পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कर्णचट्चथ्वत्र-अन्निटब्र-अॅथाट्नब्र अपिङ छेन्ट्रक्थ ১৬৩ সনকাদি ঋষিরা শান্ত রস নিয়ে ছিলেন। হনুমান দাসভাব নিয়ে ছিলেন। শ্ৰীদাম, সদাম, রজের রাখালদের—সখ্যভাব৷ যশোদার বাৎসল্য ভাব-ঈশ্বরেতে সন্তানবন্ধি ! শ্ৰীমতীর মধুর ভাব। - “হে ঈশ্বর! তুমি প্রভু, আমি দাস-এ ভাবটির নাম দাসভাব। সাধকের পক্ষে এ ভাবটি খুব ভাল।” পণ্ডিত—আজ্ঞা, হাঁ। छछूथ* नब्रिटन्हन छेथानटक छेत्रटनम्न-कर्गड८षाण ७ कभfट्वाश-खाटनब्र लचण সিথির পণ্ডিত চলিয়া গিয়াছেন। ক্রমে সন্ধ্যা হইল। ‘কালীবাড়ীতে ঠাকুরদের আরতির বাজনা বাজিয়া উঠিল। শ্রীরামকৃষ্ণ ঠাকুরদের নমস্কার করিতেছেন। ছোট খাটটিতে বসিয়া উন্মনা। কয়েকটি ভক্ত মেজেতে আসিয়া আবার বসিলেন। ঘর নিঃশব্দ। রাত্রি একঘন্টা হইয়াছে। ঈশান মখোপাধ্যায় ও কিশোরী আসিয়া উপস্থিত। তাঁহারা ঠাকুরকে প্রণাম করিয়া আসন গ্রহণ করিলেন। ঈশানের পরেশচরণাদি শাসোল্লিখিত কমে খাব অনুরাগ। ঈশান কমযোগী। এই বার ঠাকুর কথা কহিতেছেন— Q শ্রীরামকৃষ্ণ—জ্ঞান জ্ঞান বললেই কি হয়? জ্ঞান হবার লক্ষণ আছে। দুটি লক্ষণ—প্রথম অনুরাগ অর্থাৎ ঈশ্বরকে ভালবাসা। শুধু জ্ঞান বিচার করছি, কিন্তু ঈশ্বরেতে অনুরাগ নাই, ভালবাসা নাই, সে মিছে। আর একটি লক্ষণ কুন্ডলিনী শক্তির জাগরণ। কুলকুন্ডলিনী যতক্ষণ নিদ্রিত থাকেন, ততক্ষন জ্ঞান হয় না। বসে বসে বই পড়ে যাচ্ছি, বিচার করছি, কিন্তু ভিতরে ব্যাকুলতা নাই, সেটি জ্ঞানের লক্ষণ নয়। “কুণ্ডলিনী শক্তির জাগরণ হলে ভাব ভক্তি প্রেম এই সব হয়। এরই নাম ভক্তিযোগ। : “কমযোগ বড় কঠিন। কমযোগে কতকগুলি শক্তি হয়—সিন্ধাই হয়।” ঈশান—আমি হাজরা মহাশয়ের কাছে যাই। ঠাকুর চুপ করিয়া রহিলেন। কিয়ৎক্ষণ পরে ঈশান আবার ঘরের ভিতরে প্রবেশ করিলেন। সঙ্গে হাজরা। ঠাকুর নিঃশব্দে বসিয়া আছেন। কিয়ৎক্ষণ পরে হাজরা ঈশানকে বলিলেন, চলন, ইনি এখন ধ্যান করবেন। ঈশান ও হাজরা চলিয়া গেলেন। ঠাকুর নিঃশব্দে বসিয়া আছেন। ক্ৰমে সত্য সত্যই ধ্যান করিতেছেন।