পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8을 छैोछैोब्राबङ्कककथाजस्न-२ब्र काण [ ১৮৮৬, ২৩শে এপ্রিল কেদার (নরেন্দ্রকে)—ওঁর পায়ের ধলো নাও ; তা হলেই হবে। সরেন্দ্র ভক্তদের পশ্চাতে বসিয়া আছেন। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ঈষৎ হাস্য করিয়া” তাঁহার দিকে তাকাইলেন। কেদারকে বলিতেছেন, আহা, কি স্বভাব! কেদার ঠাকুরের ইঙ্গিত বঝিয়া সরেন্দ্রের দিকে অগ্রসর হইয়া বসিলেন। সরেন্দ্র একটা অভিমানী। ভক্তেরা কেহ কেহ বাগানের খরচের জন্য বাহিরের ভক্তদের কাছে অর্থ সংগ্ৰহ করিতে গিয়াছিলেন। তাই বড় অভিমান হইয়াছে। সরেন্দ্র বাগানের অধিকাংশ খরচ দেন। (সরেন্দ্র (কেদারের প্রতি)-অত সাধদের কাছে কি আমি বসতে পারি! আবার কেউ কেউ (নরেন্দ্র) কয়েকদিন হইল, সন্ন্যাসীর বেশে বন্ধগয়া দশন করিতে গিয়াছিলেন। বড় বড় সাধন দেখতে! ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ সুরেন্দ্রকে ঠাণ্ডা করিতেছেন। বলছেন, হাঁ, ওরা ছেলেমানুষ, ভাল বুঝতে পারে না। সুরেন্দ্র (কেদারের প্রতি)—গরদেব কি জানেন না, কার কি ভাব। উনি টাকাতে তুষ্ট নন ; উনি ভাব নিয়ে তুষ্ট! ঠাকুর মাথা নাড়িয়া সরেন্দ্রের কথায় সায় দিতেছেন। ‘ভাব নিয়ে তুল্ট, এই কথা শুনিয়া কেদারও আনন্দ প্রকাশ করিতেছেন। ভক্তেরা খাবার আনিয়াছেন ও ঠাকুরের সামনে রাখিয়াছেন। ঠাকুর জিহৰাতে কণিকামাত্র ঠেকাইলেন। সরেন্দ্রের হাতে প্রসাদ দিতে বলিলেন ও অন্য সকলকে দিতে বলিলেন। 嘲 সরেন্দ্র নীচে গেলেন। নীচে প্রসাদ বিতরণ হইবে। aশ্রীরামকৃষ্ণ (কেদারের প্রতি)—তুমি বুঝিয়ে দিও। যাও একবার—বকাবাঁক করতে মানা করো। G. মণি হাওয়া করিতেছেন। ঠাকুর বৃলিলেন, তুমি খাবে না? মণিকেও নীচে প্রসাদ পাইতে পাঠাইলেন। সন্ধ্যা হয় হয়! গিরিশ ও শ্রীম—পকূরধারে বেড়াইতেছেন। গিরিশ–ওহে তুমি ঠাকুরের বিষয়—কি নাকি লিখছো ? শ্ৰীম—কে বললে ? গিরিশ–আমি শুনেছি। আমায় দেবে? শ্রীম—না ; আমি নিজে না বঝে কারকে দেবো না-ও আমি নিজের জন্য লিখেছি। অন্যের জন্য নয়! किब्रिथ-वळ कि ! শ্রীম—আমার দেহ যাবার সময় পাবে। ঠাকুর অহেতুক কৃপাসিন্ধ-বান্ধভক্ত শ্ৰীমন্ত্ৰ জলত । সন্ধ্যার পর ঠাকুরের ঘরে আলো জৱালা হইয়াছে। ব্রাহ্ম ভক্ত শ্ৰীযন্ত