পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गिचटकण्वत्र-बान्क्ष्म-ब्राखेप्टेन हेर्नाच्छेँलेलेर्णर्टमत्व चक्रक ७ शष्ठणष ᏌᎼ এ বনে যদি থাকি, হয় ত বনেতে একটা রাজ্য হয়ে যাবে! আমার এখনও ভোগ আছে। “নটৰর পাঁজা যখন ছেলেমানষে, এই বাগানে গরম চরাত। তার কিন্তু অনেক ভোগ ছিল। তাই এখন রেড়ির কল ক’রে অনেক টাকা করেছে। আলমবাজারে রেড়ির কলের ব্যবসা খাব ফে’দেছে। “এক মতে আছে, মেয়েমানুষ নিয়ে সাধন করা। কত্তাভজা মাগীদের ভিতর আমায় একবার নিয়ে গিছিল। সব আমার কাছে এসে বসলো। আমি তাদের মা, মা বলাতে পরপর বলাবলি করতে লাগল, ইনি প্রবত্তক, এখনও ঘাট চিনেন নাই! ওদের মতে কাঁচা অবস্থাকে বলে প্রবত্তক ; তার পরে সাধক ; তার পর সিন্ধের সিদ্ধ। “একজন মেয়ে বৈষ্ণবচরণের কাছে গিয়ে বসলো। বৈষ্ণবচরণকে জিজ্ঞাসা করাতে বললে, এর বালিকা ভাব! “সত্ৰীভাবে শীঘ্ৰ পতন হয়। মাতৃভাৰ শৰ্ম্মভাৰ।” কাঁসারিপাড়ার ভক্তেরা গাত্রোথান করিলেন ; ও বলিলেন, তবে আমরা আসি ; মা কালীকে, আর ঠাকুরকে দশন করবো। মরু বালক ও প্রতিমাপলা-বাৰুলতা ও ঈশলাভ মণি পঞ্চবটী ও কালীবাড়ীর অন্যান্য পথানে একাকী বিচরণ করিতেছেন। ঠাকুর বলিয়াছেন একটা সাধন করিলে ঈশ্বর দশন করা যায়। মণি কি তাই ভাবিতেছেন - আর তীব্র বৈরাগ্যের কথা। আর মায়াকে চিনলে আপনি পালিয়ে যায়?” বেলা প্রায় সাড়ে তিনটা হইয়াছে। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের ঘরে মণি আবার বসিয়া আছেন। ব্রাউটন ইনস্টিটিউশন হইতে একটি শিক্ষক কয়েকটি ছাত্র লইয়া ঠাকুরকে দশন করিতে আসিয়াছেন। ঠাকুর তাঁহাদের সঙ্গে কথা কহিতেছেন। শিক্ষকটি মাঝে মাঝে এক একটি প্রশন করিতেছেন। প্রতিমাপজা সম্পবন্ধে কথা হইতেছে। O শ্রীরামকৃষ্ণ (শিক্ষকের প্রতি)-প্রতিমা-পাজাতে দোষ কি ? বেদান্তে বলে, যেখানে অসিত, ভাতি আর প্রিয়, সেইখানেই তাঁর প্রকাশ। তাই তিনি ছাড়া কোন জিনিসই নাই। “আবার দেখ, ছোট মেয়েরা পর্তুল খেলা কত দিন করে ? যতদিন না