পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ब्बिज्ठौश्च ॰ब्रिट्श्ङ्क्तः ठाकूब्र éीब्राभङ्थ e डाँशब्र-नट्ब्रन्छटक जम्शाट्नब्र छेनट्नश्न নরেন্দ্র আসিয়া প্রণাম করিয়া বসিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণ নরেন্দ্রের সঙ্গে কথা কহিতেছেন। কথা কহিতে কহিতে মেজেতে আসিয়া বসিলেন। মেজেতে মাদরে পাতা। এতক্ষণে ঘর লোকে পরিপণ হইয়াছে। ভক্তেরাও আছেন বাহিরের লোকও আসিয়াছেন। শ্রীরামকৃষ্ণ (নরেন্দ্রের প্রতি)—ভাল আছিস ? তুই নাকি গিরিশ ঘোষের ওখানে প্রায়ই যাস ? নরেন্দ্ৰ—আজ্ঞে হাঁ, মাঝে মাঝে যাই। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের নিকট গিরিশ কয়মাস হইল নতন আসা যাওয়া করিতেছেন। ঠাকুর বলেন, গিরিশের বিশ্বাস অাঁকড়ে পাওয়া যায় না। যেমন বিশ্ববাস, তেমনি অনুরাগ। বাড়ীতে ঠাকুরের চিন্তায় সবাদা মাতোয়ারা হয়ে থাকেন। নরেন্দ্র প্রায় যান, হরিপদ, দেবেন্দ্র ও অনেক ভক্ত তাঁর বাড়ীতে প্রায় যান ; গিরিশ তাঁহাদের সঙ্গে কেবল ঠাকুরের কথাই কন। গিরিশ সংসারে থাকেন, কিন্তু ঠাকুর দেখিতেছেন নরেন্দ্র সংসারে থাকবেন না—কামিনী-কাঞ্চন ত্যাগ করিবেন। ঠাকুর নরেন্দ্রের সহিত কথা কহিতেছেন— শ্রীরামকৃষ্ণ—তুই গিরিশ ঘোষের ওখানে বেশী যাস ? [नज्ञाटनब्र अधिकाब्रौ-ट्कौभाब्र-वब्राशा-शिब्रिण ट्कान थाहरूब्र-' রাবণ ও অসরেদের প্রকৃতিতে যোগ ও ভোগ] “কিন্তু রসনের বাটি যত ধোও না-কেন, গন্ধ একটা থাকবেই। ছোকরার শন্ধে আধার! কামিনী-কাঞ্চন পশ করে নাই ; অনেক দিন ধরে কামিনীকাঞ্চন ঘটিলে রসনের গন্ধ হয়। “যেমন কাকে ঠোকরান আম। ঠাকুরদের দেওয়া যায় না, নিজেরও সন্দেহ। নতন হাঁড়ি আর দৈপাতা হাঁড়ি। দৈপাতা হাঁড়িতে দন্ধ রাখতে ভয় হয়। প্রায় দুধ নষ্ট হয়ে যায়। "ওরা থাক আলাদা। যোগও আছে, ভোগও আছে। যেমন রাবণের ভাব-নাগকন্যা দেবকন্যাও নেবে, রামকেও লাভ করবে। “অসরেরা নানা ভোগও কচ্ছে, আবার নারায়ণকেও লাভ কচ্ছে।” নরেন্দ্ৰ—গিরিশ ঘোষ আগেকার সঙ্গ ছেড়েছে। শ্রীরামকৃষ্ণ—বড় বেলায় দামড়া হয়েছে, আমি বধমানে দেখেছিলাম। একটা দামড়া, গাই গরর কাছে যেতে দেখে আমি জিজ্ঞেস কল্পমে, এ কি হলো ? এ তো