هلند অর্জুনের যুদ্ধ অঙ্গীকার কর। কেবল অধিকার নিষ্ঠাব উদাহরণ মাত্র, গীতার চরম তাৎপর্য নয়। মানব” গণ স্বভাব অনুসারে কৰ্ম্মাধিকার প্রাপ্ত হয় এবং কৰ্ম্মাধিকার আশ্রয় পূর্বক জীবন যাত্রা নিৰ্ব্বাহ করিতে করিতে তত্ত্ব জ্ঞান লtভ করিবে"। কৰ্ম্মাশ্রয় না করিলে জীবন যাত্রা সম্যক নিৰ্ব্বাহিত হয় না । জীবনযাত্রা সম্যক নির্বাহিত ন হইলেও তত্ত্ব দূর্শন স্কলভ হয় না । অতএব তত্ত্ব লাভ সম্বন্ধে"কৰ্ম্মের ও বর্ণ ধৰ্ম্মের একটা মুদুরবর্তী সম্বন্ধ আছে। জীবের সে পৰ্যন্ত বন্ধ মুক্ত না হয় সে পৰ্যন্ত ঐ সম্বন্ধ অপবিহার্য । অৰ্জুনে যে স্বভাব লক্ষিত হয় তাহতে যুদ্ধ রূপ ক্ষত্রিয় ধৰ্ম্মই কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম । অতএব অৰ্জ্জুন গীত শ্রবণ পূৰ্ব্বক যুদ্ধ অঙ্গীকার করায় ইহাই স্থির হয় ষে ব্ৰহ্ম স্বভাব ব্যক্তি গীতা শ্রবণ করত উদ্ধবের ন্যায় প্ৰব্ৰজ অঙ্গীকার করিবেন। অতএব গীতার গুঢ় তাৎপৰ্য্য બરે যে যে ব্যক্তি যে স্বভাব সম্পন্ন তদনুযায়ী তাহাক অধিকার । সেই অধিকাব নির্দিষ্ট জীবন যাত্রোপযোগী কৰ্ম্ম স্বীকার করত পর তত্ত্ব অনুসন্ধান করিবে । তাহতেই শ্রেয়। অধিকার ত্যাগ পূৰ্ব্বক বদ্ধ জীবের পক্ষে তত্ত্ব লাভ সম্ভব নাই । এস্থলে এরূপ প্রশ্ন হইতে পাবে। পরম বৈষ্ণব অৰ্জ্জুন কি ব্রহ্ম স্বভাব সম্পন্ন নন। ইহার উত্তর এই সে অর্জন যুক্ত আত্ম। কিন্তু ভগবানের প্রপঞ্চ কালে র্তাহার লীলা পুষ্টির জন্য ক্ষত্র স্বভাব স্বীক্লার করিয়া অবতীর্ণ হন । তাহার তাৎকালিক স্বভাব ক্ষঞ্জিয় । সেই স্বভাবকে লক্ষ্য করিয়া ভগবান অধিকার তত্ত্বের জ্ঞান জগৎকে শিক্ষা দিয়াছেন এই মাত্র বুঝিতে হইবে। সরল বুদ্ধি দ্বাব। আলোচন কবিলে জীবের জড় বদ্ধাবস্থাকে শোচনীখ অবস্থা বলিয়। প্রতীত-চয় । কোন মঙ্গলময় বিশুদ্ধ অবস্থাকে শোচনীয় অবস্থা তাহার প্রাপ্তি জন্ত কোন উপায় অবলম্বন করা উচিত বোধ হয়। সেই বিশুদ্ধ অবস্থাকে উপেয় বা প্রয়োজন বলি। যদ্বার। তাহ প্রাপ্ত হওয়া যায়তাহাকে উপয় বলি। শাস্ত্র কারের কেহ যজ্ঞকে, কেহ যোগকে, কেহ তর্ককে, কেই পুণ্যকে, কেহ বৈরাগাকে, কেহ তপস্যাকে, কেহ ধৰ্ম্ম-যুদ্ধকে,কেহ ঈশ্বরোপা সমাকে, কেহ ধৰ্ম্মকে, কেহ গুরূপগত্তিকে, কেহ প্রায়শ্চিত্তকে ও কেহ দানকে উপায় বলিয়া স্থির করিয়াছেন। এবম্বিধ मानानांटम अटैवञ्जॉनिरू क्रटश अडिহিত হইয়। উপায় তন্থ অসংখ্য হইবা উঠিল । * কালে বিজ্ঞান ঐ কার্ষে হস্ত
