পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नचिट्चथ्वब्र-अन्वि८ङ्ग-'काजौवटा अॅथाट्मद्ध धरिक डेनzनश्च ১৬৫ সে কেবল ছেলেটিকে কোলে করে তার সেবা করে। কোন কাজই থাকে না। ঈশবরলাভ হলে সন্ধ্যাদি কম ত্যাগ হয়ে যায়। " “তুমি এ রকম করে চিমে তেতালা বাজালে চলবে না। তাঁর বৈরাগ্য দরকার। ১৪ মাসে এক বৎসর করলে কি হয় ? তোমার ভিতরে যেন জোর নাই। শক্তি নাই। চিড়ের ফলার। উঠে পড়ে লাগো। কোমর বাঁধো। “তাই আমার ঐ গানটা ভাল লাগে না! হরিষে লাগি রহরে ভাই ; তেরা বনত বনত বনি যাই। বনত বনত বনি যাই’—আমার ভাল লাগে না। তীব্র বৈরাগা চাই। হাজরাকেও তাই আমি বলি। [ टैंौब्राअङ्कक ७ व्याशङङ्घ-कर्णाधनौकाछन ट्वाळगब्र बिघ. ] , “কেন তাঁর বৈরাগ্য হয় না জিজ্ঞাসা করছো? তার মানে আছে। ভিতরে বাসনা প্রবত্তি সব আছে। হাজরাকে তাই বলি। ওদেশে মাঠে জল আনে, মাঠের চারিদিকে আল দেওয়া আছে, পাছে জল বেরিয়ে যায়। কাদার আল, কিন্তু আলের মাঝে মাঝে ঘোগ। গৰ্ত্ত। প্রাণপণে তো জল আনছে, কিন্তু ঘোগ দিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছে! বাসনা ঘোগ। জপ তপ করে বটে, কিন্তু পেছনে বাসনা। সেই বাসনা-ঘোগ দিয়ে সব বেরিয়ে যাচ্ছে। “মাছ ধরে শটটা কল দিয়ে। বাঁশ সোজা থাকবার কথা ; তবে নোয়ান রয়েছে কেন ? মাছ ধরবে বলে বাসনা মাছ। তাই মন সংসারে নোয়ান রয়েছে। বাসনা না থাকলে মনের সহজে উধৰদটি হয়। ঈশ্বরের দিকে। “কি রকম জানো ? নিক্তির কাঁটা যেমন । কামিনীকাঞ্চনের ভার, অাছে বলে উপরের কাঁটা নীচের কাঁটা এক হয় না। তাই যোগ ভ্ৰষ্ট হয়। দীপ শিখা দেখ নাই ? একট, হাওয়া লাগলেই চঞ্চল হয়। যোগাবস্থা দীপ-শিখার মত—যেখানে হাওয়া নাই। • “মনটি পড়েছে ছড়িয়ে—কতক গেছে ঢাকা, কতক গেছে দিল্লী, কতক গেছে কুচবিহার। সেই মনকে কুড়তে হবে। কুড়িয়ে এক জায়গায় করতে হবে। তুমি যদি ষোল আনার কাপড় চাও, তা হলে কাপড়ওয়ালাকে ষোল আনা তো দিতে হবে। একটা বিঘা থাকলে আর যোগ হবার যো নাই। টেলিগ্রাফের তারে যদি একটা ফটো থাকে, তা হলে আর খবর যাবে না। ত্ৰৈলোক্য বিবাসের জোর-নিকাম কম কর-জোর করে বল জামার মা ] “তা সংসারে আছ, থাকলেই বা। কিন্তু কৰ্মফল সমস্ত ঈশ্বরকে সমপণ করতে হবে। নিজে কোন ফল কামনা করতে নাই। “তবে একটা কথা আছে। ভক্তি কামনা কামনার মধ্যে নয়। ভক্তি কামনা, ভক্তি প্রাথনা–করতে পার।