পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●●O শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণকথামতে—২য় ভাগ [ ১৮৮৪, ২৮শে সেপ্টেম্বর बलिट्ठदछन—नाक्रमानन्न ! जाँक्रमानन्न ! जाँक्रमानन्न ! वजट्वा ? ना, आछ काननानन्नगाब्रिनौ। काव्रणानन्नभन्नौ। ना ब्र शा भा भा था नौ। नौ-प्ठ थाका ভাল নয়-অনেকক্ষণ থাকা যায় না। এক গ্রাম নীচে থাকবো। “প্ৰথলে, সক্ষম, কারণ, মহাকারণ। মহাকারণে গেলে চুপ। সেখানে কথা চলে না! “ঈশ্বৰরকোটি মহাকারণে গিয়ে ফিরে আসতে পারে। অবতারাদি ঈশবরকোটি। তারা উপরে উঠে, আবার নীচেও আসতে পারে। ছাদের উপরে উঠে, আবার সিড়ি দিয়ে নেমে নীচে আনাগোনা করতে পারে। অনলোম, বিলোম। সাততোলা বাড়ী, কেউ বার বাড়ী পর্যন্ত যেতে পারে। রাজার ছেলে, আপনার বাড়ী সাত-তোলায় যাওয়া আসা কত্তে পারে। “এক এক রকম তুবড়ী আছে, একবার এক রকম ফল কেটে গেল, তারপর খানিকক্ষণ আর এক রকম ফল কাটছে তার পর আবার আর এক রকম। তার নানা রকম ফলকাটা ফরোয় না। “আর এক রকম তুবড়ী আছে, আগন দেওয়ার একটা পরেই ভস করে উঠে ভেঙ্গে যায়! যদি সাধ্যসাধনা করে উপরে যায়, ত আর এসে খপর দেয় না। জীবকোটির সাধ্যসাধনা করে সমাধি হতে পারে। কিন্তু সমাধির পর নীচে আসতে বা এসে খপর দিতে পারে না। “একটি আছে, নিত্যসিম্বের থাক। তারা জন্মাবধি ঈশ্বরকে চায়, সংসারে কোন জিনিস তাদের ভাল লাগে না। বেদে আছে, হোমাপাখীর কথা। এই পখিী খাব উচু আকাশে থাকে। ঐ আকাশেই ডিম পারে। এত উচুতে থাকে যে ডিম অনেকদিন ধরে পড়তে থাকে। পড়তে পড়তে ডিম ফটে যায়। তখন ছানাটি পড়তে থাকে। অনেক দিন ধরে পড়ে। পড়তে পড়তে চোখ ফটে যায়। যখন মাটির কাছে এসে পড়ে, তখন তার চৈতন্য হয়। তখন বুঝতে পারে যে, মাটি গায়ে ঠেকলেই মৃত্যু। পাখী চিৎকার করে মার দিকে চোঁচা দৌড়। মাটিতে মৃত্যু, মাটি দেখে ভয় হয়েছে! এখন মাকে চায়! মা সেই উচু আকাশে আছে। সেই দিকে চোঁচা দৌড়! আর কোন দিকে দটি নাই। “অবতারের সঙ্গে যারা আসে, তারা নিত্যসিদ্ধ, কার বা শেষ জন্ম। (বিজয়ের প্রতি)—“তোমাদের দুই-ই আছে। যোগ ও ভোগ। জনক রাজার যোগও ছিল, ভোগও ছিল। তাই জনক রাজষি, রাজা ঋষি, দুই-ই। নারদ দেবষি । শকদেৰ ব্ৰহ্মষি । “শকদেব ব্রহ্মষি, শুকদেব জ্ঞানী নন, জ্ঞানের ঘন মাত্তি। জ্ঞানী কাকে বলে? জ্ঞান হয়েছে যার—সাধ্যসাধনা করে জ্ঞান হয়েছে। শুকদেব জ্ঞানের মাত্তি অর্থাৎ জ্ঞানের জমাট বাঁধা। এমনি হয়েছে সাধ্যসাধনা করে নয়।”