পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লিখেলিকেশন ললে ৰতীয় শন ぐ)《。 তাই অধর ঠাকুরের নাম শনাইয়া তাঁহার কাছে লইয়া আসিয়াছেন। অধরের নিজেরও ঠাকুরকে আবার দেখিবার ইচ্ছা হইতেছিল। * هيخ সমাধি-ভঙ্গ হইল। ঠাকুর দটিপাত করিয়া দেখিলেন, একঘর লোক তাঁহার দিকে চাহিয়া রহিয়াছেন। তখন তিনি আপনা-আপনি কি বলিতেছেন। ঈশ্বর কি তাঁর মুখ দিয়া কথা কহিতেছেন ও উপদেশ দিতেছেন ? শ্রীরামকৃষ্ণ—বিষয়ী লোকের জ্ঞান কখনও দেখা দেয়। এক একবার দীপশিখার ন্যায়। না, না, সয্যের একটি কিরণের ন্যায়। ফটো দিয়ে যেন কিরণটি আসছে। বিষয়ী লোকের ঈশ্বরের নাম করা—অনুরাগ নাই। • বালক যেমন বলে, তোর পরমেশবরের দিব্যি। খড়ী জেঠীর কোদল শনে পরমেশবরের দিব্যি" শিখেছে। “বিষয়ী লোকদের রোক নাই। হোলো হোলো ; না হোলো না হোলো। জলের দরকার হয়েছে কাপ খড়ছে। খড়তে খড়তে যেমন পাথর বেরলো, অমনি সেখানটা ছেড়ে দিলে। আর এক জায়গা খড়তে বালি পেয়ে গেল ; কেবল বালি বেরোয়। সেখানটাও ছেড়ে দিলে। যেখানে খড়তে আরম্ভ করেছে, সেখানেই খড়বে তবে ত জল পাবে। “জীব যেমন কম করে, তেমনি ফল পায়। তাই গানে আছে— দোষ কার্য নয় গো মা। আমি সবখাত সলিলে ডুবে মরি শ্যামা। [ পৃষ্ঠা ২৯ “আমি আর আমার অজ্ঞান। বিচার করতে গেলে যাকে আমি আমি করছো, দেখবে তিনি আত্মা বই আর কেউ নয়। বিচার কর—তুমি শরীর, না হাড়, না মাংস, না আর কিছ ? তখন দেখবে, তুমি কিছু নও। তোমার কোন উপাধি নাই। তখন আবার ‘আমি কিছল করি নাই, আমার দোষও নাই, গণও নাই। পাপও নাই, পণ্যেও নাই।’ * “এটা সোনী, এটা পেতল—এর নাম অজ্ঞান। সব সোনা—এর নাম জ্ঞান। [ श्रेअबब्रमश्वfट्नब्र जक्रण-वॆीब्राभकृष कि अबङाब्र ?] “ঈশবর দশন হলে বিচার বন্ধ হয়ে যায়। ঈশ্বর লাভ করেছে, অথচ বিচার করছে, তাও আছে। কি কেউ ভক্তি নিয়ে তাঁর নাম গণগান করছে। “ছেলে কাঁদে কতক্ষণ ? যতক্ষণ না স্তন পান করতে পায়। তার পরই কান্না বন্ধ হয়ে যায়। কেবল আনন্দ। আনন্দে মার দুধ খায়। তবে একটি কথা আছে। খেতে খেতে মাঝে মাঝে খেলা করে, আবার হাসে। “তিনিই সব হয়েছেন। তবে মানষে তিনি বেশী প্রকাশ। যেখানে শািন্ধসত্ত্ব বালকের স্বভাব ; হাসে, কাঁদে, নাচে, গায়, সেখানে তিনি সাক্ষাৎ বত্তমান ।”