পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৫৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*తి 母邹叫 বৈঞ্চব-সঙ্গে বিজ্ঞানিধিত্ব মিলন, করাইলেন এবং তাঁহার অবজ্ঞাবশতঃ নিজ অপরাধু-ক্ষালনার্থ গদাধর তাহার নিকট যথেষ্ট প্রশংসা করিতে লাগিলেন । বিদ্যানিধির বাহঃ- দীক্ষা গ্রহণের নিমিত্ত মহাপ্রভুর অনুমতি প্রার্থনা করিলে প্রাপ্তি ঘটিলে তিনি মহাপ্ৰভুকে দণ্ডবৎ করিয়া বৈষ্ণবগণকে প্ৰভু সানন্দে তাহার অনুমোদন করিলেন। গদাধরও যথাযোগ্য সম্ভাষণ জ্ঞাপন কবিলেন। বিদ্যানিধির প্রতি বিদ্যানিধির নিকট দীক্ষা গ্ৰহণ করিলেন। নাচেরে চৈতন্য গুণনিধি। অসাধনে চিন্তামণি হাতে দিল বিধি ॥ ধ্রু॥১৷৷ * সগোষ্ঠী শ্ৰীগৌরসুন্দরেব জযধ্বনি জয় জয় শ্ৰীগৌরসুন্দর সর্বপ্ৰাণ। জয় নিত্যানন্দ-অদ্বৈতের প্ৰেমধাম ॥২৷৷ জয় শ্ৰীজগদানন্দ-শ্ৰীগৰ্ভ-জীবন। জয় পুণ্ডরীক-বিদ্যানিধি-প্ৰাণধন ॥৩৷৷ মহাপ্ৰভুব নিত্যানন্দ-সহ বিবিধ বঙ্গজয় জগদীশ-গোপীনাথের ঈশ্বর। জয় হউক যত গৌরচন্দ্র-অনুচর।॥৪৷৷ হেনমতে নবদ্বীপে শ্ৰীগৌরাঙ্গ-রায়। নিত্যানন্দ-সঙ্গে রঙ্গ করয়ে সদায় ॥৫৷৷ অদ্বৈত লইয়া সব বৈষ্ণবমণ্ডল। মহা-নৃত্য-গীত করে কৃষ্ণ-কোলাহল ॥৬৷৷ নিত্যানন্দের বাল্য-ভাবে শ্ৰীবাসগৃহে অবস্থিতিও মালিনীর বাৎসল্য-ভাবে নিত্যানন্দ-সেবানিত্যানন্দ রছিলেন শ্ৰীবাসের ঘরে । নিরন্তর বাল্যভাব, আন নাহি স্মরে ॥৭৷৷ আপনি তুলিয়া হাতে ভাত নাহি খায়। পুত্রপ্রায় করি।” অন্ন মালিনী যোগায় ॥৮৷৷ পুণ্ডৱীক বিদ্যানিধির আখ্যান— এবে শুন শ্ৰীবিদ্যানিধির আগমন । ‘পুণ্ডরীক' নাম-শ্ৰীকৃষ্ণের প্রিয়তম৷৯৷৷ প্রাচ্যভূমি চাটিগ্রাম। ধন্য করিবারে। তথা তানে অবতীর্ণ করিলা ঈশ্বরে ॥১০৷৷ পুণ্ডবীকেব। জন্য মহাপ্রভুর উৎকণ্ঠনবদ্বীপে করিলেন ঈশ্বর প্রকাশ । BDB DSB DD DBDBDDB SLLL গৌড়ীয়-ভাষ্য DD gt DDODSDB uD DBBDBBBD BBS BDB চিন্তামণি' বলে। শ্ৰীচৈতন্যদেব-সৰ্বসন্দুগুণ-সমুদ্রেব প্রধানতম রত্ন। তঁাহাব ‘অদ্ভুত বিক্রমসকল কলা-বিদ্যা-কুশল মূৰ্ত্তকেব। নৃত্যসদৃশ। আমি সাধন-বিষয়ে সম্পূর্ণ অসমর্থ ও অযোগ্য । বিধাতা আমাকে অযোগ্য জানিষাও আমাব হস্তে সেই দুর্লভ বস্তু সাধন ব্যতীতই প্ৰদান কবিয়াছেন।॥১৷৷ শ্ৰীগৌরসুন্দর সর্বপ্রাণীব মূল প্ৰাণ । তিনি নিত্যানন্দ ৪ অদ্বৈত-প্ৰভুদ্বয্যের একমাত্র প্রতিভাজন আশ্ৰয়। সই শ্ৰীচৈতন্যদেবের পুনঃ পুনঃ । | R || সমাজে দুইপ্রকার লোকোব বাস-বিষ্ণুভক্তিপরায়ণগণের সমূঢ় “বৈষ্ণব-মণ্ডল’ ( দৈবসমাজ ) নামে প্ৰসিদ্ধ, আর বিষ্ণুভক্লিাবজ্জিত বহু দেবযাজি-সম্প্রদায় “অবৈষ্ণবIণ্ডল" ( আসুর সমাজ) নামে প্ৰসিদ্ধ। শ্ৰীঅদ্বৈতপ্ৰভু সেই বৈষ্ণব-সমাজের অধিপতি ছিলেন। “দ্বৌ ভুতসৰ্গে লোকেইমিন দৈব আসুর এব চ।। বিষ্ণুভক্ত: স্মৃতো দৈব আসুবস্তদবিপৰ্য্যয়: ॥” (-পদ্মপুবাণ)। বদ্ধজীবীগণ নিজ নিজ ইন্দ্ৰিয়তৰ্পণমূলে কোলাহল কবিয়া থাকে। ভগবস্তুক্তিগণ কৃষ্ণসেবনোদেশে প্রচুব নৃত্যগীত করিয়া স্ব-স্ব-সেবা-বৃত্তিগত উচ্ছাস জ্ঞাপন করেন ॥৬৷৷ শিশুবালকগণের স্বহস্তে অন্নাদি গ্ৰহণ করিতে অসমৰ্থতা নিবন্ধন তাহদের জননী যেরূপ শিশুকে প্রয়োজনীয় ভোজ্যদ্রব্যাদি ভোজন করাইয়া থাকেন, তদ্রুপ শ্ৰীবাসপত্নী মালিনীও নিত্যানন্দ প্ৰভুকে বাৎসল্য-রাসে সেবা করিতে গিয়া স্বহন্তে ভোজন করাইতেন ৷৷ ৮ ৷৷ ‘শ্ৰীপুণ্ডরীক বিদ্যানিধি’ নামক পণ্ডিত কৃষ্ণের অতীৰ । প্রিয় ভক্ত ছিলেন। ।