পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত তৃতীয় ভাগ.djvu/১৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- . . . . . . . . . . যারা অধম তারা না দিলে ঝগড়া করে। ( সকলের হাস্য ) । । - “উত্তম শ্রেণীর সাধুর অজগরবৃত্তি। বসে খাওয়া পাবে। অজগর নড়ে না। একটি ছোকরা সাধু—বাল ব্রহ্মচারী, ভিক্ষা করতে গিছিল, একটি মেয়ে এসে ভিক্ষা দিলে । তার বক্ষে স্তন দেখে সাধু মনে করলে বুকে ফোড়া হয়েছে, তাই জিজ্ঞাসা করলে। পরে বাড়ির গিল্পীরা বুঝিয়ে দিলে যে, ওর গর্ভে ছেলে হবে বলে ঈশ্বর স্তনেতে দুগ্ধ দিবেন ; তাই ঈশ্বর আগে থাকতে তার বন্দোবস্ত ক’রচেন । এই কথা শুনে ছোকরা সাধুটি অবাক। তখন সে বললে, তবে আমার ভিক্ষা করবার দরকার নেই ; আমার জন্যও খাবার আছে।” ভক্তেরা কেহ কেহ মনে করিতেছেন, তবে আমাদেরও ত চেষ্টা না করলে হয় । যেমন দণ্ডী ফর্তী। মধ্যম, তারা ‘নমো নায়ায়ণ’ বলে দাড়ায়। শ্রীরামকৃষ্ণ—যার মনে আছে চেষ্টা দরকার, তার চেষ্টা করতেই হবে। a. বিজয়—ভক্তমালে একটি বেশ গল্প আছে । শ্রীরামকৃষ্ণ—তুমি বলে না। বিজয়—আপনিই বলুন না । শ্রীরামকৃষ্ণ-না তুমিই বলে ! আমার আত মনে নাই । প্রথম প্রথম শুনতে হয়। তাই আগে আগে ওসব শুনতাম । [ ঠাকুরের অবস্থা—এক রাম চিন্তা—পূর্ণজ্ঞান ও প্রেমের লক্ষণ ] শ্রীরামকৃষ্ণ—আমার এখন সে অবস্থা নয়। হকুমান বলেছিল, আমি তিথি নক্ষত্র জানি না, এক রাম চিন্তা করি । , "চাতক চায় কেবল ফটিক জল । পিপাসায় প্রাণ যায়, উচু হয়ে