পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

गिक्रट्नथ्वद्र-बाँन्त्रटत्व अर्न्बारनक्–८णाण्चाबी अट्थ्ग जब'बबणअन्वव्र अनट्ष्म ss পাপগুলো আবার ঘাড়ে চড়েছে। স্নান করে দ পা না আসতে আসতে আবার ঘাড়ে চড়েছে! Ö. “তাই নাম কর, সঙ্গে সঙ্গে প্রাথনা কর, ষাতে ঈশ্বরেতে অনুরাগ হয়, আর যে সব জিনিস দল দিনের জন্য, যেমন টাকা, মান, দেহের সখে, তাদের উপর যাতে ভালবাসা কমে যায়, প্রার্থনা কর। [टेबश्वक्षञ” ७ नाष्धनाब्रिकङा-जबश्ञ“नअब्बम्न] শ্রীরামকৃষ্ণ (গোস্বামীর প্রতি)—আন্তরিক হ'লে সব ধমের ভিতর দিয়াই ঈশবরকে পাওয়া যায়। বৈষ্ণবেরাও ঈশ্ববরকে পাবে, শাক্তরাও পাবে, বেদান্তবাদীরাও পাবে, ব্ৰহ্মজ্ঞানীরাও পাবে; আবার মুসলমান, খাটান, এরাও পাবে। আন্তরিক হলে সবাই পাবে। কেউ কেউ ঝগড়া করে বসে। তারা বলে, ‘আমাদের শ্রীকৃষ্ণকে না ভজলে কিছুই হবে না; কি, 'আমাদের মা কালীকে না ভজলে কিছুই হবে না ; আমাদের খাস্টান ধমকে না নিলে কিছুই হবে না ।" “এ সব বন্ধির নাম মতুয়ার বন্মি: অর্থাৎ আমার ধম ঠিক, আর সকলের মিথ্যা। এ বন্ধি খারাপ। ঈশ্বরের কাছে নানা পথ দিয়ে পৌছান যায়। " “আমার কেউ কেউ বলে, ঈশ্বর সাকার, তিনি নিরাকার নন। এই বলে আবার ঝগড়া। যে বৈষ্ণব, সে বেদান্তবাদীর সঙ্গে ঝগড়া করে” । “যদি ঈশ্বর সাক্ষাৎ দশন হয়, তা হলে ঠিক বলা যায়। যে দশন করেছে, সে ঠিক জানে ঈশ্বর সাকার, আবার নিরাকার। আরো তিনি কত কি আছেন বলা যায় না” । Q Q “কতকগুলো কাণা একটা হাতীর কাছে এসে পড়েছিল। একজন লোক বলে দিলে, এ জানোয়ারটির নাম হাতী। তখন কাণাদের জিজ্ঞাসা করা হ’ল হাতীটা কি ব্লকম ? তারা হাতীর গা পশ করতে লাগল। একজন বললে, 'হাতী একটা থামের মত!’ সে কাণাটি কেবল হাতীর পা সপশ করেছিল। আর একজন বললে, হাতীটা একটা কুলোর মত " সে কেবল একটা কাণে হাত দিয়ে দেখেছিল। এই রকম যারা শুড়ে কি পেটে হাত দিয়ে দেখেছিল তারা নানাপ্রকার বলতে লাগল। তেমনি ঈশ্বর সম্পবন্ধে যে যতটুকু দেখেছে সে মনে করেছে, ঈশবর এমনি; আর কিছ নয়। “একজন লোক বাহ্যে থেকে ফিরে এসে বললে গাছতলায় একটি সন্দের লাল গিরগিটি দেখে এলাম। আর একজন বললে, আমি তোমার আগে সেই গাছতলায় গিছলাম,–লাল কেন হবে ? সে সবজি আমি স্বচক্ষে দেখেছি। আর একজন বললে, ও আমি বেশ জানি, তোমাদের আগে গিছিলাম, সে গিরগিটি আমিও দেখেছি। সে লালও নয়, সবজও নয়, স্বচক্ষে দেখেছি নীল। আর দুইজন ছিল তারা বললে, হলদে, পাঁসটে—“নানা রং। শেষে