পুত্ৰবুদ্ধি ছাড়ি’ অজামিল সে স্মরণে। চলিলা বৈকুণ্ঠ, ভজ সে কৃষ্ণচরণে ৷৷ ৩৩৯ ৷৷ র্যাহার চরণ সেবি’ শিব-দিগম্বর। যে-চরণ সেবিবারে লক্ষীর আদর ॥ ৩৪০ ৷৷ অনন্ত যে চরণ-মহিমা-গুণ গায়। দন্তে তৃণ করি’ ভজ হেন কৃষ্ণ-পা’য় ॥ ৩৪১ ৷৷ অনুমৃত্যু যাবৎ সৰ্ব্বাশ্রয় কৃষ্ণপাদপদ্ম-ভজনার্থ সকলকে অনুরোধযাবৎ আছিয়ে প্ৰাণ, দেহে আছে শক্তি। তাবৎ করাহ কৃষ্ণপাদপদ্মে ভক্তি ৷৷ ৩৪২ ৷৷ কৃষ্ণ মাতা, কৃষ্ণ পিতা, কৃষ্ণ প্ৰাণ ধন । চরণে ধরিয়া বলি,-“কৃষ্ণে দেহ’ মন’ ৷” ৩৪৩ ৷৷ মনসা ভগবান সাত্বতাংপতিঃ । শ্রোতব্যঃ কীৰ্ত্তিতব্যশ্চ ধোয়ঃ পূজ্যশ্চ নিত্যশ: ॥” अर्थ९ि ‘अऊqद उड़ि७४ान भईि अरुई ह७१ांग्र একাগ্ৰমনে ভক্তবৎসল বাসুদেবেরই শ্রবণ, কীৰ্ত্তন, মনন এবং অৰ্চন কৰ্ত্তব্য ।” (ভাঃ ২১৷৫ শ্লোকে পরীক্ষিতের প্রতি শ্ৰীশুকোক্তি-) “তৰ্ম্মাদাভারত সর্বাত্মা ভগবানীশ্বরে হরিঃ । শ্ৰোতব্যঃ কীৰ্ত্তিতব্যশ্চ স্মৰ্ত্তব্যশ্চেচ্ছতাভয়ম।” অর্থাৎ “অতএব হে ভারতবংশাবতংস, যে ব্যক্তি অভয়াপদ মোক্ষের আকাঙ্ক্ষা করে, তাহার পক্ষে সৰ্ব্বাত্মা ভগবান পরমেশ্বর শ্ৰীহরিরাই শ্রবণ, কীৰ্ত্তন ও স্মরণ অবশ্য কৰ্ত্তব্য ।” (ভা: ২২৩৬ শ্লোকে পরীক্ষিতের প্রতি শ্ৰীশুকোক্তি-) “তস্মাৎ সৰ্ব্বাত্মনা রাজন হরিঃ সর্বত্র সর্বদ। শ্ৰোতব্যঃ কীৰ্ত্তিতব্যশ্চ স্মৰ্ত্তব্যে ভগবান নৃণাম৷” অর্থাৎ ‘অতএব হে রাজন, সর্বাত্ম-দ্বারা সর্বত্র সর্বদা ভগবান শ্ৰীহরিরাই শ্রবণ কীৰ্ত্তন এবং স্মরণ কর্তব্য ৷” ৩৩৬ ৷৷ (ভাঃ ৬১৷১৯ শ্লোকে পরীক্ষিত্যের প্রতি শ্ৰীশুকোক্তি-) “সকৃত্মনঃ কৃষ্ণপদারবিন্দরোনিবেশিত গণরাগি যৈরিহ। ন তে যমং পাশভূতশৰ্চ তত্তটান স্বপ্নোহপি পশ্যন্তি হি চীর্ণनिझउाः ॥” অর্থাৎ যে-সকল ব্যক্তি কৃষ্ণপাদপদ্মে তদ-গুণানুরক্ত চিত্ত একবারমাত্র নিবেশ করেন, তাহদের তৎক্ষণাৎ পূৰ্ব্বপাপ 舖国汴可g阿不5 প্রভুর অফুরন্তভাবে নিজাতির কৃষ্ণমহিমা-কীৰ্ত্তনদাস্যভাবে কহে প্ৰভু আপন-মহিমা । হইল প্রহর দুই, তবু আহি সীমা ৷৷ ৩88 ৷ তচ্ছ, বণে ছাত্ৰগণের fook \s CAfgমোহিত পড়ুয়া-সব শুনে একমনে। দ্বিরুক্তি করিতে কারো না আইসে বদনে ॥৩৪৫৷৷ Č छ्ॉ**ं निन्5शे झ७द्र निचखान *र्ष- সে-সব কৃষ্ণের দাস,-জানিহ নিশ্চয়। কৃষ্ণ ধারে পড়ায়েন, সে কি অন্য হয় ? ৩৪৬৷৷ প্রভুর বাহ্যজ্ঞান-লান্ড ও লজ্জা-বোধকতক্ষণে বাহ্য প্ৰকাশিলা বিশ্বম্ভর । চাহিয়া সবার মুখ - লজ্জিত-অন্তর ৷৷ ৩৪৭৷৷ রাশির প্রায়শ্চিত্ত কৃত হওয়ায়, যম ও পাশধারী যমদূতগণ স্বপ্নেও তঁহাদের দৃষ্টিগোচর হন না।” (নৃসিংহপুরাণে—) “অহমমরগণাচ্চিতেন ধাত্ৰা যম ইতি লোকহিতাহিতে নিযুক্ত: । হরিগুরুবিমুখান প্রশাস্মি মৰ্ত্তান হরিচরণপ্রণতানি নমস্কারোমি৷” (স্কন্দপুরাণে-) “ন ব্ৰহ্মা ন শিবায়ীন্দ্ৰ নাহং নান্যে দিবৌকসঃ । শাক্তাস্তু নিগ্ৰহং কৰ্ত্তং বৈষ্ণবানাং মহাত্মনাম৷” ৩৩৭ ৷৷ অঘাসুরের মোচন, -(ভাঃ ১৩ । ১২৩৮-৩৯ শ্লোকে পরীক্ষিতের প্রতি শ্ৰীশুকোক্তি-) “নৈতদ্বিচিত্ৰং মানুজাৰ্ভমায়িনঃ পরাবরাণাং পরমন্ত বোধসঃ । অঘোহপি যৎস্পৰ্শনধৌতপাতক; প্ৰাপাত্মসাম্যত্বসন্তাং সুদুৰ্লভম্৷ সক্কদ্যদঙ্গপ্ৰতিমােন্তয়াহিতা মনোময়ী ভাগবতীং দদৌ গতিম। স এবং নিত্যািত্মমুখানুভূত্যভিবুদ্দিস্তমায়োহন্তৰ্গতো হি কিং পুনঃ ॥” অর্থাৎ ‘হে রাজন, অঘাসুর ও যে শ্ৰীকৃষ্ণস্পর্শমাত্রেই বিধূতপাপ হইয়া অসজ্জনের সুদুর্লভ সারূপ্য-মোক্ষ লাভ করিল, ইহা স্বরূপশক্তিদ্বারা নর-বালক রূপি-লীলাময়, মায়াধীশ মহেশ্বর, সকলের পরমবিধাতা পরাবর ভগদান শ্ৰীহরির পক্ষে আশ্চৰ্য্য নহে। যাহার শ্ৰীমুৰ্ত্তির কেবল মনোময়ী sBBBD gBBDBBDB DBDDDS DD DBBD DBDDB DD ggBBDDDDBBD BDBDDDDS BDB BsBD DDDS সেই ভাগবান শ্ৰীকৃষ্ণ সাক্ষাৎ স্বয়ং অন্তরে প্রবিষ্ট হইয়া যে BBBDD HDD S EDLSBDDS DDDD DDD BDD
