মধ্যখণ্ড-অষ্টাবিংশ অধ্যায় ‘সহস্ৰনামে’তে যে কহিলা বেদব্যাস।” ‘কোন অবতারে প্রভু করেন সন্ন্যাস।' ১৬৬৷৷ এই তাহা সত্য করিলেন হিজরাজ। এ মৰ্ম্ম জানিয়ে সব-বৈষ্ণব-সমাজ ॥১৬৭৷৷ DDLBDBDSuLD BBS BBDBDSSDLL EE DDS DBYB DBD KYD JLSKBEE SSDL প্রভুর নামকরণার্থ ভারতীর চিন্তা ও শুদ্ধা সরস্বতীব ভারতী-জিহবায় প্রভুর সন্ন্যাস-নাম-বৰ্ণন তবে নাম থুইবারে কেশব ভারতী। মনে মনে চিন্তিতে লাগিলা মহামতি ॥১৬৯৷৷ “চতুৰ্দশ-ভুবনেতে এমত বৈষ্ণব। আমার নয়নে নাহি হয় অনুভব ॥১৭০৷৷ অতএব কোথাও না থাকে যেই নাম। হেন নাম থুইলে মোর পূর্ণ হয় কাম ॥১৭১৷৷ মুলে ভারতীর শিষ্য ‘ভারতী’ সে হয়ে। ইহানে ত' তাহ ধুইবারে যোগ্য নহে ॥১৭২৷৷ ভাগ্যবান হ্যাসিবর। এতেক চিন্তিতে। শুদ্ধ সরস্বতী তান আইলা জিহবাতে ॥১৭৩৷৷ বিধি-বলে শিখা সুত্ৰ ত্যাগ কবিয়াছিলেন। কিন্তু তদীয দাসগণ পবমহংসবেষ গ্ৰহণ কবিয়া ত্ৰিদণ্ডগ্ৰহণ-বিধিব অনুসরণে শিখা-সুত্র সংরক্ষণ কবিয়ছিলেন ৷ ১৩৯ ৷৷ শ্ৰীগৌরসুন্দবোৰ অপূৰ্ব্ব কেশাদি-বিহীন কবিতে গিয়া নরীসুন্দরেব হস্ত চলে নাই ; নানা প্ৰকাবি চিন্তায় ক্ষৌবকাৰ্য্য বিলম্ব কবিতে কবিতে সমস্ত দিন যাপিত হইল। অতঃপর সন্ন্যাসোচিত ক্ষৌরকাৰ্য্য সম্পন্ন হইল ॥১৫২৷৷ ভগবান শ্ৰীগৌরসুন্দৰ-ছন্ন অবতারী ; সাধারণকে তিনি নিজের কোন কথা জানাইয়া বুঝিতে দেন না । ভারতীকে প্ৰথমে সন্ন্যাস-মন্ত্রে দীক্ষিত কবিয়া সেই মন্ত্র শিয্যাভিনয়ে লোকশিক্ষার জন্য তঁাহা হইতে গ্ৰহণ করিলেন ॥১৫৭৷৷ শ্ৰীবিষ্ণুসহস্রনামের অন্যতম ভগবান্নাম-‘সন্ন্যাসকৃৎ’ ; শম-শান্ত বা ভগবান্নিষ্ঠ। শ্ৰীগৌরসুন্দব এই সকল স্বীয় নামের সার্থকতা সম্পাদন বা প্ৰকট করিলেন ॥১৬৮৷৷ অন্বয়। সন্ন্যাসকৃৎ (যতিধৰ্ম্মপরঃ) শমঃ (নির্কিবষয়ঃ) শান্তীঃ (কৃষ্ণৈকনিষ্ঠ চিত্ত: ) নিষ্ঠাশান্তিপরায়ণঃ (নিষ্ঠা চিন্তৈকাগ্ৰং শান্তি চ নিষ্ঠ শাস্ত্ৰী পৰ্ব্বম অয়নম আশ্রয়ো य9 ई) : ५५॥ Wr 26 उांझऊँी-कर्क dश्न मांगकल ७ उलर्थ-अंकोंभপাইয়া উচিত নাম কেশব-ভারতী । প্ৰভুবক্ষে হন্ত দিয়া বলে শুদ্ধ-মতি ॥১৭৪৷৷ “ষত জগতরে তুমি কৃষ্ণ” বোলাইয়া। করাইলা চৈতন্য-কীৰ্ত্তন প্ৰকাশিয়া ॥১৭৫৷৷ এতেকে তোমার নাম শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য। সর্বলোক তোমা’ হইতে যাতে হইল। ধন্য ॥”১৭৬%। প্রভুর নাম-শ্রবণে চতুর্দিকে জয়ধ্বনি ও পুষ্পবৃষ্টি- ” এত যদি অন্যাসিবর বলিলা বচন । জয়ধ্বনি পুষ্পবৃষ্টি হইল। তখন ॥১৭৭৷৷ চতুর্দিকে মহা হরি-ধ্বনিকোলাহল। করিয়া আনন্দে ভাসে বৈষ্ণব-সকল ॥১৭৮৷৷ ভক্তগণেব ভারতীকে প্ৰণাম ও প্রভুর নিজ নাম পাইযা সন্তোষভারতীরে সর্ব ভক্ত করিলা প্ৰণাম । প্রভুও হইলা তুষ্ট লতি” নিজ নাম ॥১৭৯৷৷ অনুবাদ । [ সেই শ্ৰীবিষ্ণু ] যতিধৰ্ম্মগ্রহণকারী, নির্বিবষয়, কৃষ্ণৈকনিষ্ঠ, হবিকীৰ্ত্তনম্নরূপ মহাযজ্ঞে দৃঢ়নিষ্ঠ, কেবলদ্বৈতবাদি-অভিক্তোব নিবৃত্তিকারিণী-শাস্তিলৰূ-মহাভাব 어 히 || \ly || সাম্প্রদায়িক শ্ৰেণীবিশেষেব নাম-সম্প্রদায়স্থিত বিশেষ নামের সহিত গ্ৰহণ করেন ; কিন্তু এস্থলে শ্ৰীগৌরসুন্দব কেশবভারতীর নিকট হইতে ‘ভারতী” নাম গ্ৰহণ করিলেন না। মহাপ্ৰন্থর নামকরণ-কালে ভারতীর জিহবায় শুদ্ধভক্তি-প্ৰভাবে পরবিদ্যাবাণী উপস্থিত হইলেন ॥১৭৩৷৷ অপর বিদ্যা-বাণীকে “দুষ্ট সরস্বতী’ বলে। যে সময় সেবোম্মুখিনী বাৰ্ত্ত আবিভূতি হন, তৎকালে বাণী ভগবৎ, সেবাতেই নিযুক্ত থাকে ॥১৭৪৷৷ জড়ভোগোন্মত্ত জগৎকে কৃষ্ণেব সাহিত পরিচয় করাইয়া দিতে গিয়া কৃষ্ণনাম-কীৰ্ত্তনেব ব্যবস্থা করায় কেশবতারতী ভগবানকে ‘শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য’ নামে অভিহিত করিলেন । সমগ্ৰ ভোগপব জগতের চেতন উন্মেষিত DDD SS DBBBBD DDD BDBB D DBD ছিলেন। শ্ৰীকৃষ্ণই যে একমাত্ৰ শ্ৰীচৈতন্য-বিগ্ৰহ, -একথা
