পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত তৃতীয় ভাগ.djvu/৩৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরিশিষ্ট বরাহনগর মঠ গ্ৰং ছি । , ठांदूव्र @ीव्रांप्रदूरश्ःव्र धशन्न भठ-ञ(द्रद्धांनेि ভক্তের (বরাগ্য সাধন বরাহনগরের মঠ। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের আদর্শনের পর নরেন্দ্রাদি ভক্তেরা একত্র হইয়াছেন। সুরেন্দ্রের সাধু ইচ্ছায় বরাহনগরে তাঁহাদের থাকিবার একটি বাসস্থান হইয়াছে। সেই স্থান আজি মঠে পরিণত । ঠাকুরঘরে গুরুদেব ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নিত্যসেবা । নরেন্দ্রাদি ভক্তেরী বলিলেন, আর সংসারে ফিরিব না, তিনি যে কামিনী-কাঞ্চন ত্যাগ করিতে বলিয়াছেন, আমরা কি ক'রে আর বাড়ীতে ফিরিয়া যাই । শশী নিত্যপূজার ভার লইয়াছেন । নরেন্দ্র ভাইদের তত্ত্বাবধান করিতেছেন। ভাইরাও র্তাহার মুখ চাহিয়া থাকেন। নরেন্দ্র বলিলেন সাধন করিতে হইবে, তাহা না হইলে ভগবানকে পাওয়া যাইবে না। তিনি নিজে ও ভাইরাও নানাবিধ সাধন আরম্ভ করিলেন । বেদ পুরাণ তন্ত্রমতে মনের খেদ মিটাইবার জন্য অনেক প্রকার সাধনে প্রবৃত্ত হইলেন। কখনও কখনও নির্জনে বৃক্ষতলে, কখনও একাকী শ্মশান মধ্যে, কখনও গঙ্গাতীরে সাধন করেন । মঠের মধ্যে কখনও বা ধ্যানের ঘরে একাকী জপ ধ্যানে দিন যাপন করেন । আবার কখনও ভাইদের সঙ্গে একত্র মিলিত হইয়া সংকীৰ্ত্তনানন্দে নৃত্য করিতে থাকেন। সকলেই বিশেষতঃ নরেন্দ্র ঈশ্বর লাভের জন্য ব্যাকুল । কখনও বলেন প্রায়োপবেশন কি ! করিব ? কি উপায় তাহাকে লাভ করিব ? লাটু তারক ও বুড়োগোপাল