পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

た ひbf গ্রীরামকৃষ্ণকথামত—২র ভাগ [ ১৮৮৪, ২৯শে সেপ্টেম্বর চাই, যেখানটিতে আগে কামড়েছে। তখন উঠে আসি। বোধ হয় বিছে টিছে কামড়েছিল। “আর একদিন রামলালের কাছে শুনেছিলাম, শরতের হিম ভাল। কি একটা শেলাক আছে, রামলাল বলেছিল। আমি কলকাতা থেকে গাড়ী করে আসবার সময় গলা বাড়িয়ে এলাম, যাতে সব হিম টুকু লাগে। তারপর অসংখ ” (সকলের হাস্য)। [3ाकूङ्ग छैोब्राञङ्कक ७ सेवब ] এইবার ঠাকুর ঘরের ভিতর আসিয়া বসিলেন। তাঁর পা দটি একট ফলো ফলো হয়েছিল। ভক্তদের হাত দিয়ে দেখতে বললেন, আঙ্গল দিলে ডোব হয় কি না। একট একটা ডোব হতে লাগলো ; কিন্তু সকলেই বলতে লাগলেন, ও কিছুই নয়। শ্রীরামকৃষ্ণ (ভবনাথকে)–তুই সিথির মহিন্দরকে ডেকে দিস। সে বললে তবে আমার মনটা ভাল হবে। ভবনাথ (সহস্যে)—আপনার ঔষধে খাব বিশ্বাস। আমাদের অত নাই। শ্রীরামকৃষ্ণ—ঔষধ তাঁরই। তিনিই এক রাপে চিকিৎসক। গঙ্গাপ্রসাদ বললে, আপনি রাত্রে জল খাবেন না। আমি ঐ কথা বেদবাক্য ধরে রেখেছি। আমি জানি, সাক্ষাৎ ধন্বন্তরি। बिज्रौङ्ग गिब्रट्क्रन নরেন্দ্র, ভবনাথ প্রভৃতি মধ্যে সমাধিস্থ হাজরা আসিয়া বসিলেন। এ কথা ও কথার পর ঠাকুর হাজরাকে বললেন, “দেখ, কাল রামের বাড়ী অতগুলি লোক বসেছিল, বিজয়, কেদার এরা, তব নরেন্দুকে দেখে এত হ’ল কেন ? কেদার, আমি দেখেছি, কারণানন্দের ঘর।” ঠাকুর পর্বদিনে, মহাটমীর দিনে কলিকাতায় প্রতিমা দর্শনে গিয়াছিলেন। অধরের বাড়ী প্রতিমা দশন করিতে যাওয়ার প্বে রামের বাড়ী হইয়া যান। সেখানে অনেকগুলি ভক্তের সমাবেশ হইয়াছিল। নরেন্দ্রকে দেখিয়া ঠাকুর সমাধিস্থ হইয়াছিলেন। নরেন্দ্রের হাঁটর উপর পা বাড়াইয়া দিয়াছিলেন, ও দাঁড়াইয়া দাঁড়াইয়া সমাধি হইয়াছিল। দেখিতে দেখিতে নরেন্দ্র আসিয়া উপস্থিত—ঠাকুরের আনন্দের আর সীমা রহিল না। নরেন্দ্র ঠাকুরকে প্রণামের পর ভবনাথাদির সঙ্গে ঐ ঘুরে একটু গল্প করিতেছেন। কাছে মাস্টার। ঘরের মধ্যে লম্বা মাদর পাতা। নরেন্দ্র কথা কহিতে কহিতে উপড়ে হইয়া মাদরের উপর শইরা আছেন। হঠাৎ