পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৮৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

डैडॉङ' ' محواسو ইথে তুমি দুঃখ না ভাবিহ কোন ক্ষণ। তুমি ত জানাহ অবতারের কারণ ॥” ১৪১৷৷ শুনি’ নিত্যানন্দ শ্ৰীশিখার অন্তধান। অন্তরে বিদীৰ্ণ হৈল মন দেহ প্ৰাণ ॥১৪২৷৷ কোল বিধি দিব হেন না। আইসে বদনে। “অবশ্য করিবে প্ৰভু জানিলেন মনে ॥১৪৩৷৷ নিত্যানন্দ বলে,-“প্ৰভু, তুমি ইচ্ছাময়। যে তোমার ইচ্ছা প্ৰভু সেই সে নিশ্চয় ॥১৪৪৷৷ বিধি বা নিষেধ কে তোমারে দিতে পারে। সেই সত্য, যে তোমার আছয়ে অন্তরে ॥১৪৫৷৷ সর্ব-লোকপাল তুমি সর্ব-লোক-নাথ। ভাল হয় যে মতে সে বিদিত তোমা’ত ॥১৪৬৷৷ যেরূপে করিবা প্ৰভু জগত উদ্ধার। তুমি সে জানিয়ে তাহা কে জানিয়ে আর ॥১৪৭৷৷ স্বতন্ত্র পরমানন্দ তোমার চরিত। তুমি যে করিবে, সে-ই হইবে নিশ্চিত ॥১৪৮৷৷ তথাপিহ কহ সব সেবকের স্থানে। কেবা কি বলয়ে তাহ শুনহ আপনে ॥১৪৯৷৷ তবে যে তোমার ইচ্ছা করিবে তাহারে। কে তোমার ইচ্ছা প্ৰভু, বিরোধিতে পারে।”১৫০৷৷ নিত্যানন্দ-বাক্যে প্ৰভু সন্তোষ হইল। পুনঃ পুনঃ আলিঙ্গন করিতে লাগিলা ॥১৫১৷৷ করিয়া থাকে। জীবমাত্রে বই ‘ভাগদুক্তিলাভে মঙ্গল হইবে। তজ্জন্যই উহাদেব যাবতীম বিনযেব ভোগোমুখী প্ৰবৃত্তিকে সৌবোম্মুখী প্রবৃত্তিতে পৰিণত কাবাই স্বভাব। শ্ৰী বিশ্ব-বৈষ্ণব-বাঙ্গ সম্ভাব প্ৰচাবকগণ অর্থসংগ্ৰহ বা জনসংগ্ৰহ-ধারা উহা নিজেব কাৰ্য্যে লাগান না, কৃষ্ণ বা কৃষ্ণ ভক্তের সেবায়ই সমস্ত নিয়োগ কবেন। বিষ্ণু ভক্তিতে দীক্ষিত না হইলে এই সকল কথা বুঝা যায না "৩৫ ৷৷ কৰ্ম্মী ও জ্ঞানী সন্ন্যাসিগণ ভোগ পবিতvকবিয়া ত্যাগের আশায় শিখা-সুত্ৰ বৰ্জন কবেন । শ্ৰীচৈতন্যদেবেব শ্ৰীশিখা-পরিত্যাগমায়াবাদি-জ্ঞানিগণকে দেখাইবার জন্য। ত্ৰিদণ্ডিগণ। শিখা-সুত্ৰ 'ভগবানের সেবায় নিয়োগ করেন। তজম্ভ তাহাবা শিখা-সূত্র রাখিযা মাধৱগৌড়ীয়-বিচারে ७ाहे भङ मिङामन्त्र-गठन भूखि कब्रि'। চলিলেন বৈষ্ণব-সমাজে গৌরাঙ্গ-শ্ৰীহরি ॥১৫২৷৷ ‘श्रृंश् छाल्विन अछू जांमि' मिडामग। বাহু নাহি ক্ষুরে, দেহ হইল নিম্পন্দ ॥১৫৩৷৷ স্থির হই’ নিত্যানন্দ মনে মনে গণে”। “প্ৰভু গেলে আই প্ৰাণ ধরিব কেমনে ॥১৫৪৷৷ কেমতে বঞ্চিব আই কাল-দিবা-রাতি।” এতেক চিন্তিতে মূৰ্ছা পায় মহামতি ॥১৫৫৷৷ ভাবিয়া আইরা দুঃখ নিত্যানন্দ-রায়। নিভৃতে বসিয়া প্ৰভু কান্দয়ে সদায় ॥১৫৬৷৷ প্ৰস্তুব মুকুন্দ-গৃহে গমন ও কীৰ্ত্তনাস্তে মুকুন্দ-সমীপে নিজাভিলাষ-জ্ঞাপনমুকুন্দের বাসায় আইলা গৌরচন্দ্ৰ। দেখিয়া মুকুন্দ হৈলা পরম-আনন্দ ॥১৫৭৷৷ প্ৰভু বলে,-“গাও কিছু কৃষ্ণের মঙ্গল।” মুকুন্দ গায়েন, প্ৰভু শুনিয়া বিহবল ॥১৫৮৷৷ “বোল বোল” হুঙ্কার করয়ে ৰিজ-মণি । পুণ্যবন্ত মুকুন্দের শুনি’ দিব্য-ধ্বনি৷৷১৫৯৷৷ ক্ষণেকে করিলা প্ৰভু ভাব-সম্বরণ। মুকুন্দের সঙ্গে তবে কহেন কথন ॥১৬০৷৷ প্ৰভু বলে,-“মুকুন্দ শুনহ কিছু কথা। दांख्रिश्न इहेब आभि, मा ब्रशिब ८इथ| ॥७७७ ‘ত্ৰিদণ্ড সন্ন্যাস’ গ্ৰহণ কবেন। মাধৱগৌড়ীয়-বিচার অবলম্বন কবিয শ্ৰীসম্প্রদায়ের ত্ৰিদণ্ডিভিক্ষু শ্ৰীপ্ৰবোধ্যানন্দ সর্বস্বতী শিখা-সূত্র বাখিয়াছিলেন। শ্ৰীগদাধর শাখায় বল্লভাচাৰ্য্য ত্ৰিদণ্ড-গ্ৰহণকালে শিখা-সুত্র রাখিয়াছিলেন। শ্ৰীবিষ্ণুস্বামী, শ্ৰীবামানুজ ও শ্ৰীনিম্বাদিত্য সকলেরই শিখা-সূত্ৰযুক্ত সন্ন্যাস। কেবল মাধব-সম্প্রদায়ে তীর্থগণের মধ্যে শিখা-সুত্র-ত্যাগেব ব্যবস্থা কাজও প্রচলিত আছে। . মাধবগৌড়ীয়-বিচাবে ব্ৰজবাসী ষড়গোস্বামী শ্ৰীউপদেশমুতেব বিচারে ত্ৰিদণ্ড সন্ন্যাস গ্ৰহণ করেন এবং পাবমহংস্তে বিচারে কাব্যান্য বস্ত্ৰও কেহ কেহ গ্ৰহণ করেন নাই, সুতরাং তঁহাদের পরমহংসাবস্থা জানিতে হইবে। তাই বলিয়া বিবিৎসা-সন্ন্যাসে ত্ৰিদণ্ডিগণ কাবায় বসন পরিত্যাগ করিবেন না। তাহাদের