরু-বুদ্ধি ব্যাতিরিক্ত আর না করায় ৷ ১৮৮ ৷ পরস্পর কৃষ্ণকথা-প্রসঙ্গে বহিঃপ্ৰতীতি-শূন্য তা - এইমত অন্যোহন্যে দুই মহামতি। बीबीऐ5उद्यडाशयर्ड নিত্যানন্দ-মাধবেন্দ্র-সংবাদ-শ্রবণে শুশ্ৰষুর কৃষ্ণপ্রেমোদয়-- নিত্যানন্দ মাধবেন্দ্ৰ, দুই-দরশন। যে শুনিয়ে, তারে মিলে কৃষ্ণপ্ৰেম-ধন ৷ ১৯৯৩ ৷৷ (१७) ८गफूबक्ष6श्नभ८ङ ब्रिड्7ब्निझ ख८म’ (अर्थमज्ञ८ग । কৃষ্ণপ্ৰেমে না জানেন কোথা দিবা-রাতি ॥১৮৯৷৷ সেতুবন্ধে আইলেন কতেক দিবসে ৷ ১৯৪ ৷৷ অতঃপর নিত্যানন্দের সেতুবন্ধ, মাধবেন্দ্রের সপ্লযু-যাত্ৰা, কৃষ্ণপ্ৰেমাবেশে উভয্যের পতিঃস্মৃতি-রাহিত্য— YDt DBBDSDE STBYS থাকিয়া চলিলা শেষে যথা সেতুবন্ধ৷ ১৯০ ৷৷ মাধবেন্দ্ৰ চলিলা সরয, দেখিবারে। কৃষ্ণ বেশে কেহ নিজ-দোহ নাহি স্মরে ৷ ১৯১ ৷৷ কৃষ্ণ প্ৰীত্যর্থই মহাভাগবতের স্ব-প্ৰাণ-রক্ষণ, নচেৎ বহিঃসংজ্ঞায় কৃঞ্চবিরহের তীব্ৰতানুভবমাত্ৰ প্ৰাণত্যাগে স্থাঅতএব জীবনের রক্ষা সে-বিরহে। বাহ থাকিলে কি সে-বিরহে প্ৰাণ রহে ? ১৯২৷৷ (৭৭) ধনুস্তিীর্থে, (৭৮) রামেশ্বরে, (৭৯) বিজয়নগরে (হাস্পী?)- ধনুতীর্থে স্নান করি গেল। রামেশ্বর। তবে প্ৰভু আইলেন বিজয়নগর ॥১১৫ ৷৷ (৮০) মায়াপুরীতে, (৮১) অবন্তীতে, (৮২) গোদাবরীতে, (৮৩) সিংহাচলমেমায়াপুরী, অবন্তী দেখিয়া গোদাবরী। আইলেন জিওড়া নৃসিংহদেবপুরী ৷ ১৯৬৷৷ (৮৪) তিরুমালয়ে, (৮৫) কুৰ্ম্মক্ষেত্ৰে--- ত্ৰিমল্ল দেখিয়া কুৰ্ম্মনাথ পুণ্যস্থান। DBBD DDDDYYY BBBDB BED S SLLt Huanu BBDSDBD DES gEE S SDDDKSSBDDES DJ DBOSS বুদ্ধিদ্বারা ভগবদ ভিন্ন গুরূতত্ত্বকে অসম্মান করেন, তাহারা কৃষ্ণপ্ৰিয়তম-জলকে গুরুত্বে বরণ করেন নাই। ব্যবহারিকজগতে মায়িক-বিচার বুদ্ধিতে সাক্ষাদ ভগবৎপ্ৰকাশ-বিগ্ৰহ DBDSB BDBLSKDS SJBD BDB gDB BBtSDD SS DBD kDDS গণের সহিত এইসক - উপসম্প্রদাশের একত্ৰ সন্মিলন বা সমস্বয় অসম্ভব। বৈষ্ণববিদ্বেষিগণের গুরুতে ভোগ-বুদ্ধি করাই স্বভাব ; যেহেতু, “আমার প্রভুর (পড়ু গৌরাঙ্গ-সুন্দর। এ বড় ভরসা চিত্তে ধরি নিরস্তর ॥” এই বিচার হঠাতে পৃথক বিচারই আউল, বাউল, কীৰ্ত্তাভজা, প্ৰাকৃত-সহজিয়া, সখীভেকী, জাতি গোসাই, গৌবনাগরী প্ৰভৃতি ত্ৰয়োদশপ্ৰকার অপসম্প্রদায় সৃষ্টি করে। প্ৰকৃত ལd་ཐོཤོ་༢༡লক্ষণবিশিষ্ট বিষয়বিগ্ৰহ সত্য পৰমেশ্বধ-বস্তুর আশ্ৰয়বিগ্ৰহতবে মৰ্য্যাদা বা গুর”বুদ্ধি পরিত্যাগপূৰ্বািধক জড় ভেদজ্ঞানমূলে অবর, লঘু ও জড়-বুদ্ধি স্থাপন করিলে “অন্ধুকুকুটী”-ন্যায়ানুসারে পাষণ্ডতাই প্ৰকাশ পাইবে। যে স্থলে অপসম্প্রদায়ের তথা-কথিত গুরুকুল শুদ্ধবৈষ্ণবের বিদ্বেষ করেন, সে-স্থলে অপসম্প্রদায়ের তাদৃশ গুরুত্ৰুব যথাৰ্থ লঘু বস্তু গুলিকে বৈষ্ণববিদ্বেষি-জ্ঞানে পরিহারপূর্বক প্রকৃত কৃষ্ণতত্ত্ববিৎ জগদগুরু শুদ্ধবৈষ্ণবের অনুসন্ধান করিয়া তাহারই শ্ৰীচরণ আশ্রয় কৰ্ত্তব্য । শ্ৰীৰূপানুগ-সম্প্রদায় ব্যতীত অপর ত্ৰিয়োদশ প্রকার উপসম্প্রদায়, সকলেই শ্ৰীৰূপানুগভক্তের বিদ্বেষী, সুতরাং কৃষ্ণ তঁহাদিগকে কোন প্রকারেই প্ৰিয় বলিয়া জ্ঞান করেন না। তজন্য তঁহ|রা রূপানুগ শুদ্ধভক্তের বিদ্বেষ পোষণ করিতে গিয়া প্ৰকৃত-প্ৰস্তাবে “লণু’ হঠয়া পড়েন। কৃষ্ণের প্রিয় শ্ৰী গুরুত্বৰ্গ সৰ্ব্বদাই –বৰূপানুগ-বৈষ্ণবগুরুতে অনুরক্ত। উপসাম্প্রদায়িকগণ ভক্তির ছলনায় ভগবদবিদেবীকেই “গুরু” সাজাইয়া আপনাদিগের দম্ভ পোষণ করেন। শুদ্ধভক্তগণ তঁহাদে । সঙ্গ দুঃসঙ্গ-জ্ঞানে পরিবর্জন করিয়া শ্ৰীৰূপানুগত্বে ও শ্ৰী গুরুপাদপদ্মে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত থাকেন। ‘গুরুত্বে বৃত কোন ব্যক্তি প্রকৃতপক্ষে শুদ্ধবৈষ্ণব ও কৃষ্ণের প্রিয়তম?” । এই কথা জানিতে গিয়া যদি দেখা যায় যে, তিনি শ্ৰীৰূপানুগগণকে হৃদয়ের বন্ধু না জানিয়া তাহদের বিদ্বেষী হইয়া পড়িযাছেন, তাহা হইলে তৎক্ষণাৎ তােদৃশ গুরুত্বে কল্পিত ব্যক্তিকে সৰ্বতোভাবে পরিত্যাগই কৰ্ত্তব্য। ১৮৬ ৷৷