পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

नचिटनथ्वब्र-अन्निब्र-गन्छबल्लेौजष्ण छैोब्रामकृक नाथ*न नटच्ग పిసి ని o স্বভাব হয় ? ঈশ্বর নিজে বালকসবভাব কি না! তাই যে তাঁকে দশন করে, তারও বালকসবভাব হয়ে যায়। [श्रेथ्बब्र मलfट्नब्र फेशाब्र-ऊौद्व टेबब्राशा ७ ङिनि श्राननाब्र बान' ७३ ट्बाथ] “এই দশন হওয়া চাই। এখন তাঁর সাক্ষাৎকার কেমন করে হয় ? তাঁর বৈরাগ্য। এমন হওয়া চাই যে, বলবে, কি ! জগৎপিতা ? আমি কি জগৎ ছাড়া ? আমায় তুমি দয়া করবে না ? শালা! “যে যাকে চিন্তা করে, সে তার সত্তা পায়। শিবপজা করে শিবের সত্তা পায়। একজন রামের ভক্ত, রাতদিন হনুমানের চিন্তা করতো! মনে করতো, আমি হনুমান হয়েছি। শেষে তার ধ্রুব বিশ্বাস হলো যে, তার একট ল্যাজও হয়েছে! “শিব অংশে জ্ঞান হয়, বিষ্ণু অংশে ভক্তি হয়। যাদের শিব অংশ তাদের জ্ঞানীর স্বভাব, যাদের বিষ্ণ অংশ, তাদের ভক্তের স্বভাব।” [zछङनाट्नब अबङाब्र-लाभाना छौब मटूबॉण] মাস্টার—চৈতন্যদেব ? তাঁর ত আপনি বলেছিলেন, জ্ঞান ও ভক্তি দই ছিল। শ্রীরামকৃষ্ণ (বিরক্ত হইয়া)—তাঁর আলাদা কথা। তিনি ঈশ্বরের অবতার। তাঁর সঙ্গে জীবের অনেক তফাত। তাঁর এমন বৈরাগ্য যে, সাবভৌম যখন জিহৰায় চিনি ঢেলে দিলে, চিনি হাওয়াতে ফরফর করে উড়ে গেল, ভিজুলো না। সবদাই সমাধিপথ! কত বড় কামজয়ী ! জীবের সহিত তাঁর তুলনা ! সিংহ বার বছরে একবার রমণ করে, কিন্তু মাংস খায়; চড়াই কাঁকর খায়, কিন্তু রাতদিনই রমণ করে। তেমনি অবতার আর জীব। জীব কাম ত্যাগ করে, আবার একদিন হয়তো রমণ হয়ে গেল; সামলাতে পারে না। (মাস্টারের প্রতি) লজা কেন ? যার হয় সে লোক পোক দেখে! ‘লজ্জা ঘৃণা ভয়, তিন থাকতে নয়।’ এ সব পাশ । ‘অল্ট পাশ আছে না ? “যে নিত্যসিদ্ধ তার আবার সংসারে ভয় কি ? ছকবাঁধা খেলা; আবার ফেললে কি হয়, ছকবাঁধা খেলাতে এ ভয় থাকে না। “যে নিত্যসিদ্ধ, সে মনে করলে সংসারেও থাকতে পারে। কেউ কেউ দই তলোয়ার নিয়ে খেলতে পারে। এমন খেলোয়াড় যে, ঢিল পড়লে তলোয়ারে লেগে ঠিকরে যায়!” هـ [मयfट्नब्र छेत्राग्न ट्यात्रा-८बाशौब्र जक्रण] ভক্ত—মহাশয়, কি অবস্থায় ঈশ্বরকে দশন পাওয়া যায় ? শ্রীরামকৃষ্ণ—মন সব কুড়িয়ে না আনলে কি হয়। ভাগবতে শুকদেবের ఫి=సిరి