পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२३४ घैटौोब्राबकृककथामाङ-देब्र खाण [ ১৮৮৬, ১৬ই এপ্রিল क्रिान्त्रिण—आभनाङ्ग जब ट्व-आहेन ! ভক্তেরা অবাক হইয়া শনিতেছেন। মণির হাতের পাখা এক একবার সিথর হইয়া যাইতেছে। * শ্রীরামকৃষ্ণ–হাঁ, তা হতে পারে; ভক্তি নদী ওথলালে ডাঙ্গায় এক বাঁশ জল । “যখন ভক্তি উন্মাদ হয়, তখন বেদবিধি মানে না। দবা তোলে; তা বাছে না! যা হাতে আসে, তাই লয়। তুলসী তোলে, পড় পড় করে ডাল ভাগে! আহা কি অবস্থাই গেছে! (भाष्प्लेोहब्रव्र धउि)-“खर्गक इ८ण आब्र किशब्ददे काझे ना !” মাস্টার—আজ্ঞা হাঁ। [नौङा ७ ॐीब्राक्षा-ब्राधाबङाब्र ७ कृषगबङाट्ब्रज्ञ बिछिन्न छाब] p–একটা ভাব আশ্রয় করতে হয়। রামাবতারে শান্ত, দাস্য, বাৎসল্য, সখ্য ফখ্য। কৃষ্ণাবতারে ও সবও ছিল; আবার মধর ভাব। “শ্ৰীমতীর মধর ভাব—ছেনালী আছে। সীতার শািন্ধ সতীত্ব ছেনালী নাই। “তাঁরই লীলা। যখন যে ভাব।” বিজয়ের সঙ্গে দক্ষিণেশ্ববরে কালীবাড়ীতে একটি পাগলের মত সত্রীলোক ঠাকুরকে গান শনাইতে যাইত। শ্যামাবিষয়ক গান ও ব্রহ্ম সঙ্গীত। সকলে পাগলী বলে। সে কাশীপুরের বাগানেও সবাদা আসে ও ঠাকুরের কাছে যাবার জন্য বড় উপদ্রব করে। ভক্তদের সেই জন্য সর্বদা ব্যস্ত থাকতে হয়। শ্রীরামকৃষ্ণ (গিরিশাদি ভক্তের প্রতি)—পাগলীর মধ্যর ভাৰ। দক্ষিণেশ্বরে একদিন গিছলো। হঠাৎ কান্না। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কেন কাঁদছিস ? তা বলে, মাথা ব্যথা করছে। (সকলের হাস্য)। o “আর একদিন গিছলো। আমি খেতে বসেছি। হঠাৎ বলছে, দয়া করলেন না? আমি উদারবন্ধিতে খাচ্চি। তারপর বলছে, মনে ঠেল্লেন কেন ? জিজ্ঞাসা করলাম, তোর কি ভাব? তা বললে মধরভাব! আমি বললাম, আরে আমার যে মাতৃযোনি! আমার যে সব মেয়েরা মা হয়!' তখন বলে, তা আমি জানি না। তখন রামলালকে ডাকলাম। বললাম, ‘ওরে রামলাল, কৈ মনে ঠ্যালাঠেলি বলছে শোন দেখি। ওর এখনও সেই ভাব আছে।” গিরিশ–সে পাগলী—ধন্য! পাগল হোক আর ভক্তদের কাছে মারই খাক আপনাকে তো অস্টপ্রহর চিন্তা করছে! সে যে ভাবেই করকে, তার কখনও মন্দ হবে না!