পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৯২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S08 শ্ৰীকৃষ্ণচরণ-বসোন্মত্ত শিবের অগ্ৰে নৃত্যযে চরণ-রাসে শিব বসন না জানে। হেন প্ৰভু নৃত্য করে শিব-বিদ্যমানে ॥৩১৩৷৷ স্বর্ণাদ্রিমহোদয় বলেন,-এই বিন্দুত্বদ মণিকণী নামেও খ্যাত এবং ইহা সৰ্ব্বতীর্থেব সাব। এই তীর্থসার মণিকণীতে স্নানাস্তব শ্ৰী অনন্তবাসুদেবকে দর্শন কবিলে মনুয়ু নিশ্চিত বৈকুণ্ঠলোকে গমন করেন। ব্ৰাহ্মণ-বৈষ্ণবকে ধনাদি-দানে অন্যতীর্থ অপেক্ষা শতগুণ ফললাভ এবং শ্ৰীঅনন্তবাসুদেবেব প্ৰসাদ-নিৰ্ম্মাল্য-দ্বাবা পিতৃপুরুষগণকে পিণ্ড দান কবিলে পিতৃলোকেৰ আত্মাৰ অক্ষয়তৃপ্তি হইয়া থাকে। এই বিন্দুসবোবরে স্নান-সৰ্ব্বতীর্থে স্নানের তুল্য। স্নানান্তে त्रैशनलदांग्रंक्षत्र-गार्श्वन यानरु शकाल लांउ श्श । এই বিন্দুত্বদে শ্ৰীশ্ৰীঅনন্তবাসুদেব ও শ্ৰীশ্ৰীমদনমোহনের চন্দনযাত্রা এবং নৌকাবিহাবাদি হইয়া থাকে। বিন্দুবোববোৰ পূৰ্ব-তটে শ্ৰীঅনন্তবাসুদেবেব সুপ্রাচীন , মন্দিব আজও বিরাজমান বহিযাছে। এই মন্দিব বিবিধশিল্পকলা-খচিত। সিদ্ধলগ্রাম-নিবাসী শ্ৰীভবদেব ভট্ট এই শিল্পকলা-বিভূষিত বৃহৎ মন্দিবে শ্ৰীশ্ৰীঅনন্তবাসুদেব-বিষ্ণুব 'প্ৰতিষ্ঠা কবিয়াছিলেন। সাবর্ণগোত্রীয় শ্রোত্ৰিয়গণেব রাজদত্ত বহুসংখ্যক গ্ৰাম ছিল। উহাদেব মধ্যে সিদ্ধলগ্ৰাম সর্বপ্রধান। তথায় মহাদেবী, ভবদেব ( ১ম ) ও অট্টহাস নামক মহাত্মত্ৰয় জন্ম পবিগ্রহ কবেন। এই তিন জনেব মধ্যে ভবদেবই প্ৰধান ও প্ৰসিদ্ধ হইয়াছিলেন। তিনি গৌড়েশ্বরের নিকট হইতে ‘হস্তিনী’ গ্ৰাম প্ৰাপ্ত হন। তাহাব ‘বথাঙ্গ” প্রমুখ অষ্ট পুত্র ছিল। রথাঙ্গেব পুত্ৰ অত্যঙ্গ,অত্যঙ্গেৰ পুত্র বুধ, বুধেব পুত্র আদিদেব গৌডোখবেন। প্ৰধান মন্ত্রীর পদে সমাসীন হইয়াছিলেন। আদিদেবেব পুত্র গোবৰ্দ্ধন বন্দ্যঘটীয় কুলোৎপন্ন এক কন্যাকে বিবাহ কবেন। তঁহারই গর্ভে দ্বিতীয় ৫-৬ জন্মগ্রহণ করেন। ভবদেবী তন্ত্র, গণিত, নবীন জ্যোতিষও আয়ুৰ্বেদশাস্ত্রে পরম পণ্ডিত ছিলেন। তাহার রচিত জ্যোতিষশাস্ত্ৰ, মৃত্যুায়গ্ৰন্থ ও মীমাংসা গ্ৰন্থ পণ্ডিত-সমাজে বিশেষ প্ৰসিদ্ধি লাভ কবিযাছিল। এই ভবদেবের মন্ত্রণাবলে হবিবৰ্ম্মদেব ও তৎপুত্র দীর্ঘকাল সাম্রাজ্য-সিংহাসমা ভোগ করিয়াছিলেন। শ্ৰীশ্ৰীচৈতণ্ডভাগবত তৎপুরীতে রাত্রি যাপননৃত্য গীত শিব-অগ্ৰে করিয়া আনন্দ। সে রাত্রি রহিলা সেই গ্রামে গৌরচন্দ্ৰ ॥