পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্য শিক্ষামৃত.djvu/৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

धिर्डौश बूहैि । s স্বভাব পরিত্যাগ না করিলে নির স্বভাব হয় না, অতএব নয়। স্বভাব চারি প্রকার after স্বভাব হাইডে প্রবৃত্তি বা গুণ এবং তদনুযায়ী কৰ্ম্ম স্বীকার করাই কৰ্ত্তব্য। স্বভাব বিরুদ্ধ কৰ্ম্ম করিতে গেলে সে কৰ্ম্ম স্মৃষ্টি ও ফলদ হয় না । স্বভাবেরই কোন অংশকে ইংরাজী ভাষায় জিনিয়াস (genius) বলে । পরিপক্ক স্বভাব পরিবর্তন করা সহজ নয়। অতএব স্বভাব অনুযায়ী কৰ্ম্মকরত জীবন নিৰ্বাহ ও পরমার্থ চেষ্টা করাষ্ট কৰ্ত্তব্য। এই ভারত প্রদেশে মানবগণ প্ৰাপ্তজ্ঞ চারিটীি BDBD BDBuu DuDDD DD BDBD BBD S S DiB BD DBB DBD DDDS DD BDBDBS BBSBD BDB DBD DBDDBD BDDD DB u uuB জগতের সমাক মঙ্গল হয়। যে সমাজে বর্ণবিভাগ-বিধি অবলম্বিত হইয়াছে সে সমাজের ভিত্তি মূল বিজ্ঞান-জনিত এবং সে সমাজ সর্ব মানবজাতিব পূজনীয়। কেহ কেহ এরূপ সন্দেহ করিতে পারেন যে, যখন ইউরোপ খণ্ডের মানবগণ বর্ণ বিধান স্বীকার না করিয়াও সৰ্ব্বদা বৃহৎকৰ্ম্মা ও অন্য দেশে মাননীয় হইয়াছেন, তখন বর্ণ বিধান স্বীকার করার বাস্তবিক প্রয়োজন নাই । এ সন্দেহ নিরর্থক ; যেহেতু ইউরোপীয় জাতি সমূহ অত্যন্ত নবীন ও আধুনিক। নবীন জাতীয় মানব সকল প্রায়ই অধিক বলবান ও সাহসিক হয় । সেই বল ও সাহসক্রেমে পূৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব জাতির নিকট অনেক সংগৃহীত বিদ্যা, বিজ্ঞান ও কৌশল প্ৰাপ্ত হইয়া জগতে এত প্রকার। কাৰ্য্য করিতেছে। জাতি ক্ৰমশঃ প্ৰবীণ হইলে বিজ্ঞান-জনিত সমাজ অভাবে অতি শীঘ্ৰ পতন হইবে । ভারতীয় আৰ্য্য জাতির মধ্যে বর্ণ বিধান থাকায়, বাৰ্ধক্য অবস্থাতেও জাতি লক্ষণ প্ৰকাশ হইতেছে। রোমজাতি ও গ্ৰীকজাতি কোন সময় আধুনিক ইউরোপীয় জাতি অপেক্ষাও বলবান ও বীৰ্য্যবান ছিল। তাহদের আজ কাল কি অবস্থা ? তাহারা জাতি লক্ষণ রহিত হইয়া অন্যান্য আধুনিক জাতির ধৰ্ম্ম ও লক্ষ্মণকে স্বীকারকরত ভিন্নরূপে পরিণত হইয়া গিয়ছে, এমত কি তাঙ্গারা আব্ব নিজ দেশীয় বীরপুরুষ দিগের পৌরুষের অভিমান করে না । অস্মদেশে আৰ্য্য জাতি রোম ও গ্ৰীক জাতি অপেক্ষা কত অধিক পুরাতন হইয়াও ভারতের পূর্ব বীর পুরুষদিগের অভিমান রাখে। কেন ? কেবল বর্ণাশ্ৰম বিধান বলবান থাকায় তুহাদের জাতি লক্ষণ যায় নাই । মেচ্ছ-হত রাণা এখনও রাম চন্দ্রের বংশজাত বীর বলিয়া আপনাকে জানিয়া থাকে। জাতির বাৰ্ধক্য দশায় ভারতবাসীগণ যতই পতিত হউক না কেন, যে পৰ্য্যস্ত বৰ্ণ বিধান প্ৰচলিত থাকিবে সে পৰ্য্যন্ত তাহারা আৰ্য