ܘ ܒ ܕ ܐ ܒ . ܡܕ ܐ
- শ্ৰীধাম নবদ্বীপস্থ মণিপুর রাজবাড়ীর সেবিত
শ্ৰীশ্ৰীমহাপ্ৰভু জীউর শ্ৰীমূৰ্ত্তি প্রকাশের বৃত্তান্ত "প্রায় দুইশত বৎসর পূৰ্ব্বে স্বাধীন মণিপুর রাজ্যে পরম বৈষ্ণব মহারাজ ভাগ্যচন্দ্ৰ সিংহ রাজ্যশাসন করিতেন । উনি শ্ৰীমন্নরোত্তম দাস ঠাকুর মহাশয়ের শিষ্যানুশিষ্য – ছিলেন। প্রসঙ্গক্রমে তাহার (গুরু-প্ৰণালীর) তালিকা উদ্ধত হইল - ১৭ *、*、*, is t वैश्वद्मश्tश्चङ् । , ਕੇ ਅਜਬ ਆਕੇ , 3. *、* ২। শ্ৰীমন্নরোত্তম দাস ঠাকুর মহাশয় | - Мер. Ф 1 ੧੧ চক্ৰবৰ্ত্তী
- 81° མི་རྒྱག ༣༥ চক্ৰবৰ্ত্তী
৫। শ্ৰীকুঞ্জবিহারী চক্ৰবৰ্ত্তী , , ৬। শ্ৰীনিধিরাম আচাৰ্য্য কেৰ।"; " |}: fire, | । १ ।। aਆ੧1 বৈরাগ্য = \ = ** f", • । बैभता॔नंण अफ़ॉर्णी ৯। শ্ৰীভাৰ্গচন্দ্ৰ সিংহ : ; যখন মহারাজ ভাগ্যচন্দ্ৰ সিংহের বয়ঃক্রম ত্ৰিশ বৎসর হইয়াছিল, তখন তিনি মণিপুর রাজ্যশাসনের অধিকার প্রাপ্ত হন। উনি ৪৫ বৎসর রাজকাৰ্য্য নিৰ্বাহ করিয়াছিলেন। তাহার হস্তে যখন রাজ্যশাসনের ভার পড়িয়াছিল, ইহার ২৩ বৎসর পরে “স্লাহল সিংহ” মহারাজ কৌশলক্রমে মণিপুর রাজ্য হস্তগত করিয়া ভাগ্যচন্দ্ৰ সিংহকে রাজ্য হইতে বিতাড়িত করেন। তিনি অনন্তোপায় হইয়া আসামের মহারাজ গোবিন্দ সিংহের শরণ গ্ৰহণ করেন। এদিকে । “দাহল সিংহ” গোপনে গোপনে দূত প্রেরণা করিয়া গোবিন্দ সিংহকে ভাগ্যচন্দ্ৰ সিংহের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করিয়া কৌশলে তাহার প্রাণবধের চেষ্টা করিয়াছিলেন। ভাগ্যচন্দ্রের অনিষ্টসাধন করিতে মহারাজ, গোবিন্দ সিংহ, স্বীয় অমাত্যগণের পরামর্শ মত এই স্থির করিয়াছিলেন যে, “জঙ্গল হইতে নূতন ধরা মত্তহস্তীকে ধরিতে র্তাহাকে পাঠান হইবে।”- তদনুসারে মহারাজ ভাগ্যচন্দ্ৰ সিংহকে আদেশ করা হইল, “আগামী কল্য প্ৰভাত সময়ে আমাদের আনিত । বন্যহস্তীকে ধরিবার আবশ্যক হইয়াছে। উক্ত হস্তীকে ধরিবার ভার একা তোমার উপর অর্পিত হইল। অতএব ক্ষত্ৰিয় উচিত বীৰ্য্য প্রকাশ করিয়া, তোমার পূর্বপুরুষগণের গৌরব অক্ষুন্ন রাখি।” - +1 t ܡܝܬܝܫ̈ܝܠܢܝܤܢܝܩܚܒܒܠܐ ܬܥܪܰܟܢܝ itized at BRCndition- ܒܩܝܤܚܩ=ܫܬܐܢܩܢܡܿܘܒܒܘܦܝܠܝ- ܢ s ---
