(t €\O छैोक्कैोब्रामकृककथाबुङ–३त्र उाण ১৮৮৪, ১১ই অক্টোবর “ব্ৰহ্ম নিক্রিয়। তিনি যখন সন্টি স্থিতি প্রলয়, এই সকল কাজ করেন, তখন তাঁকে আদ্যাশক্তি বলে। “সেই আদ্যাশক্তিকে প্রসন্ন করতে হয়। চণ্ডিতে আছে জান না? দেবতার আগে আদ্যশক্তির স্তব কল্পেন। তিনি প্রসন্ন হলে তবে হরির যোগনিদ্রা ভাঙ্গবে।” ঈশান—আজ্ঞা, মধুকৈটভ বধের সময় ব্রহ্মাদি দেবতারা স্তব করছেন— झु९ ज्याङ्रा इ९ ज्वथा झ९ झि दक्षप्लेकान्न ज्वब्राज्रिाका । সধা ত্বমক্ষরে নিত্যে বিধা মাত্রাত্মিকা সিথতা ॥ অন্ধমাত্রা স্থিতা নিত্যা যানচাৰ্য্যা বিশেষতঃ। তমেব সা ত্বং সাবিত্রী ত্বং দেবীজননী পরা ॥ ত্বয়ৈব ধায্যতে সব্বং ত্বয়ৈতৎ সাজ্যতে জগৎ। ত্বয়ৈতৎপাল্যতে দেবি ত্বমৎস্যন্তে চ সবাদা ॥ বিসটো সন্টিরাপা ত্বং স্থিতির পা চ পালনে। তথা সংহতি রপোন্তে জগতোহস্য জগন্ময়ে ॥* শ্রীরামকৃষ্ণ-হাঁ ঐটি ধারণা। সপ্তম পরিচ্ছেদ ठैोब्राअङ्कक्षा ७ कञ'काश्व-कञका”छ कठिन छाहे स्त्रील्लटबाण কালীমন্দিরের সম্মখে ভক্তেরা শ্রীরামকৃষ্ণকে ঘেরিয়া চতুদিকে বসিয়া আছেন। এতক্ষণ অবাক হইয়া শ্ৰীমন্খের বাণী শুনিতেছিলেন। এইবার ঠাকুর গাত্ৰোখান করিলেন। মন্দিরের সম্মুখে চাতালে আসিয়া ভূমিষ্ঠ হইয়া মাকে প্রণাম করিলেন। ভক্তেরা সকলে তাঁহার কাছে সত্বর আসিয়া তাঁহার পাদমলে ভূমিষ্ঠ হইয়া পড়িলেন। সকলেই চরণধলির ভিখারী। সকলে চরণবন্দনা করিলে পর, ঠাকুর চাতাল হইতে নামিতেছেন ও মাস্টারের সঙ্গে কথা কাঁহতে কহিতে নিজের ঘরের দিকে আসিতেছেন।
- তুমি হোম, শ্রাধ ও যজ্ঞে প্রযজ্য সবাহা, বধা ও বষটকাররুপে মন্ত্রস্বরস্বরপা এবং দেবভোক্ষ্য সন্ধাও তুমি । হে নিত্যে ! তুমি অক্ষর সমদায়ে হ্রসব দীঘ ও গলত এই তিন প্রকার মাত্রাস্বরুপ হইয়া অবস্থান করিতেছ এবং যাহা বিশেষরাপে অনাচায্য ও অন্ধ”মাত্রারপে অবস্থিত, তাহাও তুমি। তুমিই সেই (বেদ সারভুতা) সাবিত্ৰী হে দেবি তুমিই আদি জননী। তোম; কত্ত্বকই সমস্ত জগং ধত এবং তোমা কত্ত্বকই জগৎ সন্ট হইয়াছে। তোমা কত্ত্বকই এই জগৎ পালিত হইতেছে এবং তুমিই অন্তে ইহা ভক্ষণ (ধৱংস) করিয়া থাক। হে জগদ্যপে ! তুমিই এই জগতের নানা প্রকার নির্মাণকাব্যে সন্টিরপো ও পালন
কায্যে স্থিতির পা এবং অন্তে ইহার সংহার কাযে তাপে সংহাররপো । وق مسعد a ,اتيستا يقامج تTaة ]