৩১৪৷৷ এই ভবদেব ভট্টই রাঢ়দেশেব বিভিন্ন জলহীন স্থানে বহু জলাশয় প্ৰতিষ্ঠা কবিয়াছিলেন। ইনিই নবনিৰ্ম্মিত মন্দিবে। শ্ৰীশ্ৰীঅনন্তবাসুদেব বিষ্ণুব শ্ৰীমূৰ্ত্তি-সংস্থাপন এবং বিন্দুদের পঙ্কোদ্ধাব কাবাই যাছিলেন। ইনি “বালবল্লভী-ভুজঙ্গ” আখ্যায় বিভূষিত হইয়াছিলেন। শ্ৰীঅনন্তবাসুদেবশিলালিপি-মধ্যে ভবদেব্যভট্টেব যে কুল-প্ৰশস্তি-গাথা বহিয়াছে, তাহা হইতে ঐ সকল কথা জানা যায় । ভবদেবেব প্রিয়সুহৃৎ শ্ৰীবাচস্পতি নামক কবি এই প্ৰশস্তি রচনা কবেন । ইহা উনবিংশ শতাব্দীব্য মধ্যভাগ পৰ্য্যন্ত শ্ৰীমন্দিবের অভ্যন্তরে সংবক্ষিত হইতেছিল। কৰ্ণেল কিটো সাহেব মেঘেশ্বরলিপিব সহিত ঐ শিলালিপি শ্ৰীঅনন্তবাসুদেবেব মন্দিরেব প্ৰাচীবগাত্রে সংলগ্ন করিয়া দেন । এই শিলাফলকোব আযতন-দৈর্ঘ্যে দুই হস্ত চারি অঙ্গুলি এবং প্রস্তে এক হস্ত দুই অঙ্গুলি। ইহাব মধ্যে ২৫টি পংক্তি উৎকীর্ণ আছে। অক্ষবসমূহ প্ৰায় এক অঙ্গুলি পরিমিত। No obv II SDBDBB DD DK DBDLL DDBB BBDBDS ছেন ;-“হে ব্ৰহ্মন, একাম্রাক-কাননে দেবতাগণের সহিত উপস্থিত হইয়া দিব্যবস্তুসমূহেৰ দ্বারা সযত্নে সেই পুরাণ লিঙ্গেব অৰ্চন করিবে এবং অৰ্চনান্তে শ্ৰদ্ধাব সহিত সেই প্ৰসাদ-নিৰ্ম্মাল্য ভোজন করিবে ।” মহাদেবেব এই আদেশ শ্ৰবণ কবিয়া ব্ৰহ্মা জিজ্ঞাসা कदिवन,-“cश् ग८श्ज्ञ, उष्मागद्र (ऊांगांद्रा भांशशा छांत्रेि না। মুনিগণ কিন্তু লিঙ্গ-নিৰ্ম্মাল্য “অভক্ষ’ বলিয়া থাকেন, অতএব সেই নৈবেদ্য কিরূপে গ্ৰাহ হইতে পাবে ?” 'ধ্যাস বলিলেন,-“লিঙ্গ-নিৰ্ম্মাল্য অভক্ষ্য বটে ; কিন্তু শ্ৰীভুবনেশ্বব লিঙ্গ নহেন ; ইনি সনাতন ব্ৰহ্ম। শিবনিৰ্ম্মাল্য-দূষণ বাক্যগুলি ভুবনেশ্বরে প্রযোজ্য নহে। দেবগণ ভবাসাগর উত্তীর্ণ হইবাব জন্য এই ভুবনেশ্বরনৈবেদ্য গ্ৰহণ করেন। ভুবনেশ্বরে অৰ্পিত অল্প ব্ৰহ্মবুদ্ধিতে সেবন করিবে। ব্ৰাহ্মণ, ক্ষত্ৰিয়, বৈশ্য, শূত্র এবং অধম