পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত তৃতীয় ভাগ.djvu/৩২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- o ik ماده - . . . . . . . . . . . . . . . . ". . . . . . . . . . . . . . . . . . . . - '-' . A 3... " i " . . . . . " i z ‘. . . . . . . . -

  • * . . . -
  • : *... .

s খামপুকুর বাটতে ভক্তসঙ্গে ঠাকুর ঐরামকৃষ্ণ ৩৯ ৷ o i. মাষ্টার—তিনি বললেন, তোমরা যে কালে বলছে সেকালে ঠাকুরের কথা বলে মানি–কিন্তু আর জোর করে কোনও কথা বলবো না । ". - . . শ্রীরামকৃষ্ণ (আনন্দের সহিত )—কালীপদ বলেছে, সে একেবারে সব ছেড়েছে । তৃতীয় পরিচ্ছেদ নিত্যলীলা (যাগ [Identity of the Absolute or the Universal Ego and the Phenomenal World] . বৈকাল হইয়াছে, ডাক্তার আসিয়াছেন । অমৃত ( ডাক্তারের ছেলে ) ও হেম, ডাক্তারের সঙ্গে আসিয়াছেন । নরেন্দ্রাদি ভক্তেরাও উপস্থিত আছেন । ঠাকুর নিভৃতে অমৃতের সঙ্গে কথা কহিতেছেন। জিজ্ঞাসা করিতেছেন, “তোমার কি ধ্যান হয় ?” আর বলিতেছেন,—“ধ্যানের অবস্থা কি রকম জান ? মনটি হয়ে যায় তৈল ধারার স্যায়। এক চিন্তা, ঈশ্বরের ; অন্য কোনও চিন্তা তার ভিতর আসবে না।” এইবার ঠাকুর সকলের সঙ্গে কথা কহিতেছেন। শ্রীরামকৃষ্ণ (ডাক্তারের প্রতি )—তোমার ছেলে অবতার মানে না । তা বেশ । নাই বা মানলে । “তোমার ছেলেটি বেশ। তা হবে না ? বোম্বাই আমের গাছে কি টোকো আম হয় ? তার ঈশ্বরে কেমন বিশ্বাস ! যার ঈশ্বরে মন সেই ত মানুষ । মাতুষ—আর মানহুস । যার ছস আছে, চৈতন্য