পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गचिटण*बब्र-अग्निटन-ब्रामानि नटण्ग-दकशबछन्छ e मर्वावथान SOෆ রাম—কি, ঠিক ঠিক সব ? O শ্রীরামকৃষ্ণ–হাঁ, ঠিক ঠিক ; তা, না হলে মন এত টানে কেন ? রাম—সব আপনার ভাব নিয়ে গান বেধেছেন। কেশব সেন উপাসনার সময় সেই ভাবগলি সব বর্ণনা করতেন, আর ত্ৰৈলোক্যবাব সেইরূপ গান বাঁধতেন। এই দেখনে না, ঐ গানটা— “প্রেমের বাজারে আনন্দের মেলা । হরিভক্তসঙ্গে রসরঙ্গে কারছেন কত খেলা ৷ “আপনি ভক্তসঙ্গে আনন্দ করেন, দেখে নিয়ে ঐ সব গান বাঁধা।” শ্রীরামকৃষ্ণ (সহস্যে)—তুমি আর জবালিও না * * আবার আমায় জড়াও কেন ? (সকলের হাস্য) । fsEft=E—HTTT TGF, »TNTETTTT) faculty of organisation নাই। শ্রীরামকৃষ্ণ–এর মানে কি ? মাল্টার—আপনি দল চালাতে জানেন না। আপনার বন্ধি কম, এই কথা বলে। (সকলের হাস্য) । শ্রীরামকৃষ্ণ (রামের প্রতি)—এখন বল দেখি, আমার হাত কেন ভাঙল ? তুমি এই নিয়ে দাঁড়িয়ে একটা লেকচার দাও। (সকলের হাস্য)। [ব্ৰাহ্মসমাজ ও বৈষ্ণব ও শাক্তকে সাম্প্রদায়িকতা সম্বন্ধে উপদেশ] “ব্ৰহ্মজ্ঞানীরা নিরাকার নিরাকার বলছে, তা হলেই বা ; আন্তরিক তাঁকে ডাকলেই হ’লো। যদি আন্তরিক হয়, তিনিত অন্তৰ্যামী, তিনি অবশ্য জানিয়ে দেবেন, তাঁর স্বরুপ কি। “তবে এটা ভাল না—এই বলা যে আমরা বা ব.ঝেছ ৩হ ওক, আর যে যা বলছে সব ভুল। আমরা নিরাকার বলছি, অতএব তিনি নিরাকার, • তিনি সাকার নন। আমরা সাকার বলছি, অতএব তিনি সাকার, তিনি নিরাকার নন। মানুষ কি তাঁর ইতি করতে পারে? “এই রকম বৈষ্ণব শাক্তদের ভিতর রেষারেষি । বৈষ্ণব বলে, আমার কেশব,—শাক্ত বলে, আমার ভগবতী, একমাত্র উদ্ধারকত্তা। “আমি বৈষ্ণবচরণকে সেজোবাবরে কাছে নিয়ে গিছলাম। বৈষ্ণবচরণ বৈরাগী খাব পণ্ডিত কিন্তু গোঁড়া বৈষ্ণব। এদিকে সেজোবাব ভগবতীর ভক্ত। বেশ কথা হচ্ছিল, বৈষ্ণবচরণ বলে ফেললে, মন্তি দেবার একমাত্র কত্তা কেশব। বলতেই সেজোবাবরে মুখ লাল হয়ে গেল। বলেছিল, শালা আমার (সকলের হাস্য)। শাক্ত কি না। বলবে না? আমি আবার বৈষ্ণবচরণের গা টিপি । “যত লোক দেখি, ধম ধম করে—এ ওর সঙ্গে ঝগড়া করছে ও ওর সঙ্গে ঝগড়া করছে। হিন্দ, মসলমান, ব্রহ্মজ্ঞানী, শান্ত, বৈষ্ণব, শৈব, সব