পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৯২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অন্ত্যখণ্ড-দ্বিতীয় অধ্যায়, সুদৰ্শন-চক্ৰন্থানে পাশুপতা-অজের তেজ নিরন্ত ও VSC un orfচক্ৰ-তেজে ব্যাপিলেক সকল ভুবন। श्रणांऐदृङ झिंक ब्रा •i८भन्न ख्रिश्णान् ॥७७8॥ দুৰ্ব্বাসার ন্যায় শঙ্করেব গতিপূর্বে যেন চক্ৰ-তেজে দুৰ্ব্বাস পীড়িত। শিবের হইল এবে, সেই সব ৱীত ॥৩৩৫৷৷ গোবিন্দী-শবণাপন্ন শিবশেষে শিব বুঝিলেন,-“সুদৰ্শন-গ্ৰন্থানে। রক্ষা করিবেক হেন নাহি কৃষ্ণ বিনে ৷” ৩৩৬৷৷ করিয়া বলিতেছি, আমি আপনাব পাদপদ্ম পবিত্যাগ করিয়া বাবাণসী অথবা অন্য কোন ক্ষেত্রেই যাইব না।” ইহা বলিয়া শাস্তু বিষ্ণুর দক্ষিণ পার্থে লিঙ্গরূপে অবস্থান কবিলেন । এই লিদ স্কটিকসঙ্কাশ মাণিক্যাভ মহানীলমূৰ্ত্তি ‘ত্ৰিভুবনেশ্বর” বা ‘ভুবনেশ্বব’ নামে প্ৰসিদ্ধ। কাত্তিক মাসে পঞ্চক্রোশী ভুবনেশ্বর পবিক্রম হয়। ববাহদেবী হইতে ধবলগিরি ধাবিয়া খণ্ডগিবি, উদয়গিরি ও ভুবনেশ্বর বেলওয়ে ষ্টেশনের পশ্চাদ্ভাগ দিয পুনরায় বরাহদেবীতে পবিক্ৰমাকাবিগণ উপস্থিত হন । হাওড়া হইতে বেঙ্গল নাগপুব বেলিওয়ে লাইনে ভুবনেশ্বব ২।৭২ মাইল। ভুবনেশ্বর ষ্টেশন হইতে ভুবনেশ্বরের মন্দিব এক ক্রোশ। রাস্তা অতি সুন্দর, দুই ধারে পাৰ্বত্য ভূমি জাত বৃক্ষ, বিশেষতঃ কুচিলা ফলের গাছ অত্যধিক পবিমাণে দেখিতে পাওয়া যায় । গো-যান ব্যতীত অন্য কোনরূপ যানের ব্যবস্থা সৰ্ব্বদা থাকে না, তবে মোটববাস বা মোটরগাড়ী চলিতে পাবে। ভুবনেশ্বরে দুইটী ধৰ্ম্মশালা আছে। বিন্দুসরোবরের তীরে কলিকাতার মাড়োয়ারী হাজারিমলের একটী নূতন বৃহৎ ধৰ্ম্মশালা নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। পূর্বের ধৰ্ম্মশালাটী রায়বাহাদুর হরগোবিন্দ বিশ্বেশ্বব লালের DiEBLESSS itBBBBD DDDD DDD DDB gBDBS KLDBDLSS gSLBBD Bgt DBDS BDBBBDD DD টেলিগ্ৰাফ ও পোষ্টাফিস আছে। প্ৰতি সোমবার ও বৃহস্পতিবাবে হাট হয়। জগন্নাথের প্রসাদের মত এই BDBDO ggDDBBBDB BD DDBBBDBD BBD DDD छहेब्रा श्राहक । ७०४ ॥ ካ፡ Ndà) এতেক চিন্তিয়া বৈষ্ণবাগ্ৰ ত্ৰিলোচন। শুয়ে ত্রান্ত হই’ গেল গোবিন্দী-শারণ ॥৩৩৭৷ ” শরণাগত শিবের কৃষ্ণস্তুতি ও অপরাধক্ষমা-প্রার্থনা“জয় জয় মহাপ্ৰভু দেবকীনন্দন। জয় সর্বব্যাপী সর্ব জীবের শরণ ॥৩৩৮৷৷ জয় জয় সু-বুদ্ধি কু-বুদ্ধি সর্বদাতা। जन जन्म ऊषष्ट्रेl, छर्ल, गवां ब्रकिङि॥७७s॥ জয় জয় অদোষ-দরশি কৃপা-সিন্ধু। জয় জয় সন্তগু-জনের এক বন্ধু ॥৩৪০৷৷ LKSS OBBDBDBD SSDDDD DgLSS DBBK সুদক্ষিণের উপাখ্যান এইরূপ ভগবান বলদেব নন্দব্ৰজে গমন কবিলে অজ্ঞব্যক্তিগণেব প্ররোচনায় করুষাধিপতি পৌণ্ডক নিজেকে ‘বাসুদেব' বলিয়া নির্ণয়পূর্বক স্বয়ং ভগবান বাসুদেবের নিকট জানাইয়াছিল যে, সে নিজেই বাসুদেব, তদ্ভিন্ন অন্য কেহই নহে, অতএব শ্ৰীকৃষ্ণ যেন ‘বাসুদেব’ নাম এবং বাসুদেবচিহ্ন সকল পবিত্যাগপূর্বক পৌণ্ডকেল শৰণ গ্ৰহণ কবেন, নতুবা তাহার সঙ্গে যুদ্ধ করেন। উগ্ৰসেন প্রভৃতি সত্যগণ পৌণ্ডকেব। এই আত্মশ্লাঘাসুচক বাক্যশ্ৰবণে। উচ্চহাস্য কবিয়াছিলেন এবং শ্ৰীকৃষ্ণ পৌণ্ডুক-দূতকে বলিয়াছিলেন যে, সেই মুৰ্থ নৃপতি মূঢ়তা বশত: সুদৰ্শন প্রভৃতি যে সকল কৃত্রিম চিহ্ন ধাবণ কলিতেছে, তিনি অচিরেই তাহাকে তৎসমান্ত পরিত্যাগ কাবাইবেন এবং যখন সে বণিক্ষেত্রে শয়ন করিবে, তখন কুকুলগণের ভক্ষ্য হইলে । তৎপরে তিনি কাশীল সমীপে উপস্থিত হইলে তাহার যুদ্ধোন্তম দর্শক্ত করিয়া পৌণ্ডকও সৈন্তসঙ্গে সম্বর নির্গত হইল এবং তন্মিত্ৰ কাশীরাজ তদীয় পৃষ্ঠপোষকরূপে অনুগমন কবিল। প্ৰলয়কালীন অগ্নি যেরূপ চতুৰ্ব্বিধ ভূতগ্ৰাম বিনষ্ট কবে, তদ্রুপ শ্ৰীকৃষ্ণও অস্ত্র দ্বারা পৌণ্ডক ও কাশীরাজেব চতুরঙ্গ-সৈন্য-মণ্ডলীকে বিপ্লট করিতে লাগিলেন। তৎপরে পৌণ্ডককে বলিলেন, সে যে মিথ্যা ‘বাসুদেব’-নাম ধারণা কবিতেছে, তাহা তিনি পরিত্যাগ কল্পাইবেন, নতুবা সংগ্রামোচ্ছা না করিলে