পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ピ ठैोटैोब्राबङ्गुक्कथाञए७-२म्न छाग [ ১৮৮২, ১৭ই অক্টোবর लड़ि; फूभहे ऋब्रुष, फूभद्दे अङ्कर्णाङ; फूभद्दे बिब्राप्ने, फूर्णाश्रद्दे व्वब्रान्ने; फूभद्दे नङ, फूधिहे जौलाभग्नौ; फूश्रिहे छछूबिरलाङ ऊङ्घ । এদিকে ‘কালীমন্দিরে ও রাধাকাতের মন্দিরে মঙ্গল আরতি হইতেছে ও শাঁক ঘণ্টা বাজিতেছে। ভক্তেরা উঠিয়া দেখিতেছেন কালীবাড়ীর পক্ষেপাদ্যানে ঠাকুরদের পজোথ পাপচয়ন আরম্ভ হইয়াছে ও প্রভাতী রাগের, লহরী উঠাইয়া নহবত বাজিতেছে। নরেন্দ্রাদি ভক্তগণ প্রাতঃকৃত্য সমাপন করিয়া ঠাকুরের কাছে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। ঠাকুর হাস্যমখে, উত্তরপাব বারান্দার পশ্চিমাংশে দাঁড়াইয়া আছেন । নরেন্দ্র-পঞ্চবটীতে কয়েকজন নানকপন্থী সাধন বসে আছে দেখলাম। শ্রীরামকৃষ্ণ—হাঁ, তারা কাল এসেছিল! (নরেন্দ্রকে) তোমরা সকলে এক সঙ্গে মাদরে বস, আমি দেখি। ভক্তেরা সকলে মাদরে বসিলে ঠাকুর আনন্দে দেখিতে লাগিলেন ও তাঁহাদের সহিত গলপ করিতে লাগিলেন। নরেন্দ্রের সাধনের কথা তুলিলেন। [নরেন্দ্রাদিকে স্মীলোক নিয়ে সাধন নিষেধ–সন্তানভাব অতি শািন্ধ] শ্রীরামকৃষ্ণ (নরেন্দ্রাদির প্রতি)–ভক্তিই সার। তাঁকে ভালবাসলে বিবেক বৈরাগ্য আপনি আসে। o নরেন্দ্র –আচ্ছা, সত্ৰীলোক নিয়ে সাধন তন্ত্রে আছে ? শ্রীরামকৃষ্ণ—ও সব ভাল পথ নয়, বড় কঠিন, আর পতন প্রায়ই হয়। বীরভাবে সাধন, দাসীভাবে সাধন, আর মাতৃভাবে সাধন! আমার মাতৃভাব। দাসীভাবও ভাল। বীরভাবে সাধন । বড় কঠিন। সন্তানভাব বড় শুদ্ধ ভাব । নানকপন্থী সাধরা ঠাকুরকে অভিবাদন করিয়া বলিলেন,—“নমো নারায়ণায়।” ঠাকুর তাঁহাদের আসন গ্রহণ করিতে বলিলেন। " [äwAzz złz sosø––Miracles] ঠাকুর বলিতেছেন—ঈশ্বরের পক্ষে কিছই অসম্ভব নয়। তাঁর স্বরুপ কেউ মুখে বলতে পারে না। সকলই সম্ভব। দুজন যোগী ছিল ; ঈশ্ববরের সাধনা করে। নারদ ঋষি যাচ্ছিলেন। একজন পরিচয় পেয়ে বললেন-— ‘তুমি নারায়ণের কাছ থেকে আসছে; তিনি কি করছেন ? ' নারদ বললেন, দেখে এলাম, তিনি ছ’চের ভিতর দিয়ে উট হাতী প্রবেশ করাচ্ছেন, আবার বার করছেন। একজন বললে, “তার আর আশ্চষ্য কি! তাঁর পক্ষে সবই সম্ভব। কিন্তু অপরটি বললে তাও কি হতে পারে! তুমি কখনও সেখানে যাও নাই।’ கு