در نها び55型エ শুন অদভুত কথ g.ানুষে ইহা জানিব কেমনে। প করিতে লারে অধমের মনে ॥ ৩৫৭ ॥ যুগ-অল্প
,হ ত কারণে মুলি কহিল বচন । সেই সে জানিব ইহা—সুমেধা যে জন ॥৩৫৮৷৷ সঙ্কীৰ্ত্তনপ্রণয় যজ্ঞ—ধৰ্ম্ম পরকাশ। স্বমেধা যে জন—ভাতে পরম উল্লাস ॥৩৫৯৷৷ এতেকে কহিয়ে--ইহা না মানে যে জন। চারিযুগে তিন বর্ণ তাহার বাখান ॥ ৩৬o ॥ কান্তি কুষ্ণ বর্ণ কৃষ্ণ-দুই হৈল এক । আর দুই যুগের বর্ণ-ইহা নাহি দেখ ॥৩৬১৷৷ কলি বা দ্বাপর দুই যুগে এক বর্ণ। দুইযুগে বর্ণ এক--এই তার মৰ্ম্ম—॥ ৩৬২ ॥ সত্য, ত্রেত শ্বেত, রক্ত দুই বর্ণ আছে। কলি দ্বীপরেতে এক বর্ণ হৈল পাছে ॥৩৬ ॥ গৰ্গমুনির বাক্য কেনে বোল ক্রমভঙ্গ। ক্রমভঙ্গ নহে—শুন অাছে বড় রঙ্গ ॥ ৩৬৪ ॥ ভূত, ভবিষ্য, বৰ্ত্তমান কহিবার তরে। তিন কাল কহে চারিযুগের ভিতরে ॥ ৩৬৫ ॥ সত্য, ত্রেত বহি দ্বাপর বর্তমান। দ্বাপরেতে কৃষ্ণ-অবতার কৃষ্ণনাম ৷৷ ৩৬৬ ৷৷ ইদানীং বলিয়া তেঞি বোলে গৰ্গমুনি। ভূতকাল ভিতরে ভবিষ্যকাল গণি ॥ ৩৬৭ ॥ ভবিতব্যতা যাহার আছে ইহা জানি। ভূতের ভিতরে ভার ভবিষ্য বাখানি ॥ ৩৬৮ ॥ ভবিষ্যৎ অর্থে ভূত প্রমাণে পণ্ডিত। নিশ্চয়তা আছে তার—এই ত ইঙ্গিত ॥৩৬৯ ॥ তথাপি তাহাতে তথা’ শব্দ দিল মুনি। শুক্ল, রক্ত বলি তথা কি কাজ কাহিনী ॥৩৭০৷৷ “তথা’ শব্দে পূৰ্ব্ব-উক্ত শুক্ল, রক্ত যথা। কলিযুগে পীতবর্ণ হব হরি তথা ॥৩৭১ ॥ এবে দ্বাপরে এই কৃষ্ণভাকে গেল। গৰ্গমুনি চান্ধিযুগে তিন কাল কহিল ॥৩৭২ ॥ জামায় বচন্ন স্বেরা না লয় অবজ্ঞাভে । ঙ্কি ক্ষারণে তথা শব্দ কহে ভাগবতে ॥ ৬৭ং ॥ এতেক কহিয়ে আমি শুন মোর বোল । কহয়ে লোচন—কথা না ঠেলিহ মোর ॥৩৭৪৷৷ অণর অপরূপ শুন শ্লোকের ব্যাখ্যান । এইমাত্র ব্যাখ্যা ইহা পরম প্রমাণ ॥ ৩৭৫ ॥ এই ত ব্যাখ্যার অাছে অপূৰ্ব্ব পূৰ্ব্বপক্ষ। যুগ-অবতার কৃষ্ণ–এ বড় অশক্য ॥৩৭৬ ॥ আর যুগ-অবতার--অংশ কলা লিখি। আপনেই ভগবান ভাগবত সাক্ষী ॥ ৩৭৭ ॥ তথাহি শ্ৰীমদ্ভাগবতে ( ১৩২৮ )— “এতে চাংশকলাঃ পুংসঃ কৃষ্ণস্তু ভগবান স্বয়ম্। ইন্দ্রারিব্যাবু লঃ লোকং মৃড়য়স্তি যুগে যুগে ॥ ৩৭৮ ॥ আল্লক্স। এতে ( পূৰ্ব্বকথিতা: অবতারাদয়: ) পুংসঃ ( পুরুষাবতারস্ত ) অংশকলাঃ চ ( অংশংশাশ্চ ) ৷ কৃষ্ণস্তু স্বয়ং ভগবান। ( তে অংশাবতার: ) ইদোরিব্যাকুলম্ ( অস্তুরোপদ্রুতং ) লোকং ( বিশ্বং ) যুগে যুগে ( প্রতিযুগং ) মৃড়য়ন্তি । সুখিনং ) কুব্বত্তি ) ৷ ৩৭৮ ৷৷ অ-মুবাদ । পুৰ্ব্বোত্ত অবতারগণ কেহ পুরুষবতারের অংশ কেহ অংশের অংশ। কিন্তু কুষ্ণ স্বয়ং ভগবান। অবতারগণ অস্থর কর্তৃক উপদ্রুত এই বিশ্বকে যুগে যুগে মুদী ধরেন ॥ ৩৭৮ ৷৷ যুগ-অবতার কৃষ্ণ কহিব কেমতে। এ বচন তবে কেনে কহে ভাগবতে ॥ ৩৭৯ ॥ বৃন্দাবন-চন্দ্ৰ—যুগ-অবতার নহে। পূর্ণ পূর্ণ ব্রহ্ম কৃষ্ণ-ভাগবতে কহে ॥ ৩৮০ ॥ এই ত কারণে কিছু কহি তাহ শুন । অবজ্ঞ। না করে কেহ–কর অবধান ॥ ৩৮১ ॥ " তথাহি শ্ৰীমদ্ভাগবতে ( ১ - ৮১৩ – “আসন বর্ণাস্ত্রয়ো হন্ত গৃত্নতো নুযুগং তনু । শুকে রক্তস্তথা পীত ইদানীং কৃষ্ণতাং গত: ॥” ইতি ॥৩৭২৷৷ ( অস্বয় ও অনুবাদ ৩১৯ শ্লোক দ্রষ্টব্য ) গগমুনি কহিল গভীর বড় বোধে কেমনে বুঝিব ইহা আমরা অৰোধে ॥২৮৩ ॥
