পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

aब्राथकहरूद्र अषम थ-नाग्छाचिद्र नाथना ७ जौह tवब्राशा ఫి8సి | नद्वग्नन्छामि अटळेब्र छाझेटमङ्ग टेबब्राशा ७ ८षाशबाभिष्ठे शाळेनरकौखfनानन्म ७ नङा | মাস্টার শনিবার আসিয়াছেন। বুধবার পর্যন্ত অর্থাৎ পাঁচ দিন মঠে থাকিবেন। আজ রবিবার। গহপথ ভক্তেরা প্রায় রবিবারে মঠ দশন করিতে আসেন। আজকাল যোগবশিষ্ঠ প্রায় পড়া হয়। মাস্টার ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণের কাছে যোগবশিষ্ঠের কথা কিছু কিছু শনিয়াছিলেন। দেহ বন্ধি থাকিতে (যোগবাশিঠের) সোহহং ভাব আশ্রয় করিতে ঠাকুর বারণ করিয়াছিলেন। আর সহিত মেলে কি না। যোগবাশিষ্ঠ সম্বন্ধেই কথা পাড়িলেন। মাল্টার–আচ্ছা, যোগবশিষ্ঠে ব্ৰহ্মজ্ঞানের কথা কিরুপ আছে ? রাখাল- ক্ষুধা, তুষ্ণা, সখে, দুঃখ, এ সব মায়া! মনের নাশই উপায়। মাল্টার—মনের নাশের পর যা থাকে, তাই ব্রহ্ম। কেমন ? রাখাল—হাঁ । মাস্টার-ঠাকুরও ঐ কথা বলতেন। ন্যাংটা তাঁকে ঐ কথা বলেছিলেন। আচ্ছা রামকে কি বশিষ্ঠ সংসার করতে বলেছেন, এমন কিছু দেখলে ? রাখাল—কই, এ পর্যন্ত তো পাই নাই। রামকে অবতার বলেই মানছে না। এইরুপ কথাবাতী হইতেছে, এমন সময় নরেন্দ্র, তারক ও আর একটি ভক্ত গঙ্গাতীর হইতে ফিরিয়া আসিলেন। তাঁহাদের কোন্নগরে বেড়াইতে যাইবার ইচ্ছা ছিল—নৌকা পাইলেন না। তাঁহারা আসিয়া বসিলেন। যোগবাশিঠের কথা চলিতে লাগিল। {} নরেন্দ্র মোটারের প্রতি)—বেশ সব গল্প আছে। লীলার কথা জানেন? মাটিার—হাঁ, যোগবশিষ্ঠে আছে, একটা একটা দেখেছি। লীলার ব্রহ্মজ্ঞান হয়েছিল ; না ? to নরেন্দ্ৰ—হাঁ, আর ইন্দ্র-অহল্যা—সংবাদ? আর বিদরথ রাজা চন্ডাল হলো ? মাস্টার-হাঁ, মনে পড়ছে। নরেন্দ্ৰ—বনের বর্ণনাটি কেমন চমৎকার।*

  • কোন দেশে পদ্ম নামে রাজা ও লীলা নামে তাঁহার সহধর্মিণী ছিলেন। লীলা পতির অমরত্ব আকাঙ্ক্ষায় ভগবতী সরস্বতীর আরাধনা করিয়া, তাঁহার পতির জীবাত্মা দেহত্যাগের পরও গহাকাশে অবরুদ্ধ থাকিবেন, এই বর লাভ করিয়াছিলেন। পতির মৃত্যুর পর লীলা সরস্বতীদেবীকে স্মরণ করিলে তিনি আবিভূত হইয়া লীলাকে তত্ত্বোপদেশ বারা জগৎ মিথ্যা ও ব্রহ্মই একমাত্র সত্য, ইহা সন্দেররাপে ধারণা করাইয়া দিলেন। সরস্বতী দেবী বলিলেন, তোমার পদ্ম-নামক স্বামী—পবজন্মে বশিষ্ঠ নামে এক ব্রাহ্মণ ছিলেন—তাঁহার আট দিন মার দেহত্যাগ হইয়াছে—আর এক্ষণে তাঁহার জীবাত্মা এই গহে অবস্থিত আছেন আবার অন্য একস্থলে বিরেথ নামে রাজা হইয়া অনেক বর্ষ রাজ্যভোগ করিয়াছিলেন। এ সকলই মায়াবলৈ