পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৪৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

880 ছাত্ৰগণ-সহ প্ৰভুর গঙ্গাতটে গমন ও কৃষ্ণ- প্রসঙ্গ - বাহ পাই’। বিশ্বম্ভর আপনা' সম্বরে। সর্ব-গণে চলিলেন গঙ্গা দেখিবারে ৷ ৩১৬৷৷ গঙ্গা নমস্করি” গঙ্গাজল নিলা শিরে । গোষ্ঠীর সহিত বসিলেন গঙ্গাতীরে ॥৩১৭৷৷ যমুনার তীরে যেন বেড়ি’ গোপগণ । নানা-ক্রীড়া করিলেন নন্দের নন্দন ৷৷ ৩১৮ ৷৷ সেইমত শচীর নন্দন গঙ্গাতীরে। ভক্তের সহিত কৃষ্ণপ্রসঙ্গে বিহরে ৷ ৩১৯৷৷ প্রভুর স্বগৃহে গমন ও ভোজনান্তে বিশ্ৰাম - কতক্ষণে সবারে বিদায় দিয়া ঘরে । दिष्ठद्भ नि८व्लन्न टप्रश्न-मन्द्रि ॥ ७२० ॥ ভোজন করিয়া সর্বভুবনের নাথ। যোগনিদ্রা-প্রতি করিলেন দৃষ্টিপাত ॥ ৩২১৷৷ প্ৰত্যুষে ছাত্ৰগণের গ্রস্তানুশীলনার্থ আগমন - পোহাইল নিশা,-সর্ব-পড়ুয়ার গণ । আসিয়া বসিলা পুথি করিতে চিন্তন ৷৷ ৩২২৷৷ গঙ্গা-স্নানান্তে প্রভূর তথায় আগমন ও প্রতিশব্দের झस्39१द्र बाथान ঠাকুর আইলা ঝাট করি’ গঙ্গাস্নান। বসিয়া করেন প্ৰভু পুস্তক ব্যাখ্যান ৷৷ ৩২৩ ৷৷ প্রভুর না সফরে কৃষ্ণ-ব্যতিরেকে আন। শব্দ মাত্রে কৃষ্ণভক্তি করয়ে ব্যাখ্যান ৷৷ ৩২৪ ৷৷ DB L0LLYYSLLKKDDB DDD LDL কৃতকৃত্য-কৃত কাৰ্য্য, ধন্য ও কৃতাৰ্থ, সিদ্ধমনোরথ, সফলচেষ্টা ; কৃতবিদ্য ৷৷ ৩১৪ ৷৷ কালিন্দীতটো শ্ৰীনন্দনন্দন যেরূপ গোপীগণের সহিত বিহার করিয়াছিলেন, গঙ্গাতীরে শচীতনয়ও তদ্রুপ শিষ্যগণে৷ BDD DD DB BDS DDDS LDDK D BBSDK BBB ফরিলেন। অর্বাচীন গৌরনাগরী, খৃষ্টীয় সুন্দরের কৃষ্ণপ্রসঙ্গে কালব্যাপনারূপ গৌরলীলার বিরুদ্ধে তাহাকে নাগররূপে যে কল্পনা করেন, উহার প্রতিষেধ-করণার্থ গ্ৰন্থকার ‘কৃষ্ণপ্ৰসঙ্গ’-শব্দ-দ্বারা গৌরসুন্দরের, কৃষ্ণকীৰ্ত্তন-লীলা বর্ণন क८िछ्न्न ॥ ७० ॥ 国国沁gg回亦不列 ছাত্ৰগণের প্রশ্নোত্তরে প্রভুর ধাতুকে কৃষ্ণশক্তি বলিয়া ব্যাখ্যা পড়ুয়া সকলে বলে,-“ধাতু সংজ্ঞা কাবৃ?” প্ৰভু বলে - “শ্ৰীকৃষ্ণের শক্তি নাম যার ॥ ৩২৫৷৷ @छ्न्न श्क्षऊ JथंJघ्रं ख्ञशश्र्ऱृद्धिধাতুসূত্র বাখানি, শুনহ ভাইগণ ! দেখি, কার শক্তি আছে, কারুক খণ্ডন ? ৩২৬৷৷ প্রাণ যেরূপ দেহের, কৃষ্ণশক্তি-স্বরূপ ধাতু ও তদ্রুপ শব্দের প্রাণ বা শক্তিযত দেখ রাজা –দিব্য দিব্য-কলেবর । কনকভূষিত, গন্ধ-চন্দনে সুন্দর৷ ৩২৭৷৷ “যম লক্ষনী যাহার বচনে’ লোকে কয়। ধাতু-বিনে শুন তার যে অবস্থা হয় ৷ ৩২৮৷৷ কোথা যায় সর্বাঙ্গের সৌন্দৰ্য্য চলিয়া । কারে ভস্ম করে, কারে এড়েন। পুতিয়া ॥৩২৯৷৷ অন্বয়-ব্যতিরেকভাবে ধাতুষ্ট কৃষ্ণশক্তিরূপে আদর-পাত্ৰসর্বদেহে ধাতুরূপে বৈসে কৃষ্ণশক্তি। তাহ-সনে করে স্নেহ, তাহানে সে ভক্তি ৷৷৩৩০৷৷ অজ্ঞরূঢ়ি-বৃত্ত্যিাশ্ৰিত অধ্যাপকগণের মূৰ্গিত-বৰ্ণন-মুখে ছাত্ৰগণকে দৃষ্টান্ত-দ্বারা ধাতু-শব্দের অর্থ-ব্যাখ্যানভ্ৰম-বশে অধ্যাপক না বুঝয়ে ইহা “হয় নয়। ভাইসব ! বুঝ মন দিয়া ৷৷ ৩৩১ ৷৷ এবে র্যারে নমস্কারি’ করি মান্য-জ্ঞান। পাতু গেলে, ভঁারে পরশিলে করি স্নান ॥৩৩২৷৷ গৌরসুন্দর পূর্ণ-শুদ্ধ-নিত্য-মুক্ত চিন্ময়ী পরম-মুখ্যা বিদ্বদরূঢ়ি-বৃত্তিতে প্ৰত্যেক শব্দেরই কৃষ্ণভক্তিপরা ব্যাখ্যা করিতেন। কৃষ্ণ-ব্যতীত অন্য দ্বিতীয় বস্তুর অভিনিবেশক্রমে কোন শব্দার্থ BBBDB BDBBBDBBD DBDD DDDLDD DDD BDD SS gDD0S DBBDLEDB DBDBDBB DDBDB BBD DDBBDBSYSDD স্বরূপ শ্ৰীকৃষ্ণের পরা, অন্তরঙ্গা বা স্বৰূপশক্তি যেমন শ্ৰীকৃষ্ণের ঔদাৰ্য্য, মাধুৰ্য্য ও ঐশ্বৰ্য্যাত্মক চিন্বিলাস প্রকাশ করে বলিয়া সেই শক্তি ও শক্তিমান পরস্পর অভিন্নরূপে সংযুক্ত, ও দ্রুপ যোগবৃত্তিতে প্রত্যেক বাচক-শব্দের প্রকৃতি বা ধাতুও তাহার অভ্যন্তরে অচ্ছেদ্যভাবে সংযুক্ত থাকিয় তাহার অর্থ वा *ख्रि ॐ कं क८न् ॥ ७२& ॥