পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৬৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RYJNO-Tf7 viq জগাইর সৌভাগ্যে বৈষ্ণবগণের জয়ধ্বনি ও জগাইর মূৰ্ছি জগায়েরে বর শুনি’ বৈষ্ণৰমণ্ডল। “জয়-জয়’ হরিধ্বনি করিলা সকল ॥১৯৩৷৷ ‘প্ৰেম-ভক্তি হউ” করি’ যখন বলিলা । তখনি জগাই প্রেমে মুস্থিত হইলা ॥১৯৪৷৷ প্রভুর জগাইকে চতুভূজরূপ প্ৰদৰ্শন ও বক্ষে শ্ৰীচরণ স্থাপন এবং জগাইর আনন্দ ক্ৰন্দনপ্ৰভু বলে,-“জগাই, উঠিয়া দেখ মোরে। সত্য আমি প্ৰেম-ভক্তি দান দিল তোরে।” ১৯৫৷৷ চতুভুজ শঙ্খ-চক্ৰ-গদা-পদ্ম-ধর। জগাই দেখিল সেই প্ৰভু বিশ্বম্ভর ॥১৯৬৷৷ দেখিয়া মূচ্ছিত হঞা পড়িল জগাই। বক্ষে শ্ৰীচরণ দিলা চৈতন্য গোসাঞী ॥১৯৭৷৷ পাইয়া চরণধন লক্ষনীর জীবন। ধরিল জগাই-যেন অমূল্য রতন ॥১৯৮৷৷ চরণে ধরিয়া কঁদে সুকৃতি জগাই। এমত অপূর্ব করে গৌরাঙ্গ গোসাঞী ॥১৯৯৷৷ ॐ iझे-ग:श्रेत 5द्धिএক জীব, দুই দেহ-জগাই-মধাই। এক পুণ্য, এক পাপ, বৈসে এক ঠাঞি ॥২০০৷৷ জগাইর অনুগ্রহ লাভ দর্শনে মধাইএল চিত্ত পরিবর্তন, নিত্যানন্দ-চরণ ধারণপূর্বক অনুগ্রহ প্রার্থনা @र ट्रॉ@डूद्र ਰੋਚ জগাইরে প্রভু যবে অনুগ্ৰহ কৈল। মাধাইর চিত্ত ততক্ষণে ভাল হৈল ॥২০১৷৷ আক্রমণ হইতে রক্ষা কবিতে গিঘ তুমি যে কাৰ্য্য করিয়াছ, তাহাতে আমি তোমাব নিকট বিক্রীত হইয়াছি। আমার আশীৰ্ব্বাদে তুমি কৃষ্ণে প্ৰেমভক্তি লাভ

    • | > なoー〉ぬs |

জগাই ও মধাই উভয়ে একযোগে, কেহ বা কখনও সৎকাৰ্য্যেব ব্যপদেশে অসন্নিবাবণ কবে এবং অন্য সমািধ সেষ্ট আবার পাপে প্ৰবৃত্ত হইলে অপাবে তাহাকে পাপ হইতে রক্ষা করে। সুতরাং উভয়েই দুষ্ট । জগাইএর পুরস্কাৰ দেখিয়া মধাই এৰ চিন্ত পরিবত্তিত হইল ॥ ২ 0 0 | Vg6262 আথেব্যখে নিত্যানন্দ-বসন এড়িয়া। পড়িল চরণ ধরি’ দণ্ডবৎ হৈয়া ॥২০২৷৷ “দুইঞ্জিনে একঠাঞি কৈল প্ৰভু পাপ। অনুগ্রহ কেনে প্ৰভু কর দুই ভাগ ? ২০৩৷৷ মোরে অনুগ্রহ করা,-লঙ তোর নাম । আমারে উদ্ধার করিবারে নাহি আন।” ২০৪৷৷ প্ৰভু বলে,-“তোর ত্ৰাণ নাহি দেখি মুঞি । নিত্যানন্দ-অঙ্গে রক্ত পাড়িলি সে তুঞি ॥” ২০৫৷৷ भi५ाईद श१-४ार्थना-अश6त्र ७लू-नक्ष বাদ-প্ৰতিবাদ মাধাই বলয়ে,-“ইহা বলিতে না পাের। আপনার ধৰ্ম্ম প্ৰভু আপনি কেনে ছাড়? ২০৬৷৷ বাণে বিন্ধিলেক তোমা যে অসুর-গণে । নিজ পদ তা’ সবারে তবে দিলে কেনে ?” ২০৭৷৷ প্ৰভু বলে,-“তাহা হৈতে তোর অপরাধ। নিত্যানন্দ-অঙ্গেতে করিলি রক্তপাত ॥২০৮৷৷ আমা হৈতে এই নিত্যানন্দ-দেহ বড়। তোর স্থানে এই সত্য কহিলাম দঢ়া।” ২০৯৷৷ “সত্য যদি কহিলা ঠাকুর মোর স্থানে। বলহ নিস্কৃতি মুঞি পাইব কেমনে ? ২১০৷৷ সর্ব রোগ নাশ" বৈদ্যাচুড়ামণি তুমি। তুমি রোগ চিকিৎসিলে সুস্থ হই আমি ॥২১১৷৷ না কর কপট প্ৰভু, সংসারের নাথ । বিদিত হইলা,-আর লুকাইবা কত ?” ২১২৷৷ মাধাই বলিল,-আমরা উভয়ে একযোগেই পাপকৰ্ম্ম কবিঘাছি। একজনেব প্ৰতি অনুগ্রহ ও আপরেব প্ৰতি নিগ্ৰহ-এইরূপ দুইপ্ৰকার বিচাবি ঠিক নহে ৷ ২০৩ ॥ মচা প্ৰতু মাধ্যই এক বাক্য শুনিয়া নিত্যানন্দেৰ অঙ্গে আঘাত কপাম তাহার পবিত্ৰাণ হইবে না, বলিলেন। তদুত্তরে মাধাই কৃষ্ণলীলা ও বামলীলার কথার আবাহন কবিয| বলিল,-“পূর্ব পূৰ্ব্ব অসুরগণ বিষ্ণু-বিদ্বেষ কবিয়াও মুক্তিলা গু কবিয়াছে । কিন্তু এক্ষেত্রে আমাদের ন্যায় অসুল পরিত্রণ লাভ কৰিবে না কেন ?" এ তৎপ্রসঙ্গে