পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

काषौभएन–बरहन्छ, श्ौब्रानन्त्र, बोल्न धर्काउ उज्णप्-ण प्लेब्राबझ्क ২৩৭ শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টারের প্রতি)—বায় কখন উঠেছে জানি না। “এখন বালকভাব। তাই ফল নিয়ে এই রকম কছি। কি দেখছি জান? শরীরটা যেন বাঁখারিসাজান কাপড়মোড়া, সেইটুে নড়ছে। ভিতরে একজন আছে বলে তাই নড়ছে। “যেন কুমড়ো-শাসবীচি ফেলা। ভিতরে কামাদ-আসক্তি কিছুই নাই। ভিতর সব পরিকার। আর—” ঠাকুরের বলিতে কষ্ট হইতেছে। বড় দলবল। মাস্টার তাড়াতাড়ি ঠাকুর কি বলিতে যাইতেছেন একটা আন্দাজ করিয়া বলিতেছেন—“আর অন্তরে ভগবান দেখছেন।” बैंोब्राञङ्कक्ष्—अन्ङटब्र बाश्टित्व, माहे टनर्धाक्क । अथ-छ जोक्रमानन्न ! झाँक्रमानन्त्र কেবল একটা খোল আশ্রয় করে এই খোলের অন্তরে বাহিরে রয়েছেন! এইটি দেখছি। মাস্টার ও হাঁরানন্দ এই ব্ৰহ্মদশনকথা শুনিতেছেন। কিয়ৎক্ষণ পরে ঠাকুর তাঁহাদের দিকে দটি করিয়া কথা কহিতেছেন। শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টার ও হীরানন্দের প্রতি)—তোমাদের সব আত্মীয় বোধ হয়। কেউ পর বোধ হয় না। [শ্রীরামকৃষ্ণ ও যোগাবস্থা—অখণ্ড দশন | “সব দেখছি একটা একটা খোল নিয়ে মাথা নাড়ছে। “দেখছি, যখন তাঁতে মনের যোগ হয়, তখন কট একধারে পড়ে থাকে।* “এখন কেবল দেখছি একটা চামড়া ঢাকা অখন্ড, আর এক পাশে গলার ঘা-টা পড়ে রয়েছে।” Q ঠাকুর আবার চুপ করিলেন। কিয়ৎক্ষণ পরে আবার বলিতেছেন, জড়ের সত্তা চৈতন্য লয়, আর চৈতন্যের সত্তা জড় লয়। শরীরের রোগ হলে বোধ হয় আমার রোগ হয়েছে। 疊 হীরানন্দ ঐ কথাটি বুঝিবার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করিলেন। তাই মাটার বলিতেছেন—“গরম জলে হাত পড়ে গেলে বলে, জলে হাত পড়ে গেল। কিন্তু তা নয়, হাঁটে (Heat) হাত পড়ে গেছে। হীরানন্দ (ঠাকুরের প্রতি)—আপনি বলন, কেন ভক্ত কটে পায় ? শ্রীরামকৃষ্ণ—দেহের কট।. ঠাকুর আবার কি বলিবেন। উভয়ে অপেক্ষা করিতেছেন। ঠাকুর বলিতেছেন—“বুঝতে পারলে ?” মাস্টার আস্তে আস্তে হাঁরানন্দকে কি বলিতেছেন—

  • যং লবধো চাপরং লাভং মনতে নাধিকং ততঃ

যস্মিন পিথতো ন দুঃখেন গরেণাপি বিচাল্যতে ॥—গীতা