পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত চতুর্থ ভাগ.djvu/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& প্রথমাবস্থার ভক্তগণ । সঙ্গে জানবাজারে এক ঘরে শয়ন ৮৪ ; ঠাকুরকে তালুক লিখে দিতে চাওয়া ১১১ ; শক্তের নিন্দ শুনে বৈষ্ণবচরণের উপর বিরক্তি ১১৯ ৷ 9রাধাকাস্তের গয়না চুরি হওয়াতে দেবোদেশে তিরস্কার ১৬৩ ; ঠাকুরের আদেশে সাধুসেবার জন্য আলাদা ভাড়ার করেন ১৮৭ ; ব্রাহ্মণী বলতে, 'প্রতাপরুদ্র ৩৩• ; পাঁচজনের মধ্যে একজন রসদার ৩২৯ । হলধাৱী-হলধারীকে বল্লাম, 'ম বলেছেন তুই ভাবেই থাক ; ৩। অধ্যাত্ম, বেদান্ত, পড়তে,—আবার বলে 'ছেলেদের বিয়ে কেমন করে হবে? ৬৪ । অসুখের সময় সৰ্ব্বাধিকারী ডাক্তারকে হাত দেখালে ৯১ ৷ জ্ঞানী পাগলের কথা বল্পে ও আমার বুক গুর গুরু করতে লাগলো ১২৩। কালীঘরে অধ্যাত্মরামায়ণ পড়া শুনে আমার রাম লক্ষ্মণ দর্শন ২৭• । যখন মা বল্লে, ‘তুই কি অক্ষর হতে চাস ? তখন অক্ষর’ মানে হলধারীকে জিজ্ঞাসা করলাম ; তখন ২২২৩ বছর বয়স, ৩২৯ । হৃদয় মুখোপাথ্যাক্স—প্রতিষ্ঠার কিছুদিন পরে জ্ঞানী পাগলের কথা শুনে হৃদয়কে জড়িয়ে ধরলুম ১২৩। হৃদুকে বল্লাম, আমি কৃষ্ণকিশোরের একাদশী, লুচি ছক্কা দিয়ে, করবে। ৯৯ ৷ হৃদুর বাড়ীতে শিহোড়ে তুর্গাপূজা ১২১ ৷ কেশবকে দেখতে হৃদেকে সঙ্গে করে বেলঘরের বাগানে গেলাম ১২৪ । হৃদের বাড়ীতে মল্লিকর। খেলে না ; ঘোষপাড়ার মত ১৫৪ । আমাকে তালুক লিখে দেবার জষ্ঠ সেজবাবু হৃদের সঙ্গে পরামর্শ করছিল ১৬৩ ৷ লক্ষ্মীনারায়ণ হৃদের কাছে (আমার জন্ত ) টাকা দিতে চাইলে ২১৭ । মীর ( জগন্মাতার ) কাছে ব্যামোর কথা হৃদু বলতে বল্লে ৩০৬ । ‘স্বাঙটা তোতাপুৱী—পঞ্চবটীতে আমার গান শুনে ন্যাঙটার কান্না ৪৯ ৷ বাঘ আর ছাগলের পালের গল্প বলেছিল ৫৪ ৷ বল্লে সোণার থাল, সোণার গেলাস, দিয়ে এক ধনী সাধুদের খাওয়ালে ১৬৫ ৷ হাঙটা আর হলধারী কালীঘরে অধ্যাত্ম পড়ছে, দেখলাম রাম লক্ষ্মণ ২৭০ । স্যাঙট বেদান্তের উপদেশ দিলে তিন দিনই সমাধি ২৮১ । দ্যাঙট। বোলতে, গভীর রাত্রে অনাহত শব্দ শোনা যায় ২৮৩ । বোলতে, ‘মনেই জগৎ’ আবার ‘মনেতেই লয় হয়’ ৩৩৭ । ব্রাহ্মণী—‘বামনী বেলতলায় তত্বের সাধনের জোগাড় করতে। ১৭১। বোলতো ‘বাবা, বেদান্ত শুনে ন-ভক্তির হানি হবে ২৮৯। লেজোবাবুকে বোলুতে, 'প্রতাপরুদ্র’ ৩৩০ ।