পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मर्यक्रट्शूथवब्र-भणिट्रब्र মােৰে-কীৰ্ত্তালন é अञाशिञब्लिटब्र SC; করিয়া ছিলেন। কিন্তু হরিদাস যে সন্ন্যাসী। তাই মহাপ্রভু তাঁকে ত্যাগ করিলেন। কি শাসন ! সন্ন্যাসীর কি কঠিন নিয়ম! আর এ ভক্তটির উপর ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের কি ভালবাসা পাছে উত্তরকালে তাঁহার কোন বিপদ হয় —তাড়াতাড়ি পাব হইতে সাবধান করিতেছেন। ভক্তেরা অবাক। সাধন সাবধান’—ভক্তেরা এই মেঘগম্ভীরধবনি শুনিতেছেন। कृङौम्न अब्रिटन्छ्न। नाकाब्र निब्राकाब्र-ठाकूब्र ♚ीब्राभकृ८षग्ब्र ब्राधनाद्वभ नभाथि এইবার ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভক্তসঙ্গে ঘরের উত্তর-পবে বারান্দায় আসিয়াছেন। ভক্তদের মধ্যে দক্ষিণেশ্ববরবাসী একজন গহস্থও বসিয়া আছেন। তিনি গহে বেদান্ত চচা করেন। ঠাকুরের সম্মুখে শ্ৰীযুক্ত কেদার চাটয্যের সঙ্গে তিনি শব্দব্ৰহ্ম সম্ভবন্ধে কথা কহিতেছেন। [*ाकृत्व बैब्राभक्लक ७ जूबङाबबाण-3ाकूद्र बैब्राभकृषः ७ नवविभनिभन्वग्न], দক্ষিণেশ্বরবাসী—এই অনাহত শব্দ সবাদা অন্তরে বাহিরে হচ্ছে। শ্রীরামকৃষ্ণ—শধ্যে শব্দ হ’লে ত হবে না, শব্দের প্রতিপাদ্য একটি আছে। তোমার নামে কি শধ্যে আমার আনন্দ হয় ? তোমায় না দেখলে যোল আনা আনন্দ হয় না। இ. দঃ নিবাসী—ঐ শব্দই ব্রহ্ম। ঐ অনাহত শব্দ। শ্রীরামকৃষ্ণ (কেদারের প্রতি)—ওঃ বঝেছ। এর ঋষিদের মত। ঋষিরা রামচন্দ্রকে বললেন, ‘হে রাম, আমরা জানি তুমি দশরথের ব্যাটা। ভরদ্বাজাদি ঋষিরা তোমায় অবতার জেনে প্রজা করেন। আমরা অখণ্ড সচ্চিদানন্দকে চাই।” রাম এই কথা শুনে হেসে চলে গেলেন। কেদার—ঋষিরা রামকে অবতার জানেন নাই। ঋষিরা বোকা ছিলেন। শ্রীরামকৃষ্ণ (গভীরভাবে)—আপনি এমন কথা বলো না। যার যেমন রচি। আবার যার যা পেটে সয়। একটা মাছ এনে মা ছেলেদের নানারকম করে খাওয়ান। কারকে পোলাও করে দেন; কিন্তু সকলের পেটে পোলাও সয় না। তাই তাদের মাছের ঝোল করে দেন। যার যা পেটে সয়। আবার কেউ মাছ ভাজা, মাছের অম্বল ভালবাসে। (সকলের হাস্য) । যার যেমন রুচি। “ঋষিরা জ্ঞানী ছিলেন, তাই তাঁরা অখণ্ড সচ্চিদানন্দকে চাইতেন। আবার ভক্তেরা অবতারকে চান—ভক্তি আশ্বাদন করবার জন্য। তাঁকে দশন করলে মনের অন্ধকার দরে যায়। পরাণে আছে, রামচন্দ্র যখন সভাতে এলেন, তখন