পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৫৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম অধ্যায় সপ্তম অধ্যায়ের কথাসার এই অধ্যায়ে শ্ৰীবাসভবনে নিত্যানন্দের অবস্থান, মালিনীর বাৎসল্যভাবে নিত্যানন্দ-সেবা, মহাপ্রভুর ‘পুণ্ডবীক’-নাম লইয়া ক্ৰন্দন, গদাধর ও মুকুদেব বিদ্যানিধি-সমীপে গমন, বিদ্যানিধির ভোগবিলাস দর্শনে গদাধবেব সংশয়, গদাধরের চিত্তজ্ঞাতা মুকুন্দের ভাগবতশ্লোকোচ্চারণ-ফলে পুণ্ডরীকের প্ৰেমবিকার, গদাধবেব বৈষ্ণবাপরাধ-ক্ষালনলীলা-প্ৰকাশাৰ্থ বিদ্যানিধির নিকট দীক্ষাগ্ৰহণের প্রস্তাব ও পুণ্ডরীকের তৎসম্মতি প্রভৃতি বৰ্ণিত আছে। প্ৰকট শ্ৰীনিত্যানন্দ প্ৰভু শ্ৰীধামমায়াপুরে শ্ৰীবাসের গৃহে অবস্থান করিতে লাগিলেন। তাহার তৎকালে নিরন্তর বাল্যভাবপ্রযুক্ত মালিনীদেবী নিজ পুত্রভাবে নিত্যানন্দের সেবা করিতেন। একদিন মহাপ্ৰভু প্রিয় পার্ষদ ‘পুণ্ডরীক বিদ্যানিধি'র নাম লইয়া ক্ৰন্দন করিতে থাকিলে ভক্তগণ তাহার অভিপ্ৰায় অবগত হইতে না পারিয়া মহাপ্ৰভুকে জিজ্ঞাসা করা যা প্ৰভু বিদ্যানিধিব পরিচয় প্ৰদান করিয়া অবিলম্বেই শ্ৰীমায়াপুরে বিদ্যানিধির আগমন সংঘটিত হইবে, জানাইলেন । পুণ্ডরীক বিদ্যানিধি নবদ্বীপে আগমন পূর্বক পরামভোগীর লীলা অভিনয় পূর্বক গৃঢ়ভাবে অবস্থান করিতে লাগিলেন। বৈষ্ণবগণের মধ্যে गाज उख्टथर्छ भूङ्कन्म फ्लप्लेक्षाहम अबडौर्भ छ७द्माद्म ठिनि বিদ্যানিধির তত্ত্ব অবগত ছিলেন। মহাপ্ৰভু অন্তর্যামিসুত্রে শশীয় আগমন পরিজ্ঞাত হইয়া আনন্দিত হইলেন, কিন্তু কাহারও নিকট তাহা প্ৰকাশ করিলেন না । পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির সমুদয় মহিমা বাসুদেব ও মুকুন্দ জ্ঞাত ছিলেন। একদিন মুকুন্দ গদাধরকে এক অদ্ভুত বৈষ্ণব দেখাইবার কথা জানাইয়া গদাধরের সহিত বিদ্যানিধির নিকট গমন করিলে বিদ্যানিধি গদাধরের পরিচয় জিজ্ঞাসা করিলেন। মুকুন্দ গদাধরের পুরিচয় প্ৰদান করিলে বিদ্যানিধি পরম 馨 " সন্তোষে তৎসহ আলাপ করিতে লাগিলেন। দিব্যাখটার উপবে উপবিষ্ট বিদ্যানিধিব বিষয়ীব চাষ তাম্বুল-চৰ্ব্বণাদি ব্যবহাব দর্শন করিয়া আজন্মবিরক্ত গদাধব তৎপ্রতি কিছু সংশযযুক্ত হইলে গদাধব-চিত্তাপবিজ্ঞাতা মুকুন্দ শ্ৰীকৃষ্ণের uDDBBDuBD ODDDBBB LLBD S K BBBD SS DBHDD শ্ৰবণ মাত্র পুণ্ডবীক নিজেকে সংববণ কবিতে পাবিলেন না। প্ৰেমাবেশে মুস্থিত হইয়া ভূমিতে পড়িয়া গেলেন এবং তাহার বিবিধ সাত্ত্বিক ভােব প্ৰকাশ পাইতে লাগিল । পদাঘাতে তথাকার যাবতীয় দ্রব্যসম্ভাব ইতস্ততঃ বিক্ষিপ্ত হইল। গদাধর বিদ্যানিধির অদ্ভুত প্ৰভাব দর্শন করিয়া তৎপ্ৰতি নিজ অবজ্ঞা-ভাবের নিমিত্ত অনুতাপ করিতে থাকিলেন এৱং বিদ্যানিধিব নিকট দীক্ষা গ্ৰহণ স্বারা নিজ অপরাধ ক্ষালনেব কথা মুকুন্দের নিকট প্রস্তাব করিলেন। মুকুন্দ গদাধরের অভিপ্ৰায় জানিয়া সানন্দে গদাধরের প্রশংসা কবিলেন। দুই প্রহরকাল গত হইলে বিদ্যানিধিব বাহ প্ৰাপ্তি হইল। তৎপ্ৰভাবদ্রষ্টা গদাধরের চক্ষু অশ্রুপূর্ণ দেখিয়া বিদ্যানিধি তাহাকে নিজক্ৰোড়ে ধারণ কৰিলে গদাধর। পৰম সন্ত্রম সহকাপে অবস্থান করিতে লাগিলেন । * তখন মুকুন্দ গদাধবোৰ অভিপ্ৰায় বিদ্যানিধি-সামীপে জ্ঞাপন করিলে বিদ্যানিধি পরমানন্দে তত্ত্ব ল্য শিষ্যপ্ৰাপ্তিৰ নিমিত্ত নিজ ভাগ্যের প্রশংসা করিয়া গদাধবকে দীক্ষা প্ৰদানের শুভদিন নির্দিষ্ট করিয়া দিলেন। একদিন বিদ্যানিধি কিছু অধিক রাত্ৰিতে মহাপ্রভুর নিকট আগমন পূর্বক প্ৰেমাতিশয্য-বশতঃ তাহাকে দণ্ডবৎ করিতে না পাবিয়া মুস্থিত হইয়া পড়িলেন এবং কিছুক্ষণ পরে চৈতন্য পাইযা হুঙ্কার পূর্বক বিবিধ uSuBD TYO DBBDBDB DtLBBSDD SS KDK DD BBDB প্রিয়তম ভক্তের দর্শনে তাহার নাম লইয়া ক্ৰন্দন এবং তঁহাকে বক্ষে ধারণ পূর্বক প্রেমাশ্র বর্ষণ করিতে লাগিলেন। তৎপরে বাহ পাইয়া সকল帧 t