পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

AS লৌকিকাচারানুসরণে কাহারও কোনও ভাগো দৈবাৎ হরিনামোচ্চারণ-চেষ্টাঅতিবড় সুকৃতি সে সুদানের সময়। ‘গোবিন্দ’, ‘পুণ্ডরীকক্ষ’-নাম উচ্চারায় ৷ ৭১ ৷৷ শ্ৰীমাধবাচাৰ্য্য’ মুণ্ডকোপনিষদের ভাষে এই শ্ৰীনারায়ণসংহিতা-বচনটী উল্লেখ করিয়াছেন,-“বাপরীয়ৈৰ্জনৈর্বিষ্ণু পঞ্চরাত্ৰৈস্তু কেবলম। কলো তু নাম-মাত্রেণ পূজ্যতে ভগবান হরিঃ৷” তাৎকালিক সমাজে তর্কহত বিবদমান ব্যক্তিগণ যুগধৰ্ম্ম শ্ৰীকৃষ্ণকীৰ্ত্তন-মাহাত্ম্য ব্যাখ্যা না করিয়া পরস্পর অনিত্য দোষকীৰ্ত্তনেই ব্যস্ত ছিলেন। ভগবদ গুণানুবর্ণন পরিহার করিয়া শাস্ত্ৰ লঙ্ঘনপূর্বক চেষ্টা করিতে গেলেই আত্মম্ভরিতানামক নিজগুণ ও পারছিদ্রান্বেষণ-নামক ঈর্ষা আসিয়া জীবকে BBB DB S S yTuBBB SSSSDDDDS SDDDSS DDLLDBDSS DBDB বলিয়াছেন,-“পারস্বভাবকৰ্ম্মাণি ন প্ৰশংসেৎ ন গৰ্হিয়েৎ | বিশ্বমেকাত্মন পশ্য প্রকৃত্য পুরুষেণ চ ॥' পরস্বভাবকৰ্ম্মণি যং প্ৰশংসতি নিন্দতি! স আশু প্ৰশ্যতে স্বাৰ্থ দাসত্যাভিনিবেশতঃ ॥ যাহারা অদ্বয়-জ্ঞানের অভাবে বিশ্বে পরস্পর প্রকৃতি-পুরুষভেদ দর্শন ও স্বীয় বৃত্তিতে অদ্বয়-জ্ঞানাভাব লক্ষ্য করেন, তাহারা অপরের স্বভাব ও ক্রিয়াগুলির আদর ও গৰ্হণ প্ৰভৃতিতেই মত্ত থাকেন। অদ্বয়ংজ্ঞান ব্ৰজেন্দ্ৰনন্দনের কীৰ্ত্তন শ্রবণ করিলেই কলিযুগোচিত তর্কপস্থা নিরস্ত হইবার পর জীবগণ শ্ৰেীতিপন্থায় অবস্থিত হইতে পারেন ; তখন আর তাহাদিগের কৃষ্ণেতর বিষয়ের আলোচনায় উন্মত্ত চাইতে হয় না ৷৷ ৬৯ ৷৷ বিরক্ত,-জড়ের রূপ, রস, গন্ধ, শব্দ ও স্পর্শ এবং এই পঞ্চানুভূতির মিশ্রভাব জীবের ইন্দ্ৰিয়-তৰ্পণে সময়ে-সময়ে বাধা দেয় বলিয়া, যিনি উহা হইতে পৃথক বা মুক্ত হইবার চেষ্টা ও ইচ্ছা করেন, তিনিই “বিরক্ত’ । তপস্বী,-ত্রিতাপ-দ্বারা সময়ে সময়ে ক্লেশ পাওয়া যায়, সুতরাং তাদৃশ বিপদ হইতে উদ্ধার-প্ৰাপি, ষ্টিশ্য-লাভোদেশে যিনি চেষ্টা করেন, তিনিই ব্ৰতী বা “তপন্থী’ । যদিও বিরাগ ও তপস্যা জগতের ক্লেশ-নিবারণের উপায়DHuJYS MBBLD DSDBBBt BBK D D DKKKSgDDBS ঙেদে অর্থাৎ অধোক্ষাজসেবান্ধপ স্ব-স্ব-তাৎপৰ্য্য-ভ্ৰষ্ট হইলে তাদৃশ ফল উৎপাদনা করিতে পারে না। সকল প্রকার বিরাগ Šशैशैऐ5ङकृएछाशंवङ DDBBSBSDLKDDDSDBDSDDLEL उठिभूला नाशIांडांवগীতা ভাগবত যে-যো-জনেতে পড়ায় । DDDBD BBLLL BDDLLD DBE gD S ও তপস্য-ভগবানের নামোচ্চারণকারী সকলভক্তেরই গৌণভাবে নিত্য-সম্পত্তি । যাহারা শ্ৰীনামভজন পরিত্যাগ করিয়া স্বতন্ত্র বিরাগ ও তপস্যার কল্পনা করেন, তঁহাদের সমস্ত চেষ্টাই নিরর্থক । বিরক্ত ও তপস্বি-সম্প্রদায় ভোগপর হইয়া শ্ৰীহরির পাদপদ্মভক্তি-ধনে বঞ্চিত হইলে, তঁহাদের তাদৃশ কৃচ্ছসাধনে কোনই সুফল আশা করা যায় না। মহাপ্রভুর আবির্ভাবের পূৰ্ব্বে বৈরাগী ও তাপসাগণ হরিভজন-রহিত ছিলেন। নারদপঞ্চরাত্র বলেন,--“আরাধিতো যদি হরিস্তপস্যা ততঃ কিম। নারাধিতো যদি হরিস্তপসা ততঃ কিম। অন্তৰ্ব্বহির্যাদি হরিস্তপসা ততঃ কিম। নান্তৰ্ব্বহির্যাদি হরিস্তাপসী उउ: किम् ॥” ठीभट्टा दिएड ( २२।२०।b ७ ७> 6वांप्य ) ভগবান শ্ৰীকৃষ্ণ উদ্ধবকে বলিয়াছেন,-“ন নিৰ্ব্বিপ্নো নাতিসক্তো ভক্তিযোগোহস্য সিদ্ধিদঃ” এর “ন জ্ঞানং ন চ বৈরাগ্যং প্ৰাযঃ শ্রেয়ো ভেবেদিহ” ॥ ৭০ ৷৷ প্রভুর কৃষ্ণকীৰ্ত্তন-প্রচারের পূর্বে গতানুগতিক সামাঞ্জিক প্ৰথা বা আচারসমূহের অন্যতম-জ্ঞানে তথা-কথিত সদ্ধৰ্ম্মপরায়ণ সুরুতিসম্পন্ন জীবগণের মুখে কেবলমাত্র স্নানকালে অর্থাৎ জলের দ্বারা বাহপাপসমূহ বিধৌত করিবার ইচ্ছায় ‘গোবিন্দ’, ‘পুণ্ডরীকক্ষ' প্ৰভৃতি নামোচ্চারণ শুনা যাইত । অন্য সময়ে লোকগুলি একবার ভ্রমক্ৰমেও কোনও মুহূৰ্ত্তে ভগবান শ্ৰীবিষ্ণুর নাম উচ্চারণ করিত না, প্ৰত্যুত ‘গোবিন্দ’, ‘পুণ্ডরীকক্ষ’ প্ৰভৃতি শ্ৰীনামোচ্চারণ সকলের পক্ষে সকল-সময়ে নিষিদ্ধ বলিয়া বিশ্বাস করিত ; কেননা, DDD D DDBBB BD DDLDSBDBB D DBBBDSDDD ‘গোবিন্দ’, ‘পুণ্ডরীকক্ষ' প্ৰভৃতি নামোচ্চারণ কীৰ্ত্তব্য নহে। তাৎকালিক তথা-কথিত বেদানুগত সমাজ এইরূপ দুৰ্দৈবগ্ৰস্ত হরিবিমুখ ছিল ; অবশেষে জীবৈকবান্ধব মহাবিদ্যান্য শ্ৰীচৈতন্যদেবের শিক্ষাষ্টকের “নামামকারি’-শ্লোকে এইপ্ৰকার বিচার निष्ठ शशैश्न८छ् ॥ १» ॥ ভথ্য । (গীতার মাধৰভাং-ধত মহাকুৰ্ম্মপুরাণ-বচন-)