পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৫৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মধ্যখণ্ড-অষ্টম অধ্যায় কৃষ্ণ-শুক্ল-বৰ্ণ দেখে দুই মনোহর। झहै जन छडूडूज, झहै विशचन॥७8॥ VRt, baqF, 5vfi, 9Ptv, শ্ৰীহুল-মুঘল শ্ৰীবৎস-কৌস্তুভ দেখা মকরণকুণ্ডল ॥৬৫৷৷ আপনার বন্ধু দেখে পুত্রের হৃদয়ে। সকৃৎ দেখিয়া আর দেখিতে না পায়ে ॥৬৬৷৷ পড়িলা মুচ্ছিত হািঞা পুথিবীর তলে। তিতিল বসন সব নয়নের জলে ॥৬৭৷৷ অল্পময় সর্ব ঘর হইল। তখনে। অপূর্ব দেখিয়া শচী বাহ নাহি জানে ॥৬৮৷৷ মহাপ্ৰভু কর্তৃক জননীর মূৰ্ছাভঙ্গ ও আশ্বাসনআথেবাথে মহাপ্ৰভু আচমন করি’। গায়ে হাত দিয়া জননীরে তোলে ধরি’ ॥৬৯৷৷ সেইরূপ মনে কর, আমাকেও চঞ্চল ভাব,-এইরূপ বলিতে বলিতে উভয়েই শ্ৰীজগন্নাথ মিশ্রেীর ভবনে আগমন কবিলেন ৷৷ ৫৩-৫৭ ৷৷ শ্ৰীগৌব-নিত্যানন্দ উভয়ে ভোজনে উপবেশন করিলে আৰ্য্যা শচীমাতা তাহাদিগকে প্ৰসাদ বিতরণ করিতে লাগিলেন । দুইজনের প্রসাদ বিতৰণ করিতে গিয়া তিনি ভ্ৰম ক্রমে তিনজনের জন্য পবিবেশন করিয়া ফেলিলেন, তাহাতে শ্ৰীগৌর-নিত্যানন্দ হাস্ত করিতে লাগিলেন। শচীদেবী তিনজনের মত পরিবেশন করিয়া পুনবায় আসিয়া দেখেন যে, গৌব ও নিত্যানন্দ দুইজনে খাইতেছেন। তিনি উভয়কেই পাচ বৎসবের শিশুরূপে প্ৰত্যক্ষ क८िञ ॥ ७२-७७ ॥ শ্ৰীশচীদেবী দেখিলেন, পাঁচবৎসরের দুইটী শিশুইবস্ত্ৰবিহীন ; একটীর বক্ষে কৌস্তুভ, অপরের হস্তে হলমুষল।। উভয় শিশুই-চতুভূজ। একটী শিশুর বক্ষে পুত্রবধু বিষ্ণুপ্রিয়াদেবী অবস্থিত । একবাব মাত্র এইরূপ দৰ্শন করিয়াই আর দেখিতে পাইলেন না । “আপনার বধূদেখে পুত্রের হৃদয়ে” অর্থাৎ শ্ৰীকৃষ্ণের বক্ষঃস্থলে লক্ষ্মীদেবীকে দর্শন করিলেন। শ্ৰীঃ প্ৰেক্ষ্য क्रुष्कारगोत्री उ4 जू, उष्ठख*ः । कूर्मंडीरे आंह छॉः কৃষ্ণঃ কিন্তে তপসি কারণম্ ? বিজিহীর্ষে স্বয়া গোষ্ঠে te ●●● “उर्फ उर्फ भांड, जूमि हिब्र कब्र क्रिड। কেনে বা পড়িলা পৃথিবীতে আচৰিত ? ৭০৷৷ ৬. সংজ্ঞালাভে শচীর নিকাত্তরে ক্ৰন্দন ও প্ৰেমভাব বাহ পাই’ আই আথেবাথে কেশ বান্ধে। না বলয়ে কিছু আই গৃহমধ্যে কাঙ্গে ॥৭১৷৷ মহা দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে, কম্প সর্ব-গায়। প্রেমে পরিপূর্ণ হৈলা, কিছু নাহি ভয় ॥৭২৷৷ ঈশান করিলা সব গৃহ উপস্কার। सड हिज अवgeस-जकल ऊँहिब्र॥१७॥ সেবিলেন সর্বকাল আইরে ঈশান। চতুৰ্দশ-লোকমধ্যে মহা ভাগ্যবাল৷৷৭৪৷৷ এই মত অনেক কৌতুক প্রতিদিনে। মঙ্গী-ভৃত্য বই ইহা কেহ নাহি জানে৷৷৭৫৷৷ গোপীরূপেতি সাহব্ৰবীৎ। তদহৰ্ণতমিতি প্রোক্তা লক্ষ্মীপ্তং পুনবব্ৰবীৎ ৷ স্বর্ণরেখেব তে নাথ বস্তুমিচ্ছামি বক্ষসি । এবমন্বিতি সা তস্য তদ্রুপা বক্ষসি স্থিতা ৷ (-পাদ্মে ) অর্থাৎ লক্ষ্মীদেবী শ্ৰীকৃষ্ণের সৌন্দৰ্য্য অবলোকন পূর্বক তাহাতে লোলুপ হইয়া তপস্যায় প্ৰবৃত্ত হইলে শ্ৰীকৃষ্ণ তাহাকে জিজ্ঞাসা কবিলেন,-“তোমার তপস্তাব কারণ কি ?” লক্ষ্মী কহিলেন,-“আমি গোপীরূপ ধারণ করিয়া বৃন্দাবনে তোমার সহিত বিহার কবিতে অভিলাষ করি।” শ্ৰীকৃষ্ণ বলিলেন,-“তাহা বড়ই দুৰ্ম্মত।” লক্ষ্মী পুনৰ্বায় বলিলেন,-“নাথ, আমি স্বর্ণরেখার ছ্যায় হইয়া তোমার বক্ষঃস্থলে অবস্থান কবিতে ইচ্ছা কবি।” তখন শ্ৰীকৃষ্ণ বলিলেন,-“আচ্ছা, তাহাই হইবে।” লক্ষ্মীও স্বর্ণরেখারূপে শ্ৰীকৃষ্ণের বক্ষঃস্থলে অবস্থান করিতে লাগিলেন ॥৬৬৷৷ বসনসমূহ নয়নাশ্ৰতে সিক্ত হইল। ভগবদর্শনকালে মুক্তদর্শনে বাহ প্ৰতীতি বিলুপ্ত হয়। অন্তৰ্দশা-লাভ ভাগ্যহীনের পক্ষে অসম্ভব বলিয়া আধ্যক্ষিক সম্প্রদায় উহার নিত্যোপলব্ধি করিতে অসমর্থ। আধ্যক্ষিকগণের বিচারে ইন্দ্ৰিয়গ্ৰাহী-জ্ঞানেই সকল বস্তু অবস্থিত। কিন্তু তুরীয় প্রভৃতি অপ্ৰাকৃত দর্শনে সাধারণের অধিকার না থাকায় উহাতে তাহারা আস্থা স্থাপন করিতে fogo Hy-by